আনোয়ারার একটি কমিউনিটি সেন্টারে চলছিল এক কিশোরীর বিবাহ অনুষ্ঠান। দুপুর থেকে শুরু হয়ে বিকাল পর্যন্ত দুপক্ষের অতিথিদের খাওয়া দাওয়া শেষ। এবার বরের হাতে কনেকে তুলে দেওয়ার পালা। ওই মুহূর্তে বিয়ের আসরে হাজির ম্যাজিস্ট্রেট। তখন পালিয়ে যায় বর ও কনে। তারপরও শেষ রক্ষা হয়নি বাল্যবিবাহের অপরাধের কনের মা’কে গুনতে হলেঅ ৫০ হাজার টাকা।

আনোয়ারার একটি কমিউনিটি সেন্টারে চলছিল এক কিশোরীর বিবাহ অনুষ্ঠান। দুপুর থেকে শুরু হয়ে বিকাল পর্যন্ত দুপক্ষের অতিথিদের খাওয়া দাওয়া শেষ। এবার বরের হাতে কনেকে তুলে দেওয়ার পালা। ওই মুহূর্তে বিয়ের আসরে হাজির ম্যাজিস্ট্রেট। তখন পালিয়ে যায় বর ও কনে। তারপরও শেষ রক্ষা হয়নি বাল্যবিবাহের অপরাধের কনের মা’কে গুনতে হলেঅ ৫০ হাজার টাকা।

রবিবার (৯ জুন) বিকাল ৩টায় উপজেলার জয়কালী বাজারের সৌদিয়া কমিউনিটি সেন্টারে বাল্যবিবাহ বন্ধে মোবাইল কোর্ট পরিচালনা করেন উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট হুছাইন মুহাম্মদ। 

নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট হুছাইন মুহাম্মদ জানান, কমিউনিটি সেন্টারে বাল্যবিবাহ আয়োজনের খবর পেয়ে মোবাইল কোর্ট পরিচালনা করা হয়। এসময় বাল্যবিবাহ নিরোধ আইনে কনের মা’কে অর্থদন্ড দেওয়া হয়।

তবে তার আগে মোবাইল কোর্ট আসার খবর পেয়ে বর-কনে পালিয়ে যায়। কনের মা বাল্য বিবাহ আয়োজনের বিষয়ে দোষ স্বীকার করেন।