অন্তবর্তিকালীন সরকার গঠনের পর নড়েচড়ে বসে প্রশাসন।পাহাড় কাটার বিরুদ্ধে উপজেলা প্রশাসন নিয়মিত অভিযান পুনরায় শুরু করে। এরই ধারাবাহিকতায় কক্সবাজার সদরের বাস টার্মিনালের কাটাপাহাড় এলাকায় পাহাড় কাটার বিরুদ্ধে অভিযান পরিচালনা করে উপজেলা প্রশাসন। শনিবার ২৮ সেপ্টেম্বর দুপুর দেড়টা থেকে বিকেল সাড়ে ৩ টা পর্যন্ত পাহাড় কাটার বিরুদ্ধে অভিযান পরিচালনা করেন সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা নীলুফা ইয়াসমিন চৌধুরী।

গত ৫ আগস্ট আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর দেশের আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি ঝিমিয়ে পড়ার সুযোগ কাজে লাগিয়ে কক্সবাজার জেলার বিভিন্ন এলাকায় পাহাড় কাটা, বালু উত্তোলন, বনভূমি দখল ও অবৈধ স্হাপনা নির্মাণের হিড়িক পড়ে। 

অন্তবর্তিকালীন সরকার গঠনের পর নড়েচড়ে বসে প্রশাসন।পাহাড় কাটার বিরুদ্ধে উপজেলা প্রশাসন নিয়মিত অভিযান পুনরায় শুরু করে। এরই ধারাবাহিকতায় কক্সবাজার সদরের বাস টার্মিনালের কাটাপাহাড় এলাকায় পাহাড় কাটার বিরুদ্ধে অভিযান পরিচালনা করে উপজেলা প্রশাসন। শনিবার ২৮ সেপ্টেম্বর দুপুর দেড়টা থেকে বিকেল সাড়ে ৩ টা পর্যন্ত পাহাড় কাটার বিরুদ্ধে অভিযান পরিচালনা করেন সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা নীলুফা ইয়াসমিন চৌধুরী। 

সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ইউএনও নীলুফা ইয়াসমিন চৌধুরী বলেন,বাস টার্মিনালের কাটাপাহাড় এলাকায় পাহাড় কাটার সংবাদ পেয়ে অভিযানে গেলে পাহাড় জড়িতরা উপস্থিতি টের পালিয়ে যায়। এসময় পাহাড় কাটায় ব্যবহৃত সরঞ্জামাদি শাবল,কোদাল ও পালির পাইপ জব্দ করা হয়।পাহাড় কাটায় জড়িতদের বিরুদ্ধে নিয়মিত মামলা দেয়ার জন্য পরিবেশ অধিদপ্তরকে নির্দেশ দেয়া হয়েছে। পাহাড় কাটার প্রশাসনের অবস্থান কঠোর। চলমান এ অভিযান অব্যাহত থাকবে বলে নিশ্চিত করেছেন তিনি। অভিযানে উপস্থিত থেকে সহযোগিতা করেন  পরিবেশ অধিদপ্তর কক্সবাজার কার্যালয়ের  উপপরিচালক মো: জমির উদ্দিন,জেলা প্রশাসনের আরডিসি মোহাম্মদ আবুল হাসনাত খান এবং কক্সবাজার সদর থানার এস আই জহিরুল ইসলাম সহ  আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যদের একটি টীম  উপস্থিত ছিলেন।