দেখা দিয়েছে বিশুদ্ধ খাবার পানির তীব্র সংকট। পর্যাপ্ত ত্রাণ না পাওয়ার অভিযোগ ও করেন অনেকে।শুক্রবার (৬ সেপ্টেম্বর) সকালে গোমতী নদীর বাঁধ ভাঙা অংশে পানি বের হতে দেখা যায়। তবে গোমতী নদীর পানি প্রবাহ স্বাভাবিক রয়েছে।এ ছাড়া প্লাবিত কুমিল্লা জেলার দক্ষিণাঞ্চল লাকসাম, মনোহরগঞ্জ, চৌদ্দগ্রাম উপজেলায় বন্যার পানি হ্রাস পেয়ে পরিস্থিতির আরও উন্নতি হয়েছে।

বন্যা পরিস্থিতির আরও উন্নতি হয়েছে কুমিল্লায়। তবে পানি ধীরগতিতে কমতে থাকায় বানভাসি মানুষের ভোগান্তি এখনো রয়ে গেছে। এখনও অনেকের বাড়িতে পানি আছে। এদিকে পানি কমতে থাকায় বিধ্বস্ত বাড়ি ঘরে ফিরতে শুরু করেছে বানভাসি মানুষজন।

দেখা দিয়েছে বিশুদ্ধ খাবার পানির তীব্র সংকট। পর্যাপ্ত ত্রাণ না পাওয়ার অভিযোগ ও করেন অনেকে।শুক্রবার (৬ সেপ্টেম্বর) সকালে গোমতী নদীর বাঁধ ভাঙা অংশে পানি বের হতে দেখা যায়। তবে গোমতী নদীর পানি প্রবাহ স্বাভাবিক রয়েছে।এ ছাড়া প্লাবিত কুমিল্লা জেলার দক্ষিণাঞ্চল লাকসাম, মনোহরগঞ্জ, চৌদ্দগ্রাম উপজেলায় বন্যার পানি হ্রাস পেয়ে পরিস্থিতির আরও উন্নতি হয়েছে।

জেলা প্রশাসনের হিসাব মতে জেলায় ১০ লাখ ৭৮ হাজার মানুষ পানিবন্দি হয়েছিল। ৭২৪টি আশ্রয় কেন্দ্রে ৭৮ হাজারেরও বেশি মানুষ আশ্রয় নিয়েছিল। যাদের বেশির ভাগ এখন বাড়িঘরে ফিরে যাচ্ছে। জেলা প্রশাসন থেকে ৩৯ লাখ নগদ টাকা ও ৮০০ টন চাল বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে। অন্যদিকে ত্রা