মঙ্গলবার(৮জুলাই)টাঙ্গাইলের সখিপুর পৌরসভার বাজেট উপজেলা সভাকক্ষে

সাংবাদিক সম্মেলনের মাধ্যমে ঘোষনা করা হয়। সখিপুর পৌরসভা ২৬

অক্টোবর ২০০০সালে প্রতিষ্ঠা হওয়ার পর থেকেই পৌর

কর্মকর্তা/কর্মচারীগন একই পৌরসভায় কর্মরত আছেন। উক্ত বাজেট

অধিবেশনে আওয়ামী ঘরোনার কয়েকজন সাংবাদিক উপস্থিত ছিলেন।

আমন্ত্রন পাননি ত্ম দৈনিক দিনকাল, দৈনিক ইনকিলাব, দৈনিক আমার দেশ,

দৈনিক নয়াদিগন্ত পত্রিকাসহ বিভিন্ন জাতীয় দৈনিক পত্রিকার

সাংবাদিক। এ নিয়ে সাংবাদিকদের মধ্যে চরম ক্ষোভ দেখা দিয়েছে।

সাংবাদিকরা পৌর প্রশাসকের অপসারণ দাবি করেছেন। চা স্টল থেকে

সর্বত্র আলোচনা হচ্ছে সখিপুর পৌরসভা এখনো আওয়ামী

সিন্ডিকেটের রাহুমুক্ত হয়নি। এমনকি পৌর বিভিন্ন ওয়ার্ডের

দায়িত্বে উপজেলার যে সব অফিসাররা রয়েছেন তারাও পতিত আওয়ামী

সরকারের সময় থেকে অদ্যবধি কর্মরত আছেন। সখিপুর পৌরসভার পৌর

নির্বাহী কর্মকর্তা,হিসাব রক্ষণ কর্মকর্তা,কর আদায়কারী,সহকারী

কর আদায়কারী,সহকারী কর আদায়কারী,লাইসেন্স

পরিদর্শক,এ্যাসেসর,উচ্চমান সহকারী,বাজার পরিদর্শক,হিসাব

সহকারী,এমএলএসএস,নৈশপ্রহরী,দারোয়ান,কঞ্জারভেন্সী

ইন্সপেক্টর,টিকাদান সুপারভাইজার,সুপারভাইজার

সুইপার,টিকাদানকারী,নির্বাহী প্রকৌশলী,কার্য্য সহকারী,নলকূপ

মিস্ত্রি,ট্রাকচালক,রোড রোলার চালক,বিদ্যুৎ মিস্ত্রি,বিল

ক্লার্ক,বিদ্যুৎ হেলপার,সুইপার/লেবার(মাষ্টাররোল সকলেই আওয়ামী

কট্ররপন্থী এবং পতিত আওয়ামী সরকারের সময় নিয়োগপ্রাপ্ত।

সঙ্গতকারণে জনদূর্ভোগ বিবেচনা না করে জলাবদ্ধতা নিরসনে কোন

কার্যকরী পদক্ষেপ গ্রহন না করে আওয়ামী দলীয় বিবেচনায় পৌর ৫নং,৬নং

ওয়ার্ডে ব্যক্তির বাড়ির সড়ক পৌরসভার পক্ষ থেকে ইট সলিং করে দেওয়া

হয়েছে। পৌর বাজেট বিষয়ে সখিপুর পৌর প্রশাসক(ইউএনও)

আব্দুল্লাহ আল রনী বলেন,আগে যেসব সাংবাদিকদের দাওয়াত দেওয়া হতো


এবারও তাদেরকে দাওয়াত দেওয়া হয়েছে,তবে এবার আরো কিছু

সাংবাদিকদের দাওয়াত দেওয়া যেতো। এবার বাজেটে দৈনিক দিনকাল,

দৈনিক ইনকিলাব, দৈনিক আমার দেশ, দৈনিক নয়াদিগন্ত পত্রিকাসহ

অন্যান্য জাতীয় দৈনিক পত্রিকার সাংবাদিকদের আমন্ত্রন জানানো হয়নি

তাহলে কি আপনি আওয়ামী ঘরোনার সাংবাদিকদের পৃষ্ঠপোষক হলেন না ?

এ প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, এটা আপনি মনে করতে পারেন।