উপদেষ্টা বলেন, গত কয়েকদিনের ঘটনাপ্রবাহ বিবেচনায় নিলে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি কিছুটা খারাপের দিকে গেছে, এটা ঠিক। তবে আমরা সর্বোচ্চ চেষ্টা করছি দ্রুততম সময়ের মধ্যে পরিস্থিতি স্বাভাবিক করে আগের জায়গায় নিয়ে যেতে।
রাজবাড়ীতে ঘটে যাওয়া ঘটনায় কোনো আন্তর্জাতিক ষড়যন্ত্রের সম্ভাবনা আছে কিনা, এমন প্রশ্নের উত্তরে তিনি জানান, বিষয়টি এখনো তদন্তাধীন। এই ঘটনায় এখন পর্যন্ত পাঁচজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে এবং তাদের জিজ্ঞাসাবাদের মাধ্যমে ঘটনার মূল রহস্য উন্মোচিত হবে বলে তিনি আশা প্রকাশ করেন।
ঘটনার সময় দায়িত্বে থাকা জেলা প্রশাসক (ডিসি) ও পুলিশ সুপারের (এসপি) উপস্থিতিতে নিরপেক্ষ তদন্ত সম্ভব হবে কিনা, এমন প্রশ্ন করা হলে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা বলেন, তদন্তের পরই জানা যাবে কার বা কাদের গাফিলতি ছিল। আগে থেকেই কাউকে সরিয়ে দিলে তদন্তের গুরুত্ব কমে যেতে পারে। তদন্তে যদি কেউ দোষী সাব্যস্ত হন, তবে তার বিরুদ্ধে অবশ্যই কঠোর ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
সাম্প্রতিক মব বা গণপিটুনির ঘটনা প্রতিরোধে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী ব্যর্থ হচ্ছে কিনা, এই প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, না, আমরা ব্যর্থ হচ্ছি না। মূল সমস্যা হলো অসহিষ্ণুতা। যারা এই ধরনের ঘটনা ঘটিয়েছে, তাদের প্রত্যেককে আইনের আওতায় আনা হবে। আমি সকলকে ধৈর্য ধারণ করার আহ্বান জানাচ্ছি।
সাম্প্রতিক মব বা গণপিটুনির ঘটনা প্রতিরোধে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী ব্যর্থ হচ্ছে কিনা, এই প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, না, আমরা ব্যর্থ হচ্ছি না। মূল সমস্যা হলো অসহিষ্ণুতা। যারা এই ধরনের ঘটনা ঘটিয়েছে, তাদের প্রত্যেককে আইনের আওতায় আনা হবে। আমি সকলকে ধৈর্য ধারণ করার আহ্বান জানাচ্ছি।