উপ-সহকারী কৃষি কর্মকর্তা মহসিন রেজা রুপমের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্য দেন কৃষি বিভাগের জেলা প্রশিক্ষণ কর্মকর্তা আজিজুল ইসলাম।অন্যান্যের মধ্যে অতিরিক্ত উপ-পরিচালক আব্দুল্লাহ আল মামুন ও শাহিনা বেগম এবং মাশরুম চাষী রবিউল ইসলাম।সভায় জানানো হয় নীলফামারী সদর উপজেলায় রবিউল ইসলাম ও জাকির হোসেন নামে দু’জন উদ্যোক্তা মাশরুম চাষের জন্য প্রশিক্ষণ নিয়ে উৎপাদন কার্যক্রম শুরু করছেন।এজন্য তাদের ঘর তৈরি করে দেয়া হয়েছে কৃষি বিভাগের উদ্যোগে।

নীলফামারীতে মাশরুম চাষ বিষয়ক কৃষক মাঠ দিবস অনুষ্ঠিত হয়েছে সদর উপজেলার ইটাখোলা ইউনিয়নের কানিয়াল খাতা দ্বি-মুখী উচ্চ বিদ্যালয় মাঠে।কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর জেলা কার্যালয়ের উপ-পরিচালক ড.আবু বকর সাইফুল ইসলামের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন জেলা প্রশাসক পঙ্কজ ঘোষ।

উপ-সহকারী কৃষি কর্মকর্তা মহসিন রেজা রুপমের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্য দেন কৃষি বিভাগের জেলা প্রশিক্ষণ কর্মকর্তা আজিজুল ইসলাম।অন্যান্যের মধ্যে অতিরিক্ত উপ-পরিচালক আব্দুল্লাহ আল মামুন ও শাহিনা বেগম এবং মাশরুম চাষী রবিউল ইসলাম।সভায় জানানো হয় নীলফামারী সদর উপজেলায় রবিউল ইসলাম ও জাকির হোসেন নামে দু’জন উদ্যোক্তা মাশরুম চাষের জন্য প্রশিক্ষণ নিয়ে উৎপাদন কার্যক্রম শুরু করছেন।এজন্য তাদের ঘর তৈরি করে দেয়া হয়েছে কৃষি বিভাগের উদ্যোগে।

মুলত কৃষকদের উদ্বুদ্ধ করার জন্য এই মাঠ দিবসের আয়োজন করা হয়।কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উপ-পরিচালক ড. আবু বকর সাইফুল ইসলাম জানান, মাশরুম চাষ সম্প্রসারণের মাধ্যমে পুষ্টি উন্নয়ন ও দারিদ্র হ্রাসকরণ প্রকল্পের আওতায় এই মাঠ দিবস অনুষ্ঠিত হয়।

মাশরুম মানব দেহের জন্য অনেক উপকারী, মাশরুমের কোলস্টেরল ক্ষতিকারক নয়। চাষাবাদ করে কৃষকরা লাভবান হতে পারেন।প্রধান অতিথির বক্তব্যে জেলা প্রশাসক পঙ্কজ ঘোষ বলেন,মাশরুম অত্যন্ত গুরুত্বপুর্ন একটি ফসল। এ জেলায় তেমন না হলেও অন্যান্য স্থানে ব্যাপক আকারে চাষ করে থাকেন কৃষকরা।সরকার মাশরুমের উপর গুরুত্ব দিয়েছে। নীলফামারীতেও যাতে মাশরুম আবাদের সম্প্রসারণ ঘটে সেজন্য প্রশাসন প্রয়োজনীয় সহযোগীতা দেবে।