জুলুম বড় গুনাহের কাজ। কাউকে অকারণে কষ্ট দেওয়া জুলুমের অন্তর্ভুক্ত, যার পরিণতি অত্যন্ত ভয়াবহ। আল্লাহ তাআলা জালিমদের পছন্দ করেন না। তাই সব ধরনের জুলুম নিষিদ্ধ করে পবিত্র কোরআনে এরশাদ হয়েছে, ‘যেসব লোক বিনা দোষে মুমিন পুরুষ ও নারীকে কষ্ট দেয়, তারা অতি বড় একটা মিথ্যা অপবাদ ও সুস্পষ্ট গুনাহের বোঝা নিজেদের মাথায় তুলে নেয়।’ (সুরা আহজাব: ৫৮)

মহানবী (সা.) প্রকৃত মুসলমানের পরিচয় বিভিন্ন সময় বিভিন্নভাবে দিয়েছেন। ব্যক্তি মুসলমান হতে হলে এক আল্লাহর ওপর বিশ্বাসের পাশাপাশি উত্তম কাজ করতে হবে। আল্লাহর জন্য মানুষকে ভালোবাসতে হবে। জিহ্বা সংযত রাখতে হবে। অনর্থক কারও ওপর হাত তোলা যাবে না। মানুষকে কোনোভাবেই কষ্ট দেওয়া ইসলাম সমর্থন করে না। মহানবী (সা.) বলেন, ‘সে-ই মুসলমান, যার জিহ্বা ও হাতের অনিষ্ঠতা থেকে অন্য মুসলমান নিরাপদ থাকে।’ (বুখারি) এমন কোনো ক্ষুদ্র আচরণও গ্রহণযোগ্য নয়, যার কারণে কেউ অহেতুক কষ্ট পায়। মহানবী (সা.) বলেন, ‘যখন তোমরা তিনজন একত্র হও, তখন দুজন ব্যক্তি তৃতীয় ব্যক্তিকে বাদ দিয়ে চুপিচুপি কথা বলবে না। কেননা এতে তৃতীয় ব্যক্তি মানসিকভাবে কষ্ট পায়।’ (বুখারি ও মুসলিম) তাই আলেমরা বলেন, ‘অন্যের মনে আঘাত আসে—এমন সব কথা, কাজ, ইশারা ও আচরণ ইসলামে নিষিদ্ধ।’ (ফাতহুল বারি)

জুলুম অসংখ্য অন্যায়ের পথ খুলে দেয়। মানুষের অধিকারের পথ রুদ্ধ করে দেয়। তাই জুলুম জান্নাতে যাওয়ার অন্তরায়। হাদিসে এসেছে, ‘যে ব্যক্তি জাহান্নাম থেকে মুক্তি ও জান্নাত লাভ করতে চায়, সে যেন আল্লাহ ও আখিরাতের ওপর বিশ্বাসী অবস্থায় মৃত্যুবরণ করে। এবং মানুষের সঙ্গে এমন ব্যবহার করে, যা সে নিজে অন্যের কাছে আশা করে।’ (মুসলিম)এমন কোনো ক্ষুদ্র আচরণও গ্রহণযোগ্য নয়, যার কারণে কেউ অহেতুক কষ্ট পায়। মহানবী (সা.) বলেন, ‘যখন তোমরা তিনজন একত্র হও, তখন দুজন ব্যক্তি তৃতীয় ব্যক্তিকে বাদ দিয়ে চুপিচুপি কথা বলবে না। কেননা এতে তৃতীয় ব্যক্তি মানসিকভাবে কষ্ট পায়।’ (বুখারি ও মুসলিম) তাই আলেমরা বলেন, ‘অন্যের মনে আঘাত আসে—এমন সব কথা, কাজ, ইশারা ও আচরণ ইসলামে নিষিদ্ধ।’ (ফাতহুল বারি)

জুলুম অসংখ্য অন্যায়ের পথ খুলে দেয়। মানুষের অধিকারের পথ রুদ্ধ করে দেয়। তাই জুলুম জান্নাতে যাওয়ার অন্তরায়। হাদিসে এসেছে, ‘যে ব্যক্তি জাহান্নাম থেকে মুক্তি ও জান্নাত লাভ করতে চায়, সে যেন আল্লাহ ও আখিরাতের ওপর বিশ্বাসী অবস্থায় মৃত্যুবরণ করে। এবং মানুষের সঙ্গে এমন ব্যবহার করে, যা সে নিজে অন্যের কাছে আশা করে।’ (মুসলিম)এমন কোনো ক্ষুদ্র আচরণও গ্রহণযোগ্য নয়, যার কারণে কেউ অহেতুক কষ্ট পায়। মহানবী (সা.) বলেন, ‘যখন তোমরা তিনজন একত্র হও, তখন দুজন ব্যক্তি তৃতীয় ব্যক্তিকে বাদ দিয়ে চুপিচুপি কথা বলবে না। কেননা এতে তৃতীয় ব্যক্তি মানসিকভাবে কষ্ট পায়।’ (বুখারি ও মুসলিম) তাই আলেমরা বলেন, ‘অন্যের মনে আঘাত আসে—এমন সব কথা, কাজ, ইশারা ও আচরণ ইসলামে নিষিদ্ধ।’ (ফাতহুল বারি)

জুলুম অসংখ্য অন্যায়ের পথ খুলে দেয়। মানুষের অধিকারের পথ রুদ্ধ করে দেয়। তাই জুলুম জান্নাতে যাওয়ার অন্তরায়। হাদিসে এসেছে, ‘যে ব্যক্তি জাহান্নাম থেকে মুক্তি ও জান্নাত লাভ করতে চায়, সে যেন আল্লাহ ও আখিরাতের ওপর বিশ্বাসী অবস্থায় মৃত্যুবরণ করে। এবং মানুষের সঙ্গে এমন ব্যবহার করে, যা সে নিজে অন্যের কাছে আশা করে।’ (মুসলিম)এমন কোনো ক্ষুদ্র আচরণও গ্রহণযোগ্য নয়, যার কারণে কেউ অহেতুক কষ্ট পায়। মহানবী (সা.) বলেন, ‘যখন তোমরা তিনজন একত্র হও, তখন দুজন ব্যক্তি তৃতীয় ব্যক্তিকে বাদ দিয়ে চুপিচুপি কথা বলবে না। কেননা এতে তৃতীয় ব্যক্তি মানসিকভাবে কষ্ট পায়।’ (বুখারি ও মুসলিম) তাই আলেমরা বলেন, ‘অন্যের মনে আঘাত আসে—এমন সব কথা, কাজ, ইশারা ও আচরণ ইসলামে নিষিদ্ধ।’ (ফাতহুল বারি)

জুলুম অসংখ্য অন্যায়ের পথ খুলে দেয়। মানুষের অধিকারের পথ রুদ্ধ করে দেয়। তাই জুলুম জান্নাতে যাওয়ার অন্তরায়। হাদিসে এসেছে, ‘যে ব্যক্তি জাহান্নাম থেকে মুক্তি ও জান্নাত লাভ করতে চায়, সে যেন আল্লাহ ও আখিরাতের ওপর বিশ্বাসী অবস্থায় মৃত্যুবরণ করে। এবং মানুষের সঙ্গে এমন ব্যবহার করে, যা সে নিজে অন্যের কাছে আশা করে।’ (মুসলিম)এমন কোনো ক্ষুদ্র আচরণও গ্রহণযোগ্য নয়, যার কারণে কেউ অহেতুক কষ্ট পায়। মহানবী (সা.) বলেন, ‘যখন তোমরা তিনজন একত্র হও, তখন দুজন ব্যক্তি তৃতীয় ব্যক্তিকে বাদ দিয়ে চুপিচুপি কথা বলবে না। কেননা এতে তৃতীয় ব্যক্তি মানসিকভাবে কষ্ট পায়।’ (বুখারি ও মুসলিম) তাই আলেমরা বলেন, ‘অন্যের মনে আঘাত আসে—এমন সব কথা, কাজ, ইশারা ও আচরণ ইসলামে নিষিদ্ধ।’ (ফাতহুল বারি)

জুলুম অসংখ্য অন্যায়ের পথ খুলে দেয়। মানুষের অধিকারের পথ রুদ্ধ করে দেয়। তাই জুলুম জান্নাতে যাওয়ার অন্তরায়। হাদিসে এসেছে, ‘যে ব্যক্তি জাহান্নাম থেকে মুক্তি ও জান্নাত লাভ করতে চায়, সে যেন আল্লাহ ও আখিরাতের ওপর বিশ্বাসী অবস্থায় মৃত্যুবরণ করে। এবং মানুষের সঙ্গে এমন ব্যবহার করে, যা সে নিজে অন্যের কাছে আশা করে।’ (মুসলিম)এমন কোনো ক্ষুদ্র আচরণও গ্রহণযোগ্য নয়, যার কারণে কেউ অহেতুক কষ্ট পায়। মহানবী (সা.) বলেন, ‘যখন তোমরা তিনজন একত্র হও, তখন দুজন ব্যক্তি তৃতীয় ব্যক্তিকে বাদ দিয়ে চুপিচুপি কথা বলবে না। কেননা এতে তৃতীয় ব্যক্তি মানসিকভাবে কষ্ট পায়।’ (বুখারি ও মুসলিম) তাই আলেমরা বলেন, ‘অন্যের মনে আঘাত আসে—এমন সব কথা, কাজ, ইশারা ও আচরণ ইসলামে নিষিদ্ধ।’ (ফাতহুল বারি)

জুলুম অসংখ্য অন্যায়ের পথ খুলে দেয়। মানুষের অধিকারের পথ রুদ্ধ করে দেয়। তাই জুলুম জান্নাতে যাওয়ার অন্তরায়। হাদিসে এসেছে, ‘যে ব্যক্তি জাহান্নাম থেকে মুক্তি ও জান্নাত লাভ করতে চায়, সে যেন আল্লাহ ও আখিরাতের ওপর বিশ্বাসী অবস্থায় মৃত্যুবরণ করে। এবং মানুষের সঙ্গে এমন ব্যবহার করে, যা সে নিজে অন্যের কাছে আশা করে।’ (মুসলিম)এমন কোনো ক্ষুদ্র আচরণও গ্রহণযোগ্য নয়, যার কারণে কেউ অহেতুক কষ্ট পায়। মহানবী (সা.) বলেন, ‘যখন তোমরা তিনজন একত্র হও, তখন দুজন ব্যক্তি তৃতীয় ব্যক্তিকে বাদ দিয়ে চুপিচুপি কথা বলবে না। কেননা এতে তৃতীয় ব্যক্তি মানসিকভাবে কষ্ট পায়।’ (বুখারি ও মুসলিম) তাই আলেমরা বলেন, ‘অন্যের মনে আঘাত আসে—এমন সব কথা, কাজ, ইশারা ও আচরণ ইসলামে নিষিদ্ধ।’ (ফাতহুল বারি)

জুলুম অসংখ্য অন্যায়ের পথ খুলে দেয়। মানুষের অধিকারের পথ রুদ্ধ করে দেয়। তাই জুলুম জান্নাতে যাওয়ার অন্তরায়। হাদিসে এসেছে, ‘যে ব্যক্তি জাহান্নাম থেকে মুক্তি ও জান্নাত লাভ করতে চায়, সে যেন আল্লাহ ও আখিরাতের ওপর বিশ্বাসী অবস্থায় মৃত্যুবরণ করে। এবং মানুষের সঙ্গে এমন ব্যবহার করে, যা সে নিজে অন্যের কাছে আশা করে।’ (মুসলিম)এমন কোনো ক্ষুদ্র আচরণও গ্রহণযোগ্য নয়, যার কারণে কেউ অহেতুক কষ্ট পায়। মহানবী (সা.) বলেন, ‘যখন তোমরা তিনজন একত্র হও, তখন দুজন ব্যক্তি তৃতীয় ব্যক্তিকে বাদ দিয়ে চুপিচুপি কথা বলবে না। কেননা এতে তৃতীয় ব্যক্তি মানসিকভাবে কষ্ট পায়।’ (বুখারি ও মুসলিম) তাই আলেমরা বলেন, ‘অন্যের মনে আঘাত আসে—এমন সব কথা, কাজ, ইশারা ও আচরণ ইসলামে নিষিদ্ধ।’ (ফাতহুল বারি)

জুলুম অসংখ্য অন্যায়ের পথ খুলে দেয়। মানুষের অধিকারের পথ রুদ্ধ করে দেয়। তাই জুলুম জান্নাতে যাওয়ার অন্তরায়। হাদিসে এসেছে, ‘যে ব্যক্তি জাহান্নাম থেকে মুক্তি ও জান্নাত লাভ করতে চায়, সে যেন আল্লাহ ও আখিরাতের ওপর বিশ্বাসী অবস্থায় মৃত্যুবরণ করে। এবং মানুষের সঙ্গে এমন ব্যবহার করে, যা সে নিজে অন্যের কাছে আশা করে।’ (মুসলিম)এমন কোনো ক্ষুদ্র আচরণও গ্রহণযোগ্য নয়, যার কারণে কেউ অহেতুক কষ্ট পায়। মহানবী (সা.) বলেন, ‘যখন তোমরা তিনজন একত্র হও, তখন দুজন ব্যক্তি তৃতীয় ব্যক্তিকে বাদ দিয়ে চুপিচুপি কথা বলবে না। কেননা এতে তৃতীয় ব্যক্তি মানসিকভাবে কষ্ট পায়।’ (বুখারি ও মুসলিম) তাই আলেমরা বলেন, ‘অন্যের মনে আঘাত আসে—এমন সব কথা, কাজ, ইশারা ও আচরণ ইসলামে নিষিদ্ধ।’ (ফাতহুল বারি)

জুলুম অসংখ্য অন্যায়ের পথ খুলে দেয়। মানুষের অধিকারের পথ রুদ্ধ করে দেয়। তাই জুলুম জান্নাতে যাওয়ার অন্তরায়। হাদিসে এসেছে, ‘যে ব্যক্তি জাহান্নাম থেকে মুক্তি ও জান্নাত লাভ করতে চায়, সে যেন আল্লাহ ও আখিরাতের ওপর বিশ্বাসী অবস্থায় মৃত্যুবরণ করে। এবং মানুষের সঙ্গে এমন ব্যবহার করে, যা সে নিজে অন্যের কাছে আশা করে।’ (মুসলিম)এমন কোনো ক্ষুদ্র আচরণও গ্রহণযোগ্য নয়, যার কারণে কেউ অহেতুক কষ্ট পায়। মহানবী (সা.) বলেন, ‘যখন তোমরা তিনজন একত্র হও, তখন দুজন ব্যক্তি তৃতীয় ব্যক্তিকে বাদ দিয়ে চুপিচুপি কথা বলবে না। কেননা এতে তৃতীয় ব্যক্তি মানসিকভাবে কষ্ট পায়।’ (বুখারি ও মুসলিম) তাই আলেমরা বলেন, ‘অন্যের মনে আঘাত আসে—এমন সব কথা, কাজ, ইশারা ও আচরণ ইসলামে নিষিদ্ধ।’ (ফাতহুল বারি)

জুলুম অসংখ্য অন্যায়ের পথ খুলে দেয়। মানুষের অধিকারের পথ রুদ্ধ করে দেয়। তাই জুলুম জান্নাতে যাওয়ার অন্তরায়। হাদিসে এসেছে, ‘যে ব্যক্তি জাহান্নাম থেকে মুক্তি ও জান্নাত লাভ করতে চায়, সে যেন আল্লাহ ও আখিরাতের ওপর বিশ্বাসী অবস্থায় মৃত্যুবরণ করে। এবং মানুষের সঙ্গে এমন ব্যবহার করে, যা সে নিজে অন্যের কাছে আশা করে।’ (মুসলিম)এমন কোনো ক্ষুদ্র আচরণও গ্রহণযোগ্য নয়, যার কারণে কেউ অহেতুক কষ্ট পায়। মহানবী (সা.) বলেন, ‘যখন তোমরা তিনজন একত্র হও, তখন দুজন ব্যক্তি তৃতীয় ব্যক্তিকে বাদ দিয়ে চুপিচুপি কথা বলবে না। কেননা এতে তৃতীয় ব্যক্তি মানসিকভাবে কষ্ট পায়।’ (বুখারি ও মুসলিম) তাই আলেমরা বলেন, ‘অন্যের মনে আঘাত আসে—এমন সব কথা, কাজ, ইশারা ও আচরণ ইসলামে নিষিদ্ধ।’ (ফাতহুল বারি)

জুলুম অসংখ্য অন্যায়ের পথ খুলে দেয়। মানুষের অধিকারের পথ রুদ্ধ করে দেয়। তাই জুলুম জান্নাতে যাওয়ার অন্তরায়। হাদিসে এসেছে, ‘যে ব্যক্তি জাহান্নাম থেকে মুক্তি ও জান্নাত লাভ করতে চায়, সে যেন আল্লাহ ও আখিরাতের ওপর বিশ্বাসী অবস্থায় মৃত্যুবরণ করে। এবং মানুষের সঙ্গে এমন ব্যবহার করে, যা সে নিজে অন্যের কাছে আশা করে।’ (মুসলিম)এমন কোনো ক্ষুদ্র আচরণও গ্রহণযোগ্য নয়, যার কারণে কেউ অহেতুক কষ্ট পায়। মহানবী (সা.) বলেন, ‘যখন তোমরা তিনজন একত্র হও, তখন দুজন ব্যক্তি তৃতীয় ব্যক্তিকে বাদ দিয়ে চুপিচুপি কথা বলবে না। কেননা এতে তৃতীয় ব্যক্তি মানসিকভাবে কষ্ট পায়।’ (বুখারি ও মুসলিম) তাই আলেমরা বলেন, ‘অন্যের মনে আঘাত আসে—এমন সব কথা, কাজ, ইশারা ও আচরণ ইসলামে নিষিদ্ধ।’ (ফাতহুল বারি)

জুলুম অসংখ্য অন্যায়ের পথ খুলে দেয়। মানুষের অধিকারের পথ রুদ্ধ করে দেয়। তাই জুলুম জান্নাতে যাওয়ার অন্তরায়। হাদিসে এসেছে, ‘যে ব্যক্তি জাহান্নাম থেকে মুক্তি ও জান্নাত লাভ করতে চায়, সে যেন আল্লাহ ও আখিরাতের ওপর বিশ্বাসী অবস্থায় মৃত্যুবরণ করে। এবং মানুষের সঙ্গে এমন ব্যবহার করে, যা সে নিজে অন্যের কাছে আশা করে।’ (মুসলিম)এমন কোনো ক্ষুদ্র আচরণও গ্রহণযোগ্য নয়, যার কারণে কেউ অহেতুক কষ্ট পায়। মহানবী (সা.) বলেন, ‘যখন তোমরা তিনজন একত্র হও, তখন দুজন ব্যক্তি তৃতীয় ব্যক্তিকে বাদ দিয়ে চুপিচুপি কথা বলবে না। কেননা এতে তৃতীয় ব্যক্তি মানসিকভাবে কষ্ট পায়।’ (বুখারি ও মুসলিম) তাই আলেমরা বলেন, ‘অন্যের মনে আঘাত আসে—এমন সব কথা, কাজ, ইশারা ও আচরণ ইসলামে নিষিদ্ধ।’ (ফাতহুল বারি)

জুলুম অসংখ্য অন্যায়ের পথ খুলে দেয়। মানুষের অধিকারের পথ রুদ্ধ করে দেয়। তাই জুলুম জান্নাতে যাওয়ার অন্তরায়। হাদিসে এসেছে, ‘যে ব্যক্তি জাহান্নাম থেকে মুক্তি ও জান্নাত লাভ করতে চায়, সে যেন আল্লাহ ও আখিরাতের ওপর বিশ্বাসী অবস্থায় মৃত্যুবরণ করে। এবং মানুষের সঙ্গে এমন ব্যবহার করে, যা সে নিজে অন্যের কাছে আশা করে।’ (মুসলিম)এমন কোনো ক্ষুদ্র আচরণও গ্রহণযোগ্য নয়, যার কারণে কেউ অহেতুক কষ্ট পায়। মহানবী (সা.) বলেন, ‘যখন তোমরা তিনজন একত্র হও, তখন দুজন ব্যক্তি তৃতীয় ব্যক্তিকে বাদ দিয়ে চুপিচুপি কথা বলবে না। কেননা এতে তৃতীয় ব্যক্তি মানসিকভাবে কষ্ট পায়।’ (বুখারি ও মুসলিম) তাই আলেমরা বলেন, ‘অন্যের মনে আঘাত আসে—এমন সব কথা, কাজ, ইশারা ও আচরণ ইসলামে নিষিদ্ধ।’ (ফাতহুল বারি)

জুলুম অসংখ্য অন্যায়ের পথ খুলে দেয়। মানুষের অধিকারের পথ রুদ্ধ করে দেয়। তাই জুলুম জান্নাতে যাওয়ার অন্তরায়। হাদিসে এসেছে, ‘যে ব্যক্তি জাহান্নাম থেকে মুক্তি ও জান্নাত লাভ করতে চায়, সে যেন আল্লাহ ও আখিরাতের ওপর বিশ্বাসী অবস্থায় মৃত্যুবরণ করে। এবং মানুষের সঙ্গে এমন ব্যবহার করে, যা সে নিজে অন্যের কাছে আশা করে।’ (মুসলিম)এমন কোনো ক্ষুদ্র আচরণও গ্রহণযোগ্য নয়, যার কারণে কেউ অহেতুক কষ্ট পায়। মহানবী (সা.) বলেন, ‘যখন তোমরা তিনজন একত্র হও, তখন দুজন ব্যক্তি তৃতীয় ব্যক্তিকে বাদ দিয়ে চুপিচুপি কথা বলবে না। কেননা এতে তৃতীয় ব্যক্তি মানসিকভাবে কষ্ট পায়।’ (বুখারি ও মুসলিম) তাই আলেমরা বলেন, ‘অন্যের মনে আঘাত আসে—এমন সব কথা, কাজ, ইশারা ও আচরণ ইসলামে নিষিদ্ধ।’ (ফাতহুল বারি)

জুলুম অসংখ্য অন্যায়ের পথ খুলে দেয়। মানুষের অধিকারের পথ রুদ্ধ করে দেয়। তাই জুলুম জান্নাতে যাওয়ার অন্তরায়। হাদিসে এসেছে, ‘যে ব্যক্তি জাহান্নাম থেকে মুক্তি ও জান্নাত লাভ করতে চায়, সে যেন আল্লাহ ও আখিরাতের ওপর বিশ্বাসী অবস্থায় মৃত্যুবরণ করে। এবং মানুষের সঙ্গে এমন ব্যবহার করে, যা সে নিজে অন্যের কাছে আশা করে।’ (মুসলিম)এমন কোনো ক্ষুদ্র আচরণও গ্রহণযোগ্য নয়, যার কারণে কেউ অহেতুক কষ্ট পায়। মহানবী (সা.) বলেন, ‘যখন তোমরা তিনজন একত্র হও, তখন দুজন ব্যক্তি তৃতীয় ব্যক্তিকে বাদ দিয়ে চুপিচুপি কথা বলবে না। কেননা এতে তৃতীয় ব্যক্তি মানসিকভাবে কষ্ট পায়।’ (বুখারি ও মুসলিম) তাই আলেমরা বলেন, ‘অন্যের মনে আঘাত আসে—এমন সব কথা, কাজ, ইশারা ও আচরণ ইসলামে নিষিদ্ধ।’ (ফাতহুল বারি)

জুলুম অসংখ্য অন্যায়ের পথ খুলে দেয়। মানুষের অধিকারের পথ রুদ্ধ করে দেয়। তাই জুলুম জান্নাতে যাওয়ার অন্তরায়। হাদিসে এসেছে, ‘যে ব্যক্তি জাহান্নাম থেকে মুক্তি ও জান্নাত লাভ করতে চায়, সে যেন আল্লাহ ও আখিরাতের ওপর বিশ্বাসী অবস্থায় মৃত্যুবরণ করে। এবং মানুষের সঙ্গে এমন ব্যবহার করে, যা সে নিজে অন্যের কাছে আশা করে।’ (মুসলিম)এমন কোনো ক্ষুদ্র আচরণও গ্রহণযোগ্য নয়, যার কারণে কেউ অহেতুক কষ্ট পায়। মহানবী (সা.) বলেন, ‘যখন তোমরা তিনজন একত্র হও, তখন দুজন ব্যক্তি তৃতীয় ব্যক্তিকে বাদ দিয়ে চুপিচুপি কথা বলবে না। কেননা এতে তৃতীয় ব্যক্তি মানসিকভাবে কষ্ট পায়।’ (বুখারি ও মুসলিম) তাই আলেমরা বলেন, ‘অন্যের মনে আঘাত আসে—এমন সব কথা, কাজ, ইশারা ও আচরণ ইসলামে নিষিদ্ধ।’ (ফাতহুল বারি)

জুলুম অসংখ্য অন্যায়ের পথ খুলে দেয়। মানুষের অধিকারের পথ রুদ্ধ করে দেয়। তাই জুলুম জান্নাতে যাওয়ার অন্তরায়। হাদিসে এসেছে, ‘যে ব্যক্তি জাহান্নাম থেকে মুক্তি ও জান্নাত লাভ করতে চায়, সে যেন আল্লাহ ও আখিরাতের ওপর বিশ্বাসী অবস্থায় মৃত্যুবরণ করে। এবং মানুষের সঙ্গে এমন ব্যবহার করে, যা সে নিজে অন্যের কাছে আশা করে।’ (মুসলিম)এমন কোনো ক্ষুদ্র আচরণও গ্রহণযোগ্য নয়, যার কারণে কেউ অহেতুক কষ্ট পায়। মহানবী (সা.) বলেন, ‘যখন তোমরা তিনজন একত্র হও, তখন দুজন ব্যক্তি তৃতীয় ব্যক্তিকে বাদ দিয়ে চুপিচুপি কথা বলবে না। কেননা এতে তৃতীয় ব্যক্তি মানসিকভাবে কষ্ট পায়।’ (বুখারি ও মুসলিম) তাই আলেমরা বলেন, ‘অন্যের মনে আঘাত আসে—এমন সব কথা, কাজ, ইশারা ও আচরণ ইসলামে নিষিদ্ধ।’ (ফাতহুল বারি)

জুলুম অসংখ্য অন্যায়ের পথ খুলে দেয়। মানুষের অধিকারের পথ রুদ্ধ করে দেয়। তাই জুলুম জান্নাতে যাওয়ার অন্তরায়। হাদিসে এসেছে, ‘যে ব্যক্তি জাহান্নাম থেকে মুক্তি ও জান্নাত লাভ করতে চায়, সে যেন আল্লাহ ও আখিরাতের ওপর বিশ্বাসী অবস্থায় মৃত্যুবরণ করে। এবং মানুষের সঙ্গে এমন ব্যবহার করে, যা সে নিজে অন্যের কাছে আশা করে।’ (মুসলিম)এমন কোনো ক্ষুদ্র আচরণও গ্রহণযোগ্য নয়, যার কারণে কেউ অহেতুক কষ্ট পায়। মহানবী (সা.) বলেন, ‘যখন তোমরা তিনজন একত্র হও, তখন দুজন ব্যক্তি তৃতীয় ব্যক্তিকে বাদ দিয়ে চুপিচুপি কথা বলবে না। কেননা এতে তৃতীয় ব্যক্তি মানসিকভাবে কষ্ট পায়।’ (বুখারি ও মুসলিম) তাই আলেমরা বলেন, ‘অন্যের মনে আঘাত আসে—এমন সব কথা, কাজ, ইশারা ও আচরণ ইসলামে নিষিদ্ধ।’ (ফাতহুল বারি)

জুলুম অসংখ্য অন্যায়ের পথ খুলে দেয়। মানুষের অধিকারের পথ রুদ্ধ করে দেয়। তাই জুলুম জান্নাতে যাওয়ার অন্তরায়। হাদিসে এসেছে, ‘যে ব্যক্তি জাহান্নাম থেকে মুক্তি ও জান্নাত লাভ করতে চায়, সে যেন আল্লাহ ও আখিরাতের ওপর বিশ্বাসী অবস্থায় মৃত্যুবরণ করে। এবং মানুষের সঙ্গে এমন ব্যবহার করে, যা সে নিজে অন্যের কাছে আশা করে।’ (মুসলিম)