বিএনপির দুঃসময়ে নেতৃত্ব ত্যাগ ও সাহসিকতার প্রতীক হিসাবে তিতাস-হোমনার যিনি পরিচিত, তিনি দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়ার সাবেক এপিএস আবদুল মতিন। রাজনৈতিক সংগ্রাম ও সংগঠনের প্রতি নিষ্ঠাবান এই বিএনপির কেন্দ্রীয় সদস্য হিসাবে আছেন।
এই নেতার বাড়ি তিতাস উপজেলার কলাকান্দি ইউনিয়ন এর বড় মাছিমপুর গ্রামের খান বাড়ির সুনামধন্য পরিবার ও বংশের সন্তান। তিনি সুনাম এর সাথে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের সাবেক উপসচিব হিসাবে তার চাকরি জীবন বিশেষ অবদান রাখছেন, তেমনি রাজনীতির ময়দানেও নিজের শক্ত অবস্থান গড়ে তুলছেন।
৭ই জানুয়ারি ২০২৪ এর ডামি নির্বাচন বয়কট ও জনগনকে ভোট কেন্দ্রে না যাওয়ার কেন্দ্রীয় বিএনপির কর্মসূচি গুলো সামনের সারিতে থেকে কাজ করেছেন আবদুল মতিন খান। দলের প্রতিটি আন্দোলন ও কর্মসূচিতে সামনে থেকে নেতৃত্ব দেওয়ায় তার বিরুদ্ধে আওয়ামিলীগ নেতাকর্মীরা বিভিন্ন সময় উদ্দেশ্যপ্রনোদিত ষড়যন্ত্রমূলক মিথ্যা মামলা ও হামলার স্বীকার হতে হয়। যার প্রতিবাদে এলাকায় ও ২টি উপজেলার জনগণের মধ্যে ক্ষোভ ও প্রতিক্রিয়া দেখা দেয় আওয়ামিলীগ এর বিরুদ্ধে।
দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়ার সাবেক এপিএস আবদুল মতিন খান ২৪ জুলাই গনঅভ্যুত্থানে নিজ উপজেলার বিএনপির নেতাকর্মীদের নিয়ে প্রতি আন্দোলন এর দুর্গ ঘরে তুলে প্রতি হোমনা ও তিতাস থানায়। তিনি নিজে রাজপথে নেতাকর্মীদের নিয়ে বিএনপির কেন্দ্রীয় কর্মসূচি গুলো বাস্তবায়ন করেছেন। ২৮ অক্টোবর বিএনপির নয়াপল্টনের কার্যালয়ে আওয়ামিলীগ ও পুলিশ মিলে যে তান্ডব চালিয়েছিলো তখন তিনি নেতাকর্মীদের নিয়ে তৎক্ষানীক বিক্ষোভ ও প্রতিবাদ মিছিল নিয়ে রাজপথে সক্রিয় ভাবে অংশগ্রহণ করেন।
দলের নেতাকর্মীদের মতে, আসন্ন জাতীয় নির্বাচন এ আবদুল মতিন খান যদি বিএনপির ধানের শীষ প্রতীক পান তবে কুমিল্লা-২ আসনের একজন জনপ্রিয় রাজনীতিক ব্যক্তি ও জনবান্ধব হিসাবে পরিচিতি লাভ করবেন।আবদুল মতিন খান ব্যক্তি জীবনে তিনি সদালাপী, নিবেদিতপ্রান ও কর্মীবান্ধব নেতা হিসাবে পরিচিতি।
আবদুল মতিন খান নিজের সম্পর্কে বলেন, বিএনপি-ই আমরা জীবন বিএনপি-ই আমার মরন। শহীদ জিয়ার আদর্শ বুকে ধারণ করে রাজনীতির মাঠে আজীবন থাকতে চাই।'' বিএনপির ঘাত প্রতিঘাতে টিকে থাকা ও সংগঠনকে এগিয়ে নেওয়ার ক্ষেত্রে সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার সাবেক এপিএস আবদুল মতিন খান অবদান কে তিতাস-হোমনার তৃনমূল নেতাকর্মীদের কাছে তাকে পরিনত করেছে এক সাহায্য কান্ডারী।