ভাঙ্গা দক্ষিণ পাড় বাসস্টান্ড ও পৌরসভার সামনের বাস স্ট্যান্ডে হাকডাক ছাড়ছে দুই পাড়ে প্রায় অর্ধশত  দালাল৷ এই যাবে, ঢাকায়,,  যাবে  ঢাকায়  ঢাকায়....? 
ভাড়া মাত্র ৪,শ টাকা।
যাত্রী উঠাতে পারলে কমিশন পাবে। এখানে তাদের নির্ধারিত দুই, একটি গাড়ী, ইলিশ ও প্রচেষ্টা। দূরপাল্লার অন্য কোন গাড়ী দাড়াতেই পারছেনা। নারী ও শিশুসহ শত শত যাত্রী অপেক্ষায় রাজধানীতে যাওয়ার। কিন্তুু ভাড়া ৪,শ টাকা। রীতিমতো সিন্ডিকেট বানিজ্য। মালিক সমিতির নামে যাত্রীদের জিম্মি করে, তারা নির্ধারিত গাড়ির বাহিরে কোন গাড়ি এখানে দাঁড়াতে দেয় না।  স্থানীয় ও পাশ্ববর্তী এলাকার কয়েকজন চিহ্নিত চাঁদাবাজ দালালদের নিয়ন্ত্রণে এই বাস স্ট্যান্ড দুটি, যাত্রীদের পকেট কেটে হাতিয়ে নিচ্ছে লক্ষ টাকা। দীর্ঘদিন ধরেই এভাবেই জিম্মি করে চলছে ভাঙ্গা উপজেলার দুই পাড়ের বাস স্ট্যান্ড,, এভাবে  যাত্রীদের  জিম্মি করে অসহায় মানুষের পকেট কাটলেও উচ্চ বাচ্চ করছেনা কেউ। পদ্মা সেতু নির্মাণের পরে ভাঙ্গা উপজেলা গুরুত্ব বেড়ে যাওয়ায় দূর দুরান্ত থেকে মানুষ ভাঙ্গা উপজেলা বাসস্ট্যান্ডে এসে গাড়িতে ঢাকায় যাতায়াত করে, যে কারণে এখানে যাত্রীদের উপচে পড়া ভিড় থেকে বারো মাস। যার ফলে চাঁদাবাজ দখলদারদের সংখ্যাও বেড়েছে অনেক গুণ, অনেক দরিদ্র ও খেটে খাওয়া নিম্ন আয়ের মানুষ পড়েছে মহা বিপাকে। 
কয়েকজন যাত্রী অভিযোগ করে বলেন,  আমাদের জিম্মি করে আদায় করছে অনির্ধারিত অর্থ। প্রশাসনের উচিত তড়িত ব্যবস্থা গ্রহন করা।