খুলনা খালিশপুরে বর্তমান সময়ের জনপ্রিয় খেলোয়ার মেহেদি হাসান মিরাজের ৩২ দলিও টুর্নামেন্ট এ খেলেও খুব সুনাম অর্জন করেছেন । স্থানীয় দর্শকরা তার খেলা দেখে তাকে রানের ম্যাসিন হিসাবে আখ্যায়িত করেন । তার রয়েছে দ্রুত রান করার বিশেষ দক্ষতা । তিনি এ খেলায় ২৩ বলে ৬৯ রান করে ক্রিকেট পাড়ায় ব্যাপক সাড়া ফেলেছেন। তিনি বিগত ৭ বছর ধরে তিনি বিভাগীয় বিভিন্ন টুর্নামেন্ট এ খুব সুনামের সহিত খেলে আসছেন । তার গ্রামের মিজানুর রহমান জানান পাপপু ছোট বেলা থেকে ক্রিকেট অনেক ভালোবাসে ক্রিকেটের প্রতি রয়েছে তার অন্য রকম এক ভালোলাগা ।পাপপু ছোট বেলা থেকে ক্রিকেট খেলে আসছে তার এই স্বপ্ন পূরন করতে।

খুলনা খালিশপুরে বর্তমান সময়ের জনপ্রিয় খেলোয়ার মেহেদি হাসান মিরাজের ৩২ দলিও টুর্নামেন্ট এ খেলেও খুব সুনাম অর্জন করেছেন । স্থানীয় দর্শকরা  তার খেলা দেখে তাকে রানের ম্যাসিন হিসাবে আখ্যায়িত করেন । তার রয়েছে দ্রুত রান করার বিশেষ দক্ষতা । তিনি এ খেলায় ২৩ বলে ৬৯ রান করে ক্রিকেট পাড়ায় ব্যাপক সাড়া ফেলেছেন।  তিনি বিগত ৭ বছর ধরে তিনি বিভাগীয় বিভিন্ন টুর্নামেন্ট এ খুব সুনামের সহিত খেলে আসছেন ।  তার গ্রামের মিজানুর রহমান জানান পাপপু

ছোট বেলা থেকে ক্রিকেট অনেক ভালোবাসে ক্রিকেটের প্রতি রয়েছে তার অন্য রকম এক ভালোলাগা ।পাপপু ছোট বেলা থেকে ক্রিকেট খেলে আসছে তার এই স্বপ্ন পূরন করতে।


কিন্তু মধ্যবিত্ত পরিবারের সন্তান হওয়ায় তার স্বপ্ন কি স্বপ কি স্বপ্নই থেকেই যাবে ?স্থানীয় চা ব্যাবসায়ী আজিজুর খান  জানান ,(আমাইগে দেশে টাহার অবাবে যারা বালো খেললতি পারে তারা বালো কোন দলে খেলার সু্যোগ পাইনা   ভালো ও দক্ষ খেলোয়ার রা খেলতই পারেনা , সুযোগ পাইনা ভালো কোন জাগায়) আমরা চাই আমাইগে ভাই যেন ভালো দলে খেলতি পারে মানুষ হাজার হাজার টাহা দিয়ে আমাগে ভাইরে খেলতি নিয়ে যায় না। সে খেলতি না পাললি কি তারে টাহা দিয়ে নিয়ে যায় কেও ।

 

পাপপু আমাদে ক্রীড়া প্রতিবেদক কে  জানান, (তার ক্রিকেট খেলা শুরু তার গ্রামেই মনোহরপুর কারিগরী কলেজ মাঠ থেকেই) তার বয়স যখন ১৫ তখন থেকেই এই কলেজ মাঠে তার বন্ধুদের সাথে ক্রিকে্ট খেলার শুরু হয় ,তিনি বলেন এস এস সি পরিক্ষার ভিতর ও আমি টুর্নামেন্ট খেলতে যায় এর জন্য আমি আমার মাধ্মিক বিদ্যালয়ের জগদিশ স্যারের কাছে মার খেয়েছি বকা শুনেছি তবে আমার স্কুলের স্কল স্যারের কাছ থেকে অনেক সাপোর্ট পেয়েছি। বিশেষ করে আমার ফ্যামিলি থেকে আমার আম্মুর অনেক সাপোর্ট পেয়েছি ।  সকলের এলাকাবাসীর সাথে কথা বললে তারা বলেন সে খুব ভালো ক্রিকেট খেলে ,তাকে যদি জাতীয় ক্রিকেট দলে সুযোগ দেয়া হয় তা হলে আমাদের বিস্বাস সে ভাল পারফরম্যান্সের মাধ্যমে দেশের নাম বিশ্বে উজ্জ্বল করবে সারা বিশ্বের কাছে। জাতীয় দলে সু্যোগ চাওয়া পাপ্পু যশোর জেলার মনিরামপুর উপজেলার ১৭ নং মনোহরপুর ইউনিয়নের ৪ নং কপালিয়া নলডাঙ্গা গ্রামের কৃষক মোঃ ফিরাজ গাজীর ছেলে। ক্রিকেটার পাপ্পু  মনোহরপুর মাধ্যমিক বিদ্যালয় থেকে ২০১৪ সালেএসএসসি পাশ করেন। বর্তমানে তিনি ক্রিকেট পাড়াই খেলা ধুলা নিয়ে ব্যাস্ত সময় পার করছেন তার বিস্বাস তিনি একদিন জাতীয় দলে সুযোগ পাবেন । মাসে ১০/১৫ টা টুর্নামেন্ট ডাক পাই , সেখান থেকে যা পাই সেটা দিয়েই টুকটাক ভাবে চলছি ।


তার বন্ধু শাহিন ,সবুজ,আলামিন ও তাহের জানান , উপজেলা থেকে প্রথম কেউ জাতীয় দলে চান্স পাওয়ার চেষ্টা করছে অবশ্যই এটা গর্বের বিষয়। আমরা আশা করি সে অবশ্যই সফল হবেবাংলাদেশ জাতীয় দলের হয়ে ভাল কিছু করবে এটাই আশা করি। সে ছোট বেলা থেকেই অন্যখেলার চেয়ে ক্রিকেটে ভাল খেলত। সকলের উৎসাহের ফলে সিদ্ধান্ত নেন জাতীয় দলে একদিন খেলবেই। আমরা আশা করি তার আশা একদিন পূরন হবে ইনশাআল্লাহ।