বাংলাদেশের জনসংখ্যার অধিকাংশই তাদের জীবন জীবিকার জন্য প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষভাবে প্রাকৃতিক পরিস্থিতির উপর নির্ভরশীল। জলবায়ু সংবেদনশীল জীবিকার খাত যেমন কৃষি, মৎস্য ,বনায়ন এবং পর্যটনের উপর প্রত্যক্ষভাবে নির্ভরশীল প্র্রান্তিক জনগোষ্ঠী ও এর বাইরে না। বাংলাদেশের দক্ষিণ-পশ্চিম উপকূলীয় অঞ্চল সমূহ ভৌগোলিক কারণে বিশেষ করে বাগেরহাট ও সাতক্ষীরা জেলার দুর্যোগ ও দুর্ভোগের জন্য সবচেয়ে ঝুঁকিপূর্ণ । এসব এলাকার মধ্যে ব্যাপকভাবে মানুষের স্বাস্থ্য ঝুঁকি যেমন বাড়ছে, সম্পদ জীবিকার ক্ষতি ও তেমনি সাধিত হচ্ছে।

জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাবের ফলে সবথেকে ঝুঁকিপূর্ণ ও বিপদাপন্ন বাংলাদেশের দক্ষিণ-পশ্চিম উপকূলীয় অঞ্চলের মানুষ জার্মান ওয়াচ গ্লোবাল ক্লাইমেট রিস্ক ইন্ডেক্স অনুযায়ী বাংলাদেশ বিশ্বের সপ্তম জলবায়ু ঝুঁকিপূর্ণ দেশ।

বাংলাদেশের জনসংখ্যার অধিকাংশই তাদের জীবন জীবিকার জন্য প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষভাবে প্রাকৃতিক পরিস্থিতির উপর নির্ভরশীল। জলবায়ু সংবেদনশীল জীবিকার খাত যেমন কৃষি, মৎস্য ,বনায়ন এবং পর্যটনের উপর প্রত্যক্ষভাবে নির্ভরশীল প্র্রান্তিক জনগোষ্ঠী ও এর বাইরে না। বাংলাদেশের দক্ষিণ-পশ্চিম উপকূলীয় অঞ্চল সমূহ ভৌগোলিক কারণে বিশেষ করে বাগেরহাট ও সাতক্ষীরা জেলার দুর্যোগ ও দুর্ভোগের জন্য সবচেয়ে ঝুঁকিপূর্ণ । এসব এলাকার মধ্যে ব্যাপকভাবে মানুষের স্বাস্থ্য ঝুঁকি যেমন বাড়ছে,  সম্পদ জীবিকার ক্ষতি ও তেমনি সাধিত হচ্ছে। 

বেসরকারি সংস্থা আ্যওসেড এর আয়োজনে এবং কেয়ার ও জার্মান কর্পোরেশন এর আর্থিক সহযোগিতায় খুলনায় অভিজাত একটি হোটেলে এক পরামর্শ ও মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত হয়। উক্ত সভায় শুভেচ্ছা বক্তব্য রাখেন আ্যওসেড এর নির্বাহী পরিচালক জনাব শামীম আরফিন। এবং সঞ্চালনায় ছিলেন ডঃ অধ্যাপক মুজিবুর রহমান, আহ্বায়ক ,বিভাগীয় ম্যাপ খুলনা এবং প্রেজেন্টেশন উপস্থাপন করেন মোঃ আসাদুজ্জামান সদস্য সচিব ,বাগেরহাট ম্যাপ এবং মাধবচন্দ্র দত্ত নির্বাহী পরিচালক, স্বদেশ। বিভিন্ন বেসরকারি সংস্থার নির্বাহী পরিচালক এবং সাংবাদিক ও সুধীজন মুক্ত আলোচনায় অংশগ্রহণ করেন।  

জলবায়ু পরিবর্তন জনিত প্রভাবে সাম্প্রতিক সময়ে সংঘটিত ঘূর্ণিঝড় রিমাল ও তার পরবর্তী দুর্যোগের ক্ষয়ক্ষতির আর্থিক বিশ্লেষণ ও পর্যালোচনা মাধ্যমে লস অ্যান্ড ডেমেজ এর অর্থ প্রাপ্তির জন্য তারা জাতীয় ও আন্তর্জাতিক পর্যায়ে তুলে ধরার জন্য দাবি জানান।