পৃথিবীর প্রাণ ও প্রকৃতি রক্ষায় সারা বিশ্বের দাবি, 'জলবায়ুর সুবিচার, এখানেই এখনই' এই স্লোগানে ফ্রাইডেস ফর ফিউচারের উদ্যোগে অদ্য ১৯ এপ্রিল বৈশ্বিক আন্দোলনের অংশ হিসেবে চট্টগ্রাম নগরীর সিআরবিতে জলবায়ু ধর্মঘট কর্মসূচি সম্পন্ন হয়েছে।

পৃথিবীর প্রাণ ও প্রকৃতি রক্ষায় সারা বিশ্বের দাবি, 'জলবায়ুর সুবিচার, এখানেই এখনই' এই স্লোগানে ফ্রাইডেস ফর ফিউচারের উদ্যোগে অদ্য ১৯ এপ্রিল বৈশ্বিক আন্দোলনের অংশ হিসেবে চট্টগ্রাম নগরীর সিআরবিতে জলবায়ু ধর্মঘট কর্মসূচি সম্পন্ন হয়েছে। 

এতে সংহতি প্রকাশ করে বক্তব্য রাখেন চট্টগ্রাম দক্ষিন জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক মফিজুর রহমান, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের উদ্ভিদ বিজ্ঞান বিভাগের প্রাক্তন চেয়ারম্যান উদ্ভিদবিজ্ঞানী প্রফেসর ড. এম এ গফুর, পরিবেশবিদ ও চট্টগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষের প্রাক্তন সদস্য জাফর আলম, পরিবেশ অধিদপ্তর, চট্টগ্রামের পরিচালক নাসিম ফারহানা শিরীন, জলাশয় রক্ষা আন্দোলনের সভাপতি প্রফেসর আবদুল আলিম, সাংবাদিক ও পরিবেশকর্মী আবসার মাহফুজ, রাজনীতিক মিঠুল দাশগুপ্ত, 
পরিবেশকর্মী সরোয়ার আমিন বাবু, সমাজকর্মী নাজিম উদ্দিন চৌধুরী এ্যনেল, এসডিজি ইয়ুথ ফোরাম'র সভাপতি নোমান উল্লাহ বাহার, লাল সবুজ সোসাইটির ডিস্ট্রিক্ট কোর্ডিনেটর রিজওয়ানা করিম পূর্বা, ব্রাইটার্স'র ডিস্ট্রিক্ট কোর্ডিনেটর জাহিদুল আলম সজীব, ইকো নেটওয়ার্ক গ্লোবাল'র প্রজেক্ট কোর্ডিনেটর ঈসমাইল হোসেন মেহেরাজ, ক্যাব ইয়ুথ গ্রুপ সভাপতি আবু হানিফ নোমান, ভলান্টিয়ার অপর্চুনিটিজ মুহিবুল হাসান রাফি, ইন্টারন্যাশনাল ইয়ুথ চেইঞ্জ মেকার চট্টগ্রাম'র ডিরেক্টর মহিন উদ্দিন লিটন, উন্নয়ন সংগঠক মেহেদী হাসান জিহান প্রমুখ। 

জলবায়ু ধর্মঘটের শোভাযাত্রাটি নগরীর টাইগারপার্স থেকে যাত্রাশুরু করে রেডিসন ব্লু হয়ে সিআরবিতে এসে শেষ হয়।জলবায়ু ধর্মঘটে এছাড়াও অংশ নেয় চট্টগ্রামে স্বনামধন্য বেশ কিছু ভলান্টিয়ারের দল। তন্মধ্যে ইকো নেটওয়ার্ক গ্লোবাল, লাল সবুজ সোসাইটি, ইন্টারন্যাশনাল ইয়ুথ চেঞ্জ মেকার, এসডিজি ইয়ুথ ফোরাম, এক টাকার বৃক্ষরোপণ, ওব্যাট থিংক ট্যাংক, ভলেন্টিয়ার অপর্চুনিটিজ, ইকো ফাউন্ডেশন, একুশে রক্তদান সংস্থা, অ্যাকশন ফর ইয়ুথ ক্লাব।

এ সময় বক্তারা বলেন, জলবায়ু সুরক্ষায় আন্তর্জাতিক পর্যায়ে জীবাশ্ম জালানীর ব্যবহার বন্ধ করে রিনিউএবল এনার্জি এবং সবুজ যানবাহন ব্যবহার করার জন্য সরকারের দৃষ্টি আকর্ষণ করা উচিত । 
এই পৃথিবী আমাদের কাছে আমানত হিসেবে এসেছে যা সুস্থ এবং সুন্দরভাবে আমরা ভবিষ্যৎ প্রজন্মের হাতে তুলে দিতে হলে সবাইকে জলবায়ু নিয়ে সচেতন হতে হবে।