ফলো করুন
শিশুদের নিয়ে গ্রামের বাড়িতে বেড়াতে যাওয়া একটি পরিবার
শিশুদের নিয়ে গ্রামের বাড়িতে বেড়াতে যাওয়া একটি পরিবারছবি: এআই/প্রথম আলো
ঈদের ছুটির আমেজ চারদিকে ছড়াতে শুরু করেছে। স্কুল–মাদ্রাসা বন্ধ হয়ে গেছে, তার মধ্যেই পাল্লা দিয়ে বাড়ছে শিশুদের পানিতে ডুবে মারা যাওয়ার খবর। গত ৩০ মে-১ জুন পর্যন্ত কমপক্ষে ১২ শিশুর মৃত্যুর খবর সংবাদমাধ্যমে প্রকাশিত হয়েছে। ব্রাহ্মণবাড়িয়ার নাসিরনগরে খালের পানিতে দুই বোন ও শেরপুরে ডোবার পানিতে ডুবে যমজ বোনের মৃত্যু হয়েছে।
এ ছাড়া হবিগঞ্জের চুনারুঘাটে পুকুরের পানিতে পড়ে ভাই-বোন মারা গেছে। অন্যদিকে লক্ষ্মীপুরে তিন শিশু ও চকরিয়ায় এক শিশু পানিতে ডুবে মারা যায়। মামাতো-ফুফাতো ভাই মারা গেছে কিশোরগঞ্জে। তারা একটি নির্মাণাধীন ভবনের নিচে জমে থাকা পানিতে ডুবে মারা যায়।
বাংলাদেশে প্রতিবছর পানিতে ডুবে মৃত্যুর সংখ্যা বছরের বড় ছুটিগুলোতে (ঈদুল ফিতর, ঈদুল আজহা, দুর্গাপূজায়) বেশি দেখা যায়। এই ছুটিগুলোতে শহরে থাকা অধিকাংশ মানুষই গ্রামের বাড়িতে যায়। ছুটিতে গ্রামের পুকুরে বা পাশ দিয়ে বয়ে যাওয়া নদীতে গোসল করতে গিয়ে অহরহ পানিতে ডুবে মৃত্যুর দুর্ঘটনা ঘটে। এ দুর্ঘটনাগুলোতে শিশুদের সংখ্যা থাকে সবচেয়ে বেশি। সর্বাধিক। তাই এই দুর্ঘটনা থেকে বাঁচতে বাচ্চাদের সাবধানে রাখবেন।