নিম্ন মধ্যবিত্ত ও স্থানীয় ক্রেতা সাধারণ মানুষের কাছে অত্যন্ত জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে এই খাবারটি।
নাম প্রকাশ্য অনিচ্ছুক একজন বিক্রেতা বলেন তারা প্রতিদিন বিভিন্ন বিয়ে বাড়ি অনুষ্ঠান ও কমিউনিটি সেন্টার, রেস্টুরেন্ট থেকে বিভিন্ন অনুষ্ঠানের বেঁচে যাওয়া খাবারগুলি তারা সংগ্রহ করেন। এসব খাবারের দাম তুলনামূলকভাবে কম হওয়া প্রসঙ্গে তিনি বলেন, আমরা বিভিন্ন অনুষ্ঠান থেকে লোক মাধ্যমে কম দামে ক্রয় করি সেজন্য কম দামে বিক্রি করতে পারি যাতে সাধারণ নিম্ন মধ্যবিত্ত মানুষজন ভালো খেতে পারে। এসব খাবারের দাম বিশ্লেষণ করে দেখা যায়, এক বাটি রান্না করা গরুর মাংস এক কেজি ওজনের মূল্য ৪০০ থেকে ৫০০ টাকা, ৭ থেকে ৮ পিসের এক বাটি মুরগির রোস্ট ৫০০ থেকে ৬০০ টাকা। এক বাটি খাসির মাংস ৭০০ থেকে ৮০০ টাকা। ২ লিটার ওজনের এক বোতল বোরহানির দাম ১০০ থেকে ১৫০ টাকা। বিরিয়ানি ও পোলাও এর ভাত ১০০ থেকে ১৫০ টাকা মূল্যে বিক্রি হচ্ছে। তবে ক্রেতা সাধারনেরা এর থেকে দামাদামি করে আরো কম মূল্যে কিনছেন। একজন ক্রেতার সাথে কথা বলে জানা যায়,বাজারে অতিরিক্ত দামের কারণে তারা সব সময় ভালো মন্দ খাবার কিনে খেতে পারেন না। যার কারণে তারা এসব খাবার ভ্যান গাড়ি থেকে কম দামে কিনে স্বাচ্ছন্দে খেতে পারেছেন।খাবারের মান নিয়ে প্রশ্ন করা হলে বিক্রেতা আমাদেরকে জানান তারা প্রতিদিনের খাবার প্রতিদিনই বিক্রি করে থাকেন। যে খাবারগুলো অবিক্রিত থেকে যায় সেগুলো তারা বাসায় নিয়ে গিয়ে পরিবারের সদস্যদের সাথে ভাগ করে সবাই মিলে খেয়ে ফেলেন।