ধারা ৭ এ বলা আছে ইন্টারনেট সহ ডিজিটাল পদ্ধতির মাধ্যমে তথ্যপ্রাপ্তি আইনের অধীন তথ্য প্রাপ্তি সহজলভ্য করিবার উদ্দেশ্যে প্রত্যেক কর্তৃপক্ষ ইন্টারনেট সংযোগের সুবিধা প্রার্থী সাপেক্ষে ইন্টারনেট সংযোগ সার্বক্ষণিক সচল রাখিবে যাহাতে জনসাধারণ ইন্টারনেটের মাধ্যমে তথ্যের জন্য আবেদন পত্র দাখিল এবং তথ্য সংগ্রহ করতে পারে। আইনে এতসব নিয়ম থাকার পরেও এক মাসের মধ্যে কোন সারা না পেয়ে এক মাসের বেশি সময় পর ১৯শে জুন তথ্য না পাওয়ার কারণ জানতে মোবাইল ফোনে মুন্সিগঞ্জ সিভিল সার্জন ডাঃ মোঃ মঞ্জুরুল আলমের সাথে যোগাযোগ করা হলে মঞ্জুরুল আলম জানায় তথ্য অধিকার আইনটা ভালো করে পড়ে, শুনেন সাকিব আপনি তথ্য অধিকার আইন জানেন না সাংবাদিক পরিচয় দেন থাকেন দেশের বাইরে আপনি আমার অফিসে আসেন আমার সাথে দেখা করেন। তার কাছে জানতে চাওয়া হয় অনলাইনে আবেদন করে কি তথ্য পাওয়া যাবে না? এমন প্রশ্ন শুনে মোবাইল ফোন কেটে দেয় পরবর্তীতে আবার তাকে অফিসিয়াল মোবাইল নাম্বারে কল করা হলে সাংবাদিককে জানানো হয় সিভিল সার্জন স্যারের পক্ষ থেকে বলছি। ঐ ব্যক্তির কাছে প্রশ্ন রাখা হয় তথ্য অধিকার আইনে আবেদনে কি সমস্যা হয়েছে? তিনি সাংবাদিককে প্রশ্ন করে আপনি কিভাবে আবেদন করেছিলেন নির্ধারিত ফর্মে করেছিলেন । তাকে জানানো হয় অনলাইনে আবেদন করা হয়েছে। তিনি সাংবাদিককে জানায় আপনি স্ট্যাম ফ্রী ছাড়া কিভাবে পাঠালেন? সাংবাদিক তাকে জানায় তথ্য অধিকার আইনে বলা আছে অনলাইন অফলাইনে দুইভাবে আবেদন করা যায় ।

দুর্নীতি ঢাকতে আইনের মিথ্যা ও বানোয়াট ব্যাখ্যা দিয়ে নিজস্ব আইন তৈরি চেষ্টা মুন্সিগঞ্জের সিভিল সার্জন ডাঃ মোঃ মঞ্জুরুল আলমের। সিরাজদিখান উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের বিভিন্ন দুর্নীতি অভিযোগের সত্যতা নিশ্চিত করে সংবাদ প্রকাশের লক্ষ্যে উপজেলা স্বাস্থ্য কর্মকর্তা ডাঃ আঞ্জুমান আরা কাছে তথ্য চাওয়া হয়। স্বাস্থ্য কর্মকর্তা তথ্য দিতে অনিহা প্রকাশ করে।  মে মাসে ১৪ তারিখ তথ্য অধিকার আইনে অনলাইনে তথ্য চেয়ে মুন্সিগঞ্জ জেলা সিভিল সার্জন বরাবর আবেদন করা হয়। আবেদনের পর মোবাইল ফোনে সিভিল সার্জন নিশ্চিত করে তিনি আবেদন পেয়েছে। আবেদনের এক মাসের বেশি সময় পার হলেও মুন্সিগঞ্জ জেলা সিভিল সার্জন ডাঃ মোঃ মঞ্জুরুল আলম আইনের তোয়াক্কা না করে অপরাধ ঢাকতে সাংবাদিককে তথ্য দেয়নি এবং আইনের ভুল ব্যাখ্যা দিয়ে সাংবাদিককে বিব্রত করার চেষ্টা করে। 

তথ্য অধিকার আইন ২০০৯ বলা আছে কোন ব্যক্তি তথ্য প্রাপ্তির জন্য ফরম ক অনুযায়ী দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তার নিকট লিখিতভাবে বা ইলেকট্রনিক মাধ্যম বা ই-মেল আবেদন করিতে পারিবেন। এবং ধারা ২ এ বলা আছে দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তা লিখিতভাবে অথবা ক্ষেত্রমতে ইলেকট্রিক মাধ্যমে বা ই-মেইলের মাধ্যমে আবেদনপত্র গ্রহণের প্রাপ্তি স্বীকার করিবেন। ধারা ৪ এর  উপ ধারা ৩ এ বলা হয়েছে দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তা আবেদনকারী কর্তৃক চাহিত তথ্য আইনের বিধানের আলোকে প্রদান করিবেন।  এবং ধারা নয় এর উপধারা ৩ এ  বিধান অনুযায়ী দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তা কোন কারণে আবেদনকারী প্রার্থিত তথ্য সরবরাহে অপারগ অথবা ধারা নয় এর উপধারা নয় এর বিধান অনুযায়ী আংশিক তথ্য সরবরাহে অপারগ হইলে দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তা আবেদন প্রাপ্তির ১০ কার্য দিবসের মধ্যে অনুযায়ী এত বিষয়ে আবেদনকারীকে অবহিত করিবেন।

ধারা ৭ এ বলা আছে ইন্টারনেট সহ ডিজিটাল পদ্ধতির মাধ্যমে তথ্যপ্রাপ্তি আইনের অধীন তথ্য প্রাপ্তি সহজলভ্য করিবার উদ্দেশ্যে প্রত্যেক কর্তৃপক্ষ ইন্টারনেট সংযোগের সুবিধা প্রার্থী সাপেক্ষে ইন্টারনেট সংযোগ সার্বক্ষণিক সচল রাখিবে যাহাতে জনসাধারণ ইন্টারনেটের মাধ্যমে তথ্যের জন্য আবেদন পত্র দাখিল এবং তথ্য সংগ্রহ করতে পারে। আইনে এতসব নিয়ম থাকার পরেও এক মাসের মধ্যে কোন সারা না পেয়ে এক মাসের বেশি সময় পর ১৯শে জুন তথ্য না পাওয়ার কারণ জানতে মোবাইল ফোনে মুন্সিগঞ্জ সিভিল সার্জন ডাঃ মোঃ মঞ্জুরুল আলমের সাথে যোগাযোগ করা হলে মঞ্জুরুল আলম জানায় তথ্য অধিকার আইনটা ভালো করে পড়ে, শুনেন সাকিব আপনি তথ্য অধিকার আইন জানেন না  সাংবাদিক পরিচয় দেন থাকেন দেশের বাইরে আপনি আমার অফিসে আসেন আমার সাথে দেখা করেন। তার কাছে জানতে চাওয়া হয় অনলাইনে আবেদন করে কি তথ্য পাওয়া যাবে না?  এমন প্রশ্ন শুনে মোবাইল ফোন কেটে দেয় পরবর্তীতে আবার তাকে অফিসিয়াল মোবাইল নাম্বারে কল করা হলে সাংবাদিককে জানানো হয় সিভিল সার্জন স্যারের পক্ষ থেকে বলছি। ঐ ব্যক্তির কাছে প্রশ্ন রাখা হয় তথ্য অধিকার আইনে আবেদনে কি সমস্যা হয়েছে? তিনি সাংবাদিককে প্রশ্ন করে আপনি কিভাবে আবেদন করেছিলেন নির্ধারিত ফর্মে করেছিলেন । তাকে জানানো হয় অনলাইনে আবেদন করা হয়েছে। তিনি সাংবাদিককে জানায় আপনি স্ট্যাম ফ্রী ছাড়া কিভাবে পাঠালেন? সাংবাদিক তাকে জানায় তথ্য অধিকার আইনে বলা আছে অনলাইন অফলাইনে দুইভাবে আবেদন করা যায় ।

সিভিল সার্জন এর পক্ষে কথা বলা ব্যক্তি জানায় না না আমাদের এখনো অনলাইনে কোন কিছু ইয়া নাই মেইল এড্রেসটি ভূয়া কীভাবে আপনি বডি লি আসেন আবেদন নিয়ে আসেন বিধি মোতাবেক দেওয়া সম্ভব হয়,নিয়ম কারণের মধ্যে থাকলে অবশ্যই আপনাকে প্রোভাইড করা হবে। সাংবাদিক সিভিল সার্জনের পক্ষে কথা বলা ব্যক্তির পরিচয় জানতে চাইলে মোবাইল ফোন কেটে দেয়। পরবর্তীতে আবার কল করা হলে তার পরিচয় জানতে চাইলে তিনি জানায় আমি সিভিল সার্জন এর পক্ষ থেকে কথাটা বলছি। সাংবাদিক আবার তাকে প্রশ্ন করে আপনার নাম পরিচয় কি ? তিনি তার নাম পরিচয় দেওয়া যাবে না বলে জানায় এবং আপনার অন্য কোন কিছু জানার থাকলে বলতে পারেন। দুর্নীতি ঢাকতেই কি আপনাদের এই ধরনের পদক্ষেপ বা এটার সাথে কি আপনারা জড়িত প্রশ্ন করলে সাংবাদিকের প্রশ্নের জবাবে বলে এ ধরনের কোন কিছু হওয়ার কথা না আপনি সশরীরে হাজির হয়ে আপনার কিছু জানার থাকলে অবশ্যই আপনি হাজির হয়ে অবশ্যই আপনি আসতে পারেন এখানে দুর্নীতি সুনীতি কোন বিষয় নাই তথ্য অধিকার আইনে বলা আছে অনলাইন অফলাইন দুইভাবে আবেদন করা যায় তবে আপনাদের ক্ষেত্রে ভিন্ন কেন এমন প্রশ্নের জবাবে অনলাইন অফলাইন বিধি মোতাবেক ভালো করে জানেন ব্যাংক চালান এর মাধ্যমে সেই রিসিটসহ আপনি সশরীরে হাজির হয়ে আপনি নিয়ে যান। এটা অনলাইনে অত্র অফিস থেকে করা হবে না বলে জানায় । এতসব অসঙ্গতি আর আইনের ভূল ব্যাখ্যা সাংবাদিক কে তথ্য দিয়ে সহযোগিতা না করায়  তথ্য কমিশনে অভিযোগ দায়ের করা হয়েছে।  তথ্য কমিশন কি ব্যবস্থা গ্রহণ করবে জানতে প্রশ্ন রাখা হয় তথ্য অধিকার আইন নিশ্চিত আপনাদের ভূমিকা কি থাকবে এবং পরবর্তীতে আপনারা কি ধরনের ব্যবস্থা গ্রহণ করবেন? বাংলাদেশ তথ্য কমিশনের পরিচালক( প্রশাসন অর্থ ও আইটি) ড. মোঃ আঃ হাকিম জানান তথ্য অধিকার আইনে ১৩,২৫,১৭  বলা আছে।