বিবৃতিতে বলা হয়, "প্রতিদিন সময়" পত্রিকায় আনোয়ারা থানার অন্তর্গত ৩নং রায়পুর ইউনিয়নের ৫নং সরেঙ্গা গ্রামে পাওনা টাকার জের ধরে মারামারি হয়েছে মর্মে প্রকাশিত সংবাদটি মূল ঘটনাকে আড়াল করে পাওনা টাকার বিষয়ে একতরফা সংবাদ প্রচার করা হয়েছে যা মিথ্যা ও ভিত্তিহীন। ঘটনার মূল বিষয় হচ্ছে সন্ত্রাসী সুলতান বাহিনী সরেঙ্গা গ্রামের জনৈক ছালাম মাঝির বাড়ী ও মাদ্রাসা আক্রমন করে মোঃ ফারুক, মোঃ ছালেক, মৌলানা মোহাম্মদ জাহাঙ্গীর আলম, আবুল কালাম, ও আয়শা আকতারগণকে মারাত্মক আঘাত করে।

গত ৩০ জুন "প্রতিদিন সময়” পত্রিকায় "পাওনা টাকার জের ধরে মারামারি" এমন সংবাদ প্রকাশ করা হয়েছে। প্রকাশিত সংবাদটি মিথ্যা বলে আখ্যায়িত দিয়ে এই সংবাদের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ জানানো হয়েছে।ক্ষতিগ্রস্ত জাহাঙ্গীর আলমের পক্ষে চট্টগ্রাম জজ কোর্টের আইনজীবী মোহাম্মদ নুরুল হকের স্বাক্ষরিত এক বিবৃতিতে এ প্রতিবাদ জানানো হয়।

বিবৃতিতে বলা হয়, "প্রতিদিন সময়" পত্রিকায় আনোয়ারা থানার অন্তর্গত ৩নং রায়পুর ইউনিয়নের ৫নং সরেঙ্গা গ্রামে পাওনা টাকার জের ধরে মারামারি হয়েছে মর্মে প্রকাশিত সংবাদটি মূল ঘটনাকে আড়াল করে পাওনা টাকার বিষয়ে একতরফা সংবাদ প্রচার করা হয়েছে যা মিথ্যা ও ভিত্তিহীন। ঘটনার মূল বিষয় হচ্ছে সন্ত্রাসী সুলতান বাহিনী সরেঙ্গা গ্রামের জনৈক ছালাম মাঝির বাড়ী ও মাদ্রাসা আক্রমন করে মোঃ ফারুক, মোঃ ছালেক, মৌলানা মোহাম্মদ জাহাঙ্গীর আলম, আবুল কালাম, ও আয়শা আকতারগণকে মারাত্মক আঘাত করে।

জখম প্রাপ্ত মৌলানা মোহাম্মদ জাহাঙ্গীর আলম চমেক হাসপাতালে চিকিৎসাধীন ছিলেন। সন্ত্রাসীরা হামলার পর মৌলানা মোহাম্মদ জাহাঙ্গীর আলমের তত্ত্বাবধানে পরিচালিত জামেয়া তৈয়বিয়া দারুস সালাম ছুন্নিয়া কমপ্লেক্স মাদ্রাসায় কেরোসিন ঢেলে আগুন লাগিয়ে দেয়। এতে মাদ্রাসা ও কিতাব কোরআন শরীফ, বোখারী শরীফ সহ মাদ্রাসার সমস্ত আসবাবপত্র পুড়িয়া ছাঁই হইয়া যায়। এই সংক্রান্তে মৌলানা মোঃ জাহাঙ্গীর আলম বাদী হইয়া সুলতান আহমদ পিতা-মৃত আবদুর রহমান সহ ২০ জনকে আসামী করিয়া আনোয়ারা থানার মামলা নং-৩৩ (০৬) ২০২৪, ধারা-১৪৩/৪৪৭/৪৩৬/৩২৩/৩২৫/৩২৬/৩০৭/৪২৭/৫০৬(২) দঃবিঃ ধারায় মামলা রুজু করেন।