জামালপুর জেলায় মেলান্দহ উপজেলায় পূর্ব মালঞ্চ গ্রামের জয়নাল আবেদীন নামে এক যুবক এর কাছ থেকে চাকরি দেওয়ার প্রলোভন দেখিয়ে ৫০০০০০লক্ষ টাকা হাতিয়ে নেওয়ার অভিযোগ উঠেছে মো:মাসুদ পারভেজ পিতা:উসমান গনি গ্রাম :বহির গাছি পোষ্ট অফিস :হরিনদিয়া উপজেলা:চাদপুর জেলা:ঝিনাইদহ এর বিরুদ্ধে। মো:জয়নাল আবেদীন এর কাছ থেকে জানা গেছে যে মো:মাসুদ পারভেজ ছিল তার পূর্ব পরিচিত। সে মাঝে মধ্যেই জয়নাল আবেদীন এর সাথে দেখা করতো এবং মোঠো ফোনে তাদের মাঝে কথা হতো।কথিত মাসুদ পারভেজ প্রায় সময়ই জয়নাল আবেদীন কে বিভিন্ন স্বনাম ধন্য কোম্পানি তে চাকরি দেওয়ার কথা বলতো জয়নাল আবেদীন তা এড়িয়ে যেত।একপর্যায়ে মাসুদ পারভেজ জয়নাল আবেদীন কে ডাচবাংলা ব্যাংকের হেড অফিসে জুনিয়র অফিসার হিসেবে চাকরি নিয়ে দেওয়ার কথা বললে জয়নাল আবেদীন সরল বিশ্বাসে রাজি হয়।এবং মাসুদ পারভেজ চাকরি বাবদ ৬লক্ষ টাকা দাবি করে। জয়নাল আবেদীন কয়েকজন সাক্ষী মোকাবেলায় মাসুদ পারবেজ কে ৪লক্ষ টাকা নগদ প্রদান করে সাক্ষী গন হলো:১.মো:মুছা আলী পিতা:মো:আ:মজিদ ২.মামুন মিয়া পিতা:গিয়াস উদ্দিন ৩.আনোয়ার হোসেন পিতা:আ:রশিদ ৪:লতিফ মিয়া পিতা:মমতাজ আলী সহ আরও অনেকেই এর কিছুদিন পর মাসুদ পারভেজ মোঠো ফোনে মাধ্যমে জয়নাল আবেদীন কে মাসুদ পারভেজ তার ইসলামি ব্যাংকের একাউন্টে আরও ১ লক্ষ টাকা জমা করতে বললে জয়নাল তা করে যার একাউন্ট নাম্বার ৭৬৬৯। তারপর জয়নাল কে ভোয়া একটা নিয়োগ পএ প্রদান করে। মাসুদ জয়নাল সেটি নিয়ে ডাচ বাংলা ব্যাংকের হেড অফিসে যোগাযোগ করলে ব্যাংক কতৃপক্ষ জয়নাল কে ভোয়া নিয়োগ পএের কথা বলে অফিস থেকে বের করে দেয়। তার পর কোন উপায় না পেয়ে জয়নাল মাসুদ পারভেজ এর বিরুদ্ধে আদালতে একটি মামলা দায়ের করে। মামলার নং৬৩২(১)২০২৪ দীর্ঘ দিন মামলাটি চলার পর মাসুদ পারভেজ আদালতে হাজির না হওয়ায় আদালত থেকে মাসুদ পারভেজ এর বিরুদ্ধে গ্রেফতারি নোটিশ জারি করে এবং একটি পএিকা বিগ্গপ্তির আদেশ জারি করে।