লালমনিরহাট জেলা নদী তীরবর্তী আশপাশের ফসলি জমি থেকে অবৈধ বালু ও মাটি উত্তোলনের কারণে জেলার কালীগঞ্জ উপজেলার ভোটমারি ইউনিয়নের

লালমনিরহাট জেলা নদী তীরবর্তী আশপাশের ফসলি জমি থেকে অবৈধ বালু ও মাটি উত্তোলনের কারণে জেলার কালীগঞ্জ  উপজেলার ভোটমারি ইউনিয়নের  লোহালি চরে গ্রামের হাজার হাজার একর ফসলি জমি ও গাছপালা নদী গর্ভে বিলীন হয়ে যাচ্ছে।এছাড়া হুমকির মধ্যে রয়েছে সরকারি আশ্রয়ন প্রকল্প।নদীগর্ভে বিলীন হওয়ার পথে নোহালী গ্রামের বিশাল এলাকা।সরেজমিনে গিয়ে জানাগেছে, কিছুদিন ধরে লালমনিরহাট তিস্তা নদীতে বালু মহাল হিসেবে ইজারা না দিলেও তিস্তা  নদীর তীরবর্তী কালীগঞ্জ উপজেলার ভোটমারি ইউনিয়নের নোহালী গ্রাম এলাকায় দীর্ঘদিন ধরে অবৈধভাবে ফসলি জমির বালি ও মাটি কেটে নিয়ে যাচ্ছে প্রভাবশালী মহল।এতে নদীতে বিলীন হচ্ছে ফসলি জমি ও বাড়ি-ঘরের ভিটেমাটি। নদী থেকে কয়েকশ গজ দুরে থাকা সরকারের নোহালী  আশ্রায়ন প্রকল্পসহ পুরো ভোটমারী ইউনিয়নের তিস্তা নদীর নোহালি  গ্রাম নদীতে বিলীন হওয়ার আতঙ্কে রয়েছেন আশ্রয়ন প্রকল্পে বসবাসকারী বাসিন্দা ও স্থানীয় এলাকাবাসী।
নোহালী চরের বাসিন্দা আমিনুল হক বলেন,তিস্তা নদীর ভাঙনের কারনে আমরা তিন বার বাড়ি ঘর তিস্তার পেটে চলে যায় তাই এবার আমি সরকারি  আশ্রায়ন প্রকল্পে একটি ঘর পেয়েছি।সিরাজুল হক নামে এক আওয়ামী লীগের  একটি চক্র ড্রেজার মেশিন দিয়ে আশ্রায়ন প্রকল্প এলাকার বালি ও মাটি কেটে নিয়ে যাচ্ছে।
ক্ষতিগ্রস্তরা নোহালি চরের প্রধান উপদেষ্টা ডঃ ইউনুস  সরকারের কাছে তাদের আশ্রয়স্থল ও চাষাবাদের জমি রক্ষার দাবি জানিয়েছেন।অবৈধ বালু উত্তোলন প্রসঙ্গে জানতে চাইলেকালীগঞ্জ উপজেলা নির্বাহী অফিসার সিফাত জাহান তুম্পা জানান, তিনি ঘটনাস্থলে গিয়ে এলাকাবাসী কথা বলবেন কালীগঞ্জ উপজেলার কোন লোকজন