মঙ্গলবার (১৭ সেপ্টেম্বর) রাতে জয়পুরহাট পুলিশ সুপার মুহম্মদ আবদুল ওয়াহাব এর নেতৃত্বে ডিআইও-১ মোঃ কাওসার আলী ও সদর থানার অফিসার ইনচার্জ মোঃ হুমায়ন কবির তার থানার অফিসার-ফোর্স নিয়ে গোপন সংবাদের ভিত্তিতে পৌরসভাধীন সিমেন্ট ফ্যাক্টরির মাঠের পূর্বদিকে গুলশান মোড়-দেবীপুর রেল গেইট রাস্তার পূর্ব পাশে ঝোপের নিকট পরিত্যাক্ত অবস্থায় কিছু অস্ত্র-গুলি উদ্ধার করে।

বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনের শেষ লগ্নে জয়পুরহাট সদর থানায় দুস্কৃতকারীদের হামলা ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগ করে। থানায় রক্ষিত লুট হয়ে যাওয়া সরকারি ও পাবলিক অস্ত্র-গুলি উদ্ধারে সর্বোচ্চ গুরুত্ব দিয়ে কাজ করে আসছে জয়পুরহাট জেলা পুলিশ। জনগণকে উদ্বুদ্ধ করে লুট হওয়া অস্ত্র-গুলি উদ্ধারে জেলার সকল থানা এলাকায় পুলিশি তৎপরতা ও গোয়েন্দা নজরদারি বৃদ্ধি করে।

মঙ্গলবার (১৭ সেপ্টেম্বর) রাতে জয়পুরহাট পুলিশ সুপার মুহম্মদ আবদুল ওয়াহাব এর নেতৃত্বে ডিআইও-১ মোঃ কাওসার আলী ও সদর থানার অফিসার ইনচার্জ মোঃ হুমায়ন কবির তার থানার অফিসার-ফোর্স নিয়ে গোপন সংবাদের ভিত্তিতে পৌরসভাধীন সিমেন্ট ফ্যাক্টরির মাঠের পূর্বদিকে গুলশান মোড়-দেবীপুর রেল গেইট রাস্তার পূর্ব পাশে ঝোপের নিকট পরিত্যাক্ত অবস্থায় কিছু অস্ত্র-গুলি উদ্ধার করে।  

জয়পুরহাট ডিএসবি এস আই মোঃ মাহবুবুর রহমান, সেখানে উপস্থিত হয়ে পরিত্যাক্ত অবস্থায় পড়ে থাকা ০১ টি ৭.৬২দ্ধ ২৫ মি.মি. পিস্তল- টি ৫৪ (চায়না) সহ ০৮ রাউন্ড ৭.৬২ মি.মি চায়না পিস্তলের গুলি, ২৯  রাউন্ড ৯ মি.মি পিস্তলের গুলি, ০১ টি ম্যাগাজিন ও ০১ টি অস্ত্রের কভার উদ্ধার করে। উক্ত অস্ত্র-গুলি জয়পুরহাট থানার এসআই এর মাধ্যমে জব্দ তালিকা মূলে জব্দ করে জয়পুরহাট সদর থানায় নিয়ে আসা হয়।