হিলিতে ব্রিটিশ আমলে নির্মিত স্টেশনে আন্তঃনগর ট্রেনসহ সকল ট্রেনের যাত্রা বিরতির দাবিতে রেলপথ অবরোধ করে অবস্থান অনশন করছেন সর্বস্তরের জনগণ। এতে করে উত্তরবঙ্গের সাথে ঢাকা, খুলনা ও রাজশাহীগামী ট্রেন চলাচল বন্ধ হয়ে যায়। দুই ঘন্টা রেললাইন অবরোধের পর রেলকর্তৃপক্ষের পূর্ণাঙ্গ স্টেশনের আশ্বাসে অবরোধ প্রত্যাহার করেন স্থানীয়রা। স্বাভাবিক হয় ট্রেন চলাচল।

হিলিতে ব্রিটিশ আমলে নির্মিত স্টেশনে আন্তঃনগর ট্রেনসহ সকল ট্রেনের যাত্রা বিরতির দাবিতে রেলপথ অবরোধ করে অবস্থান অনশন করছেন সর্বস্তরের জনগণ। এতে করে উত্তরবঙ্গের সাথে ঢাকা, খুলনা ও রাজশাহীগামী ট্রেন চলাচল বন্ধ হয়ে যায়। দুই ঘন্টা রেললাইন অবরোধের পর রেলকর্তৃপক্ষের পূর্ণাঙ্গ স্টেশনের আশ্বাসে অবরোধ প্রত্যাহার করেন স্থানীয়রা। স্বাভাবিক হয় ট্রেন চলাচল। 

বুধবার (১৮ অক্টোবর) সকাল সাড়ে ১০টা থেকে দুপুর সাড়ে ১২টা পর্যন্ত হিলি রেলস্টেশনে রেলপথ অবরোধ পর অবরোধ তুলে নেয় বিক্ষোভকারী স্থানীয়রা।

জানা যায়, গত মাসের ১০ তারিখে রেলপথ অবরোধ করে মানববন্ধন করা হলে স্থানীয় প্রশাসনের আশ্বাসে অবরোধ তুলে নিলেও দাবি না মানায় আজ আবারো আন্দোলনে নামেন স্থানীয়রা। দুই ঘন্টা অবরোধের পর পূর্ণাঙ্গ স্টেশনের আশ্বাসে অবরোধটি তুলে নেওয়া হয়।

বীর মুক্তিযোদ্ধা ও হাকিমপুর মুক্তিযোদ্ধা কমান্ডার লিয়াকত আলী বলেন, গত মাসের ১০ তারিখে আমরা সকল দাবিতে রেললাইন অবরোধ করে রেখেছিলাম। আজও রেল কর্তৃপক্ষের আশ্বাসে অবরোধ তুলে নিলাম। কিন্তু আমাদের দাবি না পুরন করলে আগামী ১৪ নভেম্বর আবারও রেলপথ অবরোধ করবো।

সহকারী বাণিজ্যিক কর্মকর্তা রেল পাকশী একেএম নুরুল আলম বলেন, এই স্টেশনে সকল আন্তঃনগর ট্রেনের স্টপেজ ও স্টেশন আধুনিকায়নের দাবিতে হিলি নাগরিক কমিটি, বীর মুক্তিযোদ্ধা ও স্থানীয়রা মানববন্ধন করে রেললাইন অবরোধ করে রেখেছে। এই কারণে রেলকর্তৃপক্ষ আমাকে এখানে পাঠিয়েছে। আগামী ১ নভেম্বর থেকে হিলি রেলস্টেশনকে পূর্ণাঙ্গ স্টেশনে ঘোষণা দিয়েছেন। তারপর পর্যায় ক্রমে সকল পূরণ করা হবে।