উপস্থিত দর্শক ইখতিয়ার উদ্দিন বলেন বহুদিন পর সার্কাস দেখতে আসুন বাহে, ছাওয়াটার সার্কাস অনেক ভালো লাগছে মোক তাই কিছু টাকা সাহায্য কোন্নুং।এতে তারা মন্ডল বলেন দেশ থেকে এইসব বিনোদন উঠেই গেছে তাই আমাদের চাওয়া বাঙালির ঐতিহ্য ধরে রাখার জন্য এসবের দরকার আছে। সরকারের উচিত এদের পুনঃবাসন করে। সহজ শর্তে সার্কাস করার অনুমতি দেওয়া হোক।

রবিউল ইসলাম এর বাড়ি নীলফামারীর, জলঢাকা উপজেলা । ছোট থেকেই সার্কাস দেখানো তার নেশা। দেশের বিভিন্ন স্বনামধন্য সার্কাসে কাজ করেছিলেন।

অত্যন্ত চমৎকার শারীরিক কসরোধ ও ভয়ানক কিছু সার্কাস দেখিয়ে বাংলাদেশের জনপ্রিয় টিভি শো ইত্যাদির দর্শকের মন জয় করেছিলেন । নিয়েছিলেন একাধিক বার পুরস্কার ।

এছাড়াও বিভিন্ন অকেশনে সরকারি ও বেসরকারি টিভি চ্যানেলে তিনি সার্কাস প্রদর্শন করেছিলেন। কালের বিবর্তনে হারিয়ে যাচ্ছে এসব বিনোদন। বেকার হয়ে পড়ছে সার্কাসের একাংশ মানুষ। তাইতো জীবিকার তাগিদে ফুটপাতই তাদের একমাত্র ভরসা। দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে ঘুরে ঘুরে বিনোদন দিয়ে জনগণের কাছ থেকে অর্থ সাহায্য নিয়ে চলছে তাদের প্রতিদিনের রুটি-রুজি।

উপস্থিত দর্শক ইখতিয়ার উদ্দিন বলেন বহুদিন পর সার্কাস দেখতে আসুন বাহে, ছাওয়াটার সার্কাস অনেক ভালো লাগছে মোক তাই কিছু টাকা সাহায্য কোন্নুং।এতে তারা মন্ডল বলেন দেশ থেকে এইসব বিনোদন উঠেই গেছে তাই আমাদের চাওয়া বাঙালির ঐতিহ্য ধরে রাখার জন্য এসবের দরকার আছে। সরকারের উচিত এদের পুনঃবাসন করে। সহজ শর্তে সার্কাস করার অনুমতি দেওয়া হোক।

রবিউল ইসলামের বলেন দেশের শিল্প সংস্কৃতির অন্যতম বিনোদন মাধ্যম সার্কাস।তাই আমরা যারা সারা জীবন দর্শকে বিনোদন দিয়ে মন জয় করে আসছি, দেশের শিল্প-সংস্কৃতির রক্ষার জন্য সরকার বাহাদুরের আমাদের পাশে এসে দাঁড়াতে হবে হলে আমি মনে করি।