সাতক্ষীরার কালিগঞ্জ উপজেলার পানিয়া স্মার্ট ভিলেজে “স্মার্ট এগ্রো টেকনোলজি পার্ক ও শস্য মিউজিয়াম নির্মাণে সাড়া ফেলেছেন উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান সাঈদ মেহেদী। তিনি মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনার ঘোষিত পতীত জমিতে আবাদ করার বাস্তব রূপদান করতে অত্র এলাকায় প্রায় ৫৫০ জন কৃষককে স্মার্ট কিছু উদ্যোক্তা টার্গেট করে যে সমস্ত লবন পানির ঘেরের ভেঁড়িতে কোনদিন আবাদ হয়নি সে সমস্ত ঘেরের ভেঁড়িতে বর্তমানে কোটি কোটি টাকার ফসল উৎপাদন হচ্ছে। এই সাফল্যের পিছনে মৎস্য খামারের মাটি কেটে মৎস্য খামার গভীর করাতে জলবায়ু পরিবর্তনে বৈশ্বিক উষ্ণতার প্রভাবে মৎস্য সেক্টর হুমকিতে ছিল। সেই মৎস্য খামারে মাটি কেটে গভীরতা বাড়িয়ে, ভেঁড়িবাধ প্রশস্ত করাতে একদিকে পতিত জমিতে বিপুল উচ্চ মূল্যের সবজি উৎপাদন হচ্ছে।
অপরদিকে জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাবে লোকসান দেয়া মৎস্য খামার গুলো এখন বাগদা, গলদা, মনোসেক্স তেলাপুইয়াসহ অন্যান্য কার্প জাতীয় মাছের মিশ্র চাষ করে প্রতি বিঘা জমিতে ২-৬ লক্ষ টাকার চিংড়ী ও মৎস্য উৎপাদন নিশ্চিত হয়েছে। এ বিষয়ে অত্র এলাকার জনপ্রিয় চেয়ারম্যান বিশিষ্ট মৎস্য চাষী ফেরদৌস মোড়ল বলেন এই সাফল্যের পিছনে অনেকদিন ধরে সাঈদ মেহেদি ঐকান্তিক চেষ্টায় নিজ উদ্যোগে খামারিদের পরামর্শ উৎস অনুপ্রেরণা যুগিয়েছেন। সাথে সাথে স্মার্ট বাংলাদেশ গড়তে ফিসারী এবং কৃষি বিভাগ কাজে লাগিয়ে অত্র এলাকার অর্থনৈতিক বিপ্লব ঘটিয়েছে।
যাহা এখন স্মার্ট বাংলাদেশ গড়ার দৃষ্টান্ত হতে যাচ্ছে। উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা ওয়াসিম উদ্দীন এর নিকট এ ফার্মের বিষয়ে জানতে চাইলে তিনি বলেন কৃষিতে বিপ্লব ঘটাতে নিজে তথা এলাকার উন্নয়নে পানিয়া স্মার্ট ভিলেজে “স্মার্ট এগ্রো টেকনোলজি পার্ক ও শস্য মিউজিয়াম অনেক ভূমিকা রাখবে। বৃহৎ আকারে জেলাতে এই প্রথম কৃষিবান্ধব উপজেলা চেয়ারম্যান জনাব সাঈদ মেহেদী নিজ উদ্যোগে মহতি কাজ হাতে নিয়েছেন। আমরা চেষ্টা করছি তার এ উদ্যোগ আরও বিকশিত হোক।