খাটিয়ে আবেদনটি সরিয়ে ফেলে এবং ঋণের প্রক্রিয়াবাবদ ১০ হাজার টাকা নিয়ে অধ্যক্ষের স্বাক্ষর সীল জাল করে আবেদনটি হস্তান্তর করে। পরবর্তীতে আবেদনটি জাল প্রমাণিত হয়। মোহাম্মদ আলমাস বিন আনোয়ার সাভার ইসলামিয়া কামিল মাদরাসার বিজ্ঞান বিভাগের সহকারী শিক্ষক ছিলেন।

খাটিয়ে আবেদনটি সরিয়ে ফেলে এবং ঋণের প্রক্রিয়াবাবদ ১০ হাজার টাকা নিয়ে অধ্যক্ষের স্বাক্ষর সীল জাল করে আবেদনটি হস্তান্তর করে। পরবর্তীতে আবেদনটি জাল প্রমাণিত হয়। মোহাম্মদ আলমাস বিন আনোয়ার সাভার ইসলামিয়া কামিল মাদরাসার বিজ্ঞান বিভাগের সহকারী শিক্ষক ছিলেন। তার যোগদানের সময়ও তার কাছ থেকে রাজনৈতিক প্রভাব খাটিয়ে এক লাখ টাকা হাতিয়ে নেয়। এবং এমপিও হওয়ার জন্য আরও দেড় লাখ টাকা দাবী করে আওয়ামী লীগ নেতার অনুসারী শিক্ষক নাছির উদ্দিন। টাকা না দেওয়ার তাকে হুমকি ধুমকি দিতে থাকে। এমনকি জঙ্গি আখ্যা  দেয়। পরে জীবন রক্ষার্থে মাদরাসা থেকে পালিয়ে গিয়েছেন বলে তিনি জানান। এখন তিনি তার হারানো চাকুরী ফিরে পাওয়া ও দোষীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য সাভার উপজেলা নির্বাহী অফিসারের বরাবর আবেদন করেছেন। অভিযোগের বিষয়ে সহকারী শিক্ষক নাসির উদ্দিন আহম্মেদের সাথে মুঠফোনে যোগাযোগ করলে তার  মোবাইল সংযোগ বন্ধ করে দেন। সাভার ইসলামিয়া কামিল মাদরাসার অধ্যক্ষ আবু জাফর মো. সালেহ আরও বলেন, সমস্ত অভিযোগের বিষয় তদন্তে গত ২ অক্টোবর তিন সদস্যের একটি তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে। কমিটিতে উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসারকে আহবায়ক ও উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা এবং উপজেলা পল্লী উন্নয়ন কর্মকর্তাকে সদস্য করা হয়েছে। অভিযোগের বিষয়ে সাভার ইসলামিয়া কামিল মাদরাসার সভাপতি ঢাকা জেলা আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আশরাফ হোসেন চৌধুরী ওরফে মাসুদ চৌধুরী বৈষম্যবিরোধী ছাত্র হত্যার ঘটনায় একাধিক মামলায় আসামী হয়ে পলাতক থাকায় তার বক্তব্য নেওয়া সম্ভব হয়নি।