সক্রিয় আওয়ামীলীগ পরিবারের সদস্য আজাদ খন্দকার কে সিনিয়র সভাপতির করে লোহাগড়া উপজেলা বিএনপির সভাপতি নজরুল জমাদ্দার এবং সাধারণ সম্পাদক সেলিম কাজীকে দিয়ে উক্ত পকেট কমিটি চুড়ান্ত অনুমোদন করিয়েছেন।এতে করে দলিও ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ন সহ এলাকায় নানা ধরনের গুঞ্জন সোনা যাচ্ছে। আজাদ খন্দকার এর আপন চার সহদর ভাইয়ের একজন বুলবুল খন্দকার ঢাকা উত্তরা আওয়ামীলীগের সাধারণ সম্পাদক ।

নড়াইলের লোহাগড়া উপজেলার জয়পুর ইউনিয়নে ৭১ সদস্য বিশিষ্ট বিএনপির নতুন কমিটি ঘোষণা করলে ও তাতে পরিলক্ষিত হয়, দীর্ঘদিনের ত্যাগী নেতা কর্মীদের বাদ দিয়ে উক্ত কমিটির সভাপতি কামরুল মোল্লা দলীয় পরিপন্থী লঙ্ঘন করে মোটা অংকের টাকার বিনিময়ে।

সক্রিয় আওয়ামীলীগ পরিবারের সদস্য আজাদ খন্দকার কে সিনিয়র সভাপতির করে লোহাগড়া উপজেলা বিএনপির সভাপতি নজরুল জমাদ্দার এবং সাধারণ সম্পাদক সেলিম কাজীকে দিয়ে উক্ত পকেট কমিটি চুড়ান্ত অনুমোদন করিয়েছেন।এতে করে দলিও ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ন সহ এলাকায় নানা ধরনের গুঞ্জন সোনা যাচ্ছে। আজাদ খন্দকার এর  আপন চার  সহদর ভাইয়ের  একজন বুলবুল খন্দকার ঢাকা উত্তরা  আওয়ামীলীগের সাধারণ সম্পাদক ।

আর এক সহদর ভাই শাওন ঢাকা উত্তরা আওয়ামীলীগের  প্রচার সম্পাদক। আর এক সহদর ভাই মোস্তফা কামাল লিয়ন জয়পুর ইউনিয়ন আওয়ামীলীগ যুবলীগের সভাপতি।। সর্বকনিষ্ঠ ভাই সুজন লোহাগড়া উপজেলা ছাত্রলীগের সহ সাধারণ সম্পাদক। এবং একই পরিবারের দুই জন সদস্য পদ পেয়েছেন।দীর্ঘ দিন জয়পুর  ইউনিয়নের বিএনপি থেকে নিংক্রিয়  । আওয়ামীলীগ পরিবারের সাথে সম্পর্কিত থাকলে ও নতুন কমিটিতে তারা বহুল তবিয়তে স্বয়ংক্রিয়  হয়ে  চুড়ান্ত  কমিটিতে সদস্য পদ পেয়েছেন ।

জয়পুর ইউনিয়ন বিএনপি সভাপতি মোঃ মোসারফ হোসেন মোল্লা (কামরুল) নিজ গ্ৰাম মরিচপাশায় দলিও কোন্দলে মিজান সরদার হত্যা মামলার প্রধান আসামি উক্ত মামলা বিচারাধীন প্রকৃয়ায়। ৭১ সদস্য বিশিষ্ট কমিটির বেশির ভাগ লোকই নিজ গ্ৰামের এবং অনেক সদস্য বিএনপির সাথে সম্পূরক নাই।এমন প্রশ্নবিদ্ধ কমিটি ঘোষণার পর থেকে দীর্ঘ দিনের ত্যাগী হামলা মামলার স্বীকার কর্মীদের মনে বিরূপ প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি হয়েছে। নতুন কমিটিতে যুক্ত হয়েছে ছয় থেকে সাতজন মৃত্যু ব্যাক্তি এবং আওয়ামী লীগ পরিবারের একাধিক নতুন সদস্য।

যাহারা সতের বছরের আওয়ামীলীগের লোকমশ্য বিবিশিখাময়  শাসন আমলে বিভিন্ন ভাবে বিএনপির পরিবারের সদস্যদের উপরে হামলা মামলা চালিয়ে, এখন সু কৌশলে তাদের স্বার্থ সিদ্ধি হাচিল করতে,  জয়পুর ইউনিয়ন বিএনপির সভাপতি মোসারেফ হোসেন (কামরুল) মোল্লাকে মোটা অংকের উৎকোচ দিয়ে এসকল আওয়ামী লীগ এজেন্ডরা দলে জায়গা করে নিচ্ছে  জয়পুর ইউনিয়ন বিএনপি সভাপতি।ক্ষোভে দল থেকে মুখ ফিরিয়ে নিতে শুরু করছে দীর্ঘ দিনের ত্যাগী বিএনপি পরিবারের সদস্যরা। জয়পুর ইউনিয়ন বিএনপি সমর্থিত মানুষের একটাই দাবী এই পকেট কমিটি বাদ দিয়ে ত্যাগী নেতা কর্মীদের মূল্যায়ন করে নতুন কমিটি গঠন করা হোক