তিনি আরো বলেব বাংলাদেশের জাতীয়তা বাদী দল বিএনপি প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান ছিলেন একজন ফুটবল প্রেমি লোক তার আমলে জাতীয় পর্যাায়ে বাংলাদেশের ফুটবলের অনেকে উন্নতি হয়েছিলো, পরবর্তীতে দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়ার শাসনামলেও ফুটবলের ব্যপক উন্নতি করেছে বাংলাদেশ।
শুক্রবার(৫ সেপ্টেম্বর) বিকেলে উপজেলার কোনাপাড়া উচ্চ বিদ্যালয় ও কলেজ মাঠে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল বিএনপির ৪৭তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে তার নিজ উদ্যোগে আয়োজিত ফুটবল টুর্নামেন্ট এর উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন।
উপজেলার কোনাপাড়া ফুটবল একাদশ বনাম সতর বয়রা ফ্রেন্সক্লাব একাদশ এর অংশ গ্রহণে আয়োজিত প্রীতি ফুটবল টুর্নামেন্টে উদ্ভোদনী বক্তব্য শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানকে শ্রদ্ধাভরে স্মরণ করে ইন্জিঃ এম এ মজিদ বলেন- বাংলাদেশের ক্রীড়াঙ্গনে শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের অবদান অবিস্মরণীয়। সেই ধারাবাহিকতায় বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার কনিষ্ঠ সন্তান আরাফাত রহমান কোকো একজন ক্রীড়া সংগঠক হিসেবে নিজেকে অনন্য উচ্চতায় নিয়ে গিয়েছিলেন। রাজনৈতিক পরিবারের সন্তান হিসেবে সরাসরি রাজনীতির মাঠকে কর্মক্ষেত্র না করে ক্রীড়া সংগঠক হিসেবে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করেছেন।
উদ্বোধনী ম্যাচের অনুষ্ঠানে আরো উপস্থিত ছিলেন - আব্দুল বাতেন মাষ্টার, বিএনপি নেতা এনামুল হক, সোহাগ মাষ্টার, আজাহারুল মন্ডল, যুবদল নেতা মো. আব্দুল হাকিম প্রমূখ। ওরে বিজয়ী দলের মাঝে পুরস্কার তুলে দেন ইঞ্জিনিয়ার এম এ মতিন।
এসময় ইঞ্জিনিয়ার এম এ মজিদ আরোও বলেন, শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান বাংলাদেশের খেলাধুলার প্রসারে অগ্রণী ভূমিকা পালন করেছেন। তিনি বিশ্বাস করতেন যে খেলাধুলা শুধু শারীরিক ও মানসিক বিকাশের মাধ্যম নয়, বরং এটি তরুণ সমাজকে সঠিক পথে পরিচালিত করতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখতে পারে। তাঁর শাসনামলে দেশে ক্রীড়াক্ষেত্রে নতুন দিগন্ত উন্মোচিত হয় এবং বিভিন্ন নীতি ও উদ্যোগ গ্রহণের মাধ্যমে খেলাধুলাকে জাতীয় ও আন্তর্জাতিক পর্যায়ে উন্নীত করার চেষ্টা করা হয়। শহীদ জিয়ার ক্রীড়াক্ষেত্রে নেওয়া পদক্ষেপ এবং দৃষ্টিভঙ্গি আজও বাংলাদেশে খেলাধুলার উন্নয়নের ক্ষেত্রে প্রেরণার উৎস। তাঁর নেতৃত্বে গৃহীত নীতিমালা ও কর্মকৌশল বাংলাদেশের ক্রীড়াঙ্গনে স্মরণীয় হয়ে থাকবে।