প্রতিবেদনে বলা হয়, গতমাসে (মে মাস) দেশের সার্বিকভাবে মূল্যস্ফীতি বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৯.৮৯ শতাংশ। যা এপ্রিল মাসে ছিল ৯.৭৪ শতাংশ। একমাসের ব্যবধানে সার্বিক মূল্যস্ফীতি বেড়েছে শূন্য দশমিক ১৫ শতাংশ। মে মাসে খাদ্যখাতে সার্বিকভাবে মূল্যস্ফীতি হয়েছে ১০.৭৬ শতাংশ, যা এপ্রিল মাসে ছিল ১০.২২ শতাংশ। মে মাসে খাদ্য বহির্ভূত খাতে মূল্যস্ফীতি হয়েছে ৯.১৯ শতাংশ, যা এপ্রিল মাসে ছিল ৯.৩৪ শতাংশ।

বাজারের খাদ্যপণ্যের মূল্যবৃদ্ধির প্রভাব পড়ছে জাতীয় মূল্যস্ফীতিতে। মে মাসে শহর ও গ্রামে সমানতালে বেড়েছে খাদ্য মূল্যস্ফীতি। গত মার্চের তুলনায় এপ্রিল মাসে মূল্যস্ফীতি কমলেও মে মাসে আবারও বেড়েছে খাদ্য ও সার্বিক মূল্যস্ফীতি। 

সোমবার (৩ জুন) বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরো (বিবিএস) মে মাসের মূল্যস্ফীতির প্রতিবেদন প্রকাশ করে। বিবিএস-এর প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।

প্রতিবেদনে বলা হয়, গতমাসে (মে মাস) দেশের সার্বিকভাবে মূল্যস্ফীতি বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৯.৮৯ শতাংশ। যা এপ্রিল মাসে ছিল ৯.৭৪ শতাংশ। একমাসের ব্যবধানে সার্বিক মূল্যস্ফীতি বেড়েছে শূন্য দশমিক ১৫ শতাংশ। মে মাসে খাদ্যখাতে সার্বিকভাবে মূল্যস্ফীতি হয়েছে ১০.৭৬ শতাংশ, যা এপ্রিল মাসে ছিল ১০.২২ শতাংশ। মে মাসে খাদ্য বহির্ভূত খাতে মূল্যস্ফীতি হয়েছে ৯.১৯ শতাংশ, যা এপ্রিল মাসে ছিল ৯.৩৪ শতাংশ। 

গ্রামাঞ্চলেও মূল্যস্ফীতি বেড়েছে। মে মাসে গ্রামাঞ্চলে মূল্যস্ফীতি বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৯.৯৯ শতাংশ, যা এপ্রিল মাসে ছিল ৯.৯২ শতাংশ। গ্রামাঞ্চলে মে মাসে খাদ্যখাতে মূল্যস্ফীতি বেড়েছে দাঁড়িয়েছে ১০.৭৩ শতাংশ, যা এপ্রিল মাসে ছিল ১০.২৫ শতাংশ। এছাড়া খাদ্য বহির্ভূত খাতে মে মাসে মূল্যস্ফীতি হয়েছে ৯.৩১ শতাংশ, যা এপ্রিল মাসে ছিল ৯.৬০ শতাংশ। মে মাসে শহরাঞ্চলে সার্বিক মূল্যস্ফীতি বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৯.৭২ শতাংশ, যা এপ্রিল মাসে ছিল ৯.৪৬ শতাংশ। খাদ্যখাতে শহরাঞ্চলে মূল্যস্ফীতি হয়েছে ১০.৮৬ শতাংশ, যা এপ্রিল মাসে ছিল ১০.১৯ শতাংশ। এছাড়া খাদ্য বহির্ভূত খাতে মূল্যস্ফীতি হয়েছে ৯.০৩ শতাংশ, যা এপ্রিল মাসে ছিল ৯.০১ শতাংশ।