বাংলাদেশ দলের রক্ষণভাগ ভারতের আক্রমণগুলো বেশ ভালোভাবেই সামাল দিয়েছে। বাংলাদেশ আক্রমণে ওঠে ১৫ মিনিটের পর থেকে। ৩৫ মিনিটে আসাদুল মোল্লার গোলে এগিয়ে যায় তারা। এগিয়ে যাওয়ার পর প্রথমার্ধের বাকিটা সময় বাংলাদেশেরই প্রাধান্য ছিল। প্রথমার্ধে স্কোরলাইন ছিল ১-০। দ্বিতীয়ার্ধে অবশ্য শুরু থেকেই খেলার লাগাম ধরে ভারত।

অনূর্ধ্ব–২০ সাফ চ্যাম্পিয়নশিপে ভারতকে টাইব্রেকারে ৪-৩ গোলে হারিয়ে ফাইনালে উঠেছে বাংলাদেশ। নির্ধারিত সময়ে ম্যাচ ১-১ গোলে ড্র ছিল। খেলার শুরুতে প্রথম ১৫ মিনিট ভারতের প্রাধান্য বেশি ছিল। গোলের সুযোগও তৈরি করেছিলেন তারা। কিন্তু সে যাত্রায় কোনো বিপদ হয়নি।

বাংলাদেশ দলের রক্ষণভাগ ভারতের আক্রমণগুলো বেশ ভালোভাবেই সামাল দিয়েছে। বাংলাদেশ আক্রমণে ওঠে ১৫ মিনিটের পর থেকে। ৩৫ মিনিটে আসাদুল মোল্লার গোলে এগিয়ে যায় তারা। এগিয়ে যাওয়ার পর প্রথমার্ধের বাকিটা সময় বাংলাদেশেরই প্রাধান্য ছিল। প্রথমার্ধে স্কোরলাইন ছিল ১-০। দ্বিতীয়ার্ধে অবশ্য শুরু থেকেই খেলার লাগাম ধরে ভারত।

৬৪ মিনিটে ভারতকে সমতা ফেরান অধিনায়ক রিকি মিতি হুবাম। এদিকে ৬৫ মিনিটে গোললাইন থেকে বল ফিরিয়ে বাংলাদেশকে রক্ষা করেন আসাদুল তপু। এতে দুইজনের ক্র্যাশিং এ মাথায় আঘাত পেয়ে মাঠ ছাড়েন বাংলাদেশের অধিনায়ক গোলকিপার মেহেদী হাসান। পরে চিকিৎসার জন্য তাকে হাসপাতালে ও নিতে হয়। সমতার পরে ভারতই বেশি আক্রমণে উঠেছে। ম্যাচের অতিরিক্ত সময়ে রাহুলের কর্নার থেকে ভারতের বক্সে সৃষ্ট জটলার মধ্যে ভারতের গোলকিপারকে ধাক্কা মেরে লাল কার্ড দেখেন বাংলাদেশের ডিফেন্ডার মারমা।

১-১ সমতায় শেষ হয় সাফ অনূর্ধ্ব-২০ চ্যাম্পিয়নশিপের সেমিফাইনাল। সাফের বয়সভিত্তিক প্রতিযোগিতায় অতিরিক্ত সময়ের খেলা নেই। তাই সরাসরি টাইব্রেকার শুরু হয়। পেনাল্টি শুট আউটের প্রথম শটটি মিস করেন ভারতের থাংলাসুন গানতে। এরপর বাংলাদেশের পক্ষে পরের চারটি শটেই গোল করেন পিয়াস আহমেদ নোভা, মঈনুল ইসলাম, শাকিল আহাদ তপু ও আশরাফুল হক আসিফ। ভারতের পক্ষেও গোল করেন পরমবীর, গোয়ামসার গোয়ারি ও মনজিৎ সিং। ভারতের থাংলাসুন গানতে ও কেলভিন সিংয়ের দুইটি শট ঠেকিয়ে বাংলাদেশের জয় নিশ্চিত করেন বদলি গোলকিপার আসিফ। ৪-৩ গোলে জিতে ফাইনালে উঠে বাংলাদেশ।