অভিযোগ কারি সরকারি লীজ গ্রহিতা ডাঃ কাওসার আলন পিতা মৃত খাজেরউদ্দিন মন্ডল সাং পুর্বজগন্নাথপুর (মামুনাবাদ) উপজেলা বিরামপুর জেলা দিনাজপুর। তিনি গত ১২/০৪/২০১৫ ইং তারিখে গনপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের পক্ষে দিনাজপুর জেলা প্রশাসকের নিকট হইতে লীজ গ্রহন করেন।

থানায় অভিযোগ সুত্রে যানা যায়,  দিনাজপুরের বিরামপুর উপজেলার নতুন বাজারের সরকারি লীজকৃত দোকানঘর হটাৎ এলাকার শাহিন নামে এক ব্যক্তি  জবর দখল করে।

অভিযোগ কারি সরকারি লীজ গ্রহিতা ডাঃ কাওসার আলন পিতা মৃত খাজেরউদ্দিন মন্ডল সাং পুর্বজগন্নাথপুর (মামুনাবাদ) উপজেলা বিরামপুর জেলা দিনাজপুর। তিনি গত ১২/০৪/২০১৫ ইং তারিখে গনপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের পক্ষে দিনাজপুর জেলা প্রশাসকের নিকট হইতে লীজ গ্রহন করেন।

লীজকৃত জমি তফশিল অনুযায়ী খতিয়ান নং ০১ দাগ নং ১২২ পরিমান ২০ বর্গফুট রকম হাট।  যার লীজের চুক্তিনামা সহ সকল প্রমানপত্র তার নিকট সংরক্ষিত রহিয়াছে। তাছাড়া তিনি চুক্তিনামা অনুযায়ী প্রতি বছর সরকারকে সরকারি হাট/বাজার বন্দবস্তের নির্ধারিত ফি জমা দেন, যার রশিদও সংরক্ষণ করিয়াছেন। তথাপি গত  ২৮ জুন ২০২৪ ইং তারিখে রাত আনুমানিক নয় ঘটিকার সময় বিরামপুর উপজেলার পুর্বজগন্নাথপুর গ্রামের মোঃ শাহিন পিং মৃত খৈজুর রহমান হটাৎ ডাঃ কাওসার আলমের ঔষধের দোকানে চেয়ার টেবিল সহ আরো কিছু মালামাল ঢুকায়ে রাখে।  উক্ত মালামাল দোকানে ঢুকানোর কারন জানতে চাইলে অভিযুক্ত শাহিন ডাঃ কাওসার আলমের উপর চড়াও হোন ও মারতে উদ্দোত হোন। ঘটনাটি স্থানিয় পাশের দোকানদার গনের দৃষ্টিতে আসলে তারা এগিয়ে এসে গন্ডগোল থামিয়ে দেন।

  একপর্যায়ে অভিযুক্ত শাহিন দোকানের দরজাতে একটি বড় তালা লাগিয়ে চলে যান। এমন অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনা ঘটারপর ডাঃ কাওসার আলম উপজেলা নির্বাহী অফিসার ও উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভুমি) কে অবহিত করেন। উপজেলা নির্বাহী অফিসার ও উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভুমি) তাৎক্ষণিক ডাঃ কাওসার আলমকে বিরামপুর থানায় অফিসার ইনচার্জ বরাবর একটি অভিযোগ প্রদান করতে বলেন। ডাঃ কাওসার আলম থানায় অভিযোগ প্রদান করলে থানা পুলিশ ঘটনাস্থল তদন্তে যান এবং  দুই পক্ষ কে থানায় প্রয়োজনিয় কাগজপত্র নিয়ে থানায় আসার নির্দেশ দিয়ে চলে যান।

এরপর নির্ধারিত তারিখে দু'পক্ষ থানায় আসলে অভিযুক্ত শাহিন তার পক্ষে থানায় কোনো প্রকার সরকার কতৃক গৃহীত লীজের কাগজপত্র দেখাতে পারেননি। কিন্তু বিরামপুর থানা পুলিশ এখন পর্যুন্ত বিষয়টির কোনো প্রকার সঠিকতা যাচায়ে সিদ্ধান্ত প্রদান করেননি।  বিষয়টি নিয়ে বিরামপুর থানার তদন্তকারি কর্মকর্তা এ,এস,আই কাওসার আলমের সঙ্গে তার মোবাইল ফোনে জানতে চাইলে তিনি বলেন, আমরা ডাঃ কাওসার আলমকে বলেছি আপনি ২০২৩ ও২০২৪ সনের খাজনার চেক ও ডিসিআার সংগ্রহ করে নিয়ে আসেন। এই দুইটি কাগজ পাইলে আমরা দেখবো আপনার লীজকৃত দোকানঘর কে জবর দখল করে।