দিনে সূর্যের তেজ আর রাতে ভ্যাপসা গরমে অসহনীয় অবস্থায় সময় পার করছেন এখানকার মানুষ। লোডশেডিংয়ে খেটে খাওয়া মানুষজন কখনো একটু সুযোগ পেলেও বৈদ্যুতিক পাখার বাতাস থেকে বঞ্চিত হচ্ছেন।এদিকে ঘন ঘন লোডশেডিংয়ে বেশি বিপাকে পড়েছেন সব ধরনের ব্যবসায়ীরা। প্রচণ্ড দাবদাহ আর দিনের বেশিরভাগ সময় বিদ্যুৎ না থাকায় বেচা-বিক্রি হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন ব্যবসায়ীরা।

প্রচণ্ড দাবদাহের মধ্যে কিশোরগঞ্জের তাড়াইলে বিদ্যুতের ঘন ঘন লোডশেডিংয়ে মানুষের ভোগান্তি চরমে উঠেছে। প্রচণ্ড গরমে নাভিশ্বাস ওঠা মানুষ এখন বারবার বিদ্যুতের সেবা থেকেও বঞ্চিত হচ্ছে।

দিনে সূর্যের তেজ আর রাতে ভ্যাপসা গরমে অসহনীয় অবস্থায় সময় পার করছেন এখানকার মানুষ। লোডশেডিংয়ে খেটে খাওয়া মানুষজন কখনো একটু সুযোগ পেলেও বৈদ্যুতিক পাখার বাতাস থেকে বঞ্চিত হচ্ছেন।এদিকে ঘন ঘন লোডশেডিংয়ে বেশি বিপাকে পড়েছেন সব ধরনের ব্যবসায়ীরা। প্রচণ্ড দাবদাহ আর দিনের বেশিরভাগ সময় বিদ্যুৎ না থাকায় বেচা-বিক্রি হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন ব্যবসায়ীরা।

চাহিদার তুলনায় সরবরাহ কম হওয়ায় উপজেলাজুড়ে বারবার লোডশেডিং চলার বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন তাড়াইল জোনাল অফিস কর্তৃপক্ষ। পল্লী বিদ্যুতের ভেলকিবাজিতে ক্ষুব্ধ গ্রাহকরা জানান, ৭-৮ দিন ধরে প্রচণ্ড গরমের পাশাপাশি ব্যাপকভাবে লোডশেডিং হচ্ছে। দিনে ৫-৬ ঘণ্টাও বিদ্যুৎ পাওয়া যাচ্ছে না। এমন লোডশেডিং আগে কখনো দেখিনি। বিশেষ করে রাতে ঘন ঘন লোডশেডিংয়ের কারণে ছাত্র-ছাত্রীদের লেখাপড়ায় মারাত্মক বিঘ্ন ঘটছে।

এর পাশাপাশি শিশু ও বৃদ্ধরা বেশি ভোগান্তির মধ্যে রয়েছে। শুধু লোডশেডিং নয়, ভূতুড়ে বিদ্যুৎ বিলেও অতিষ্ঠ গ্রাহকরা৷ এ ব্যাপারে তাড়াইল জোনাল অফিসের ডেপুটি জেনারেল ম্যানেজার (ডিজিএম) ফরিদ আল দীন বলেন, তাড়াইলে বিদ্যুতের চাহিদা প্রায় ১২ মেগাওয়াট। এর বিপরীতে বিদ্যুৎ পাওয়া যাচ্ছে মাত্র ৬ মেগাওয়াট। প্রতিনিয়ত ৬ মেগাওয়াট ঘাটতি থাকায় লোডশেডিং হচ্ছে। তবে আমরা বাংলাদেশ বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ডের তত্ত্বাবধায়ক প্রকৌশলীর কাছে আবেদন করেছি এখানকার মেগাওয়াট বাড়িয়ে দেয়ার জন্য।