বুধবার (১৭ জুলাই) রাতে অগ্নিসংযোগের এ ঘটনা ঘটে। পুলিশের সাথে বিক্ষোভকারীদের থেমে থেমে সংঘর্ষ চলছে। এ সময় কয়েকটি মোটরসাইকেল ও সিএনজিতেও আগুন দেয়া হয়।এছাড়া, যাত্রাবাড়ি থানা ভবনেও হামলা চালায় বিক্ষোভকারীরা। পরে পুলিশের সাথে দফায় দফায় ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়ার ঘটনা ঘটে।এ সময় সাউন্ড গ্রেনেড, টিয়ারশেল ও রাবার বুলেট ছুড়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণের চেষ্টা করে পুলিশ।

যাত্রাবাড়ীর মেয়র হানিফ ফ্লাইওভারের টোলপ্লাজায় আগুন দেয়া হয়েছে। পাশাপাশি রাস্তায় আগুন জ্বালিয়ে সড়কও অবরোধ করা হয়েছে। তাতে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে যান চলাচল বন্ধ রয়েছে।

বুধবার (১৭ জুলাই) রাতে অগ্নিসংযোগের এ ঘটনা ঘটে। পুলিশের সাথে বিক্ষোভকারীদের থেমে থেমে সংঘর্ষ চলছে। এ সময় কয়েকটি মোটরসাইকেল ও সিএনজিতেও আগুন দেয়া হয়।এছাড়া, যাত্রাবাড়ি থানা ভবনেও হামলা চালায় বিক্ষোভকারীরা। পরে পুলিশের সাথে দফায় দফায় ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়ার ঘটনা ঘটে।এ সময় সাউন্ড গ্রেনেড, টিয়ারশেল ও রাবার বুলেট ছুড়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণের চেষ্টা করে পুলিশ।

এর আগে, সন্ধ্যায় ওই এলাকায় পুলিশের সাথে কোটাবিরোধীদের সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে। এ সময় পুলিশ গুলি ছুড়ে। তাতে অন্তত ৬ জন আহত হয়েছেন। তাদেরকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালের জরুরি বিভাগে নিয়ে আসা হয়েছে।বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সমন্বয়ক সার্জিস আলম দাবি করেছেন, যাত্রাবাড়ীতে সংঘর্ষের এই ঘটনায় কোটাবিরোধী আন্দোলনকারীদের কেউ নেই।জানা গেছে, শুরুতে যাত্রাবাড়ীর দনিয়া কলেজের শিক্ষার্থীরা সেখানে জড়ো হয়। পরে আরও কয়েকটি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থীরা সেখানে যোগ দেয়।