অস্ত্রটি আটরশির একটি পরিত্যক্ত ভবন থেকে উদ্ধার করে সদরপুরের আনসার বাহিনী, এবং ফরিদপুরের সেনাবাহিনীর কাছে হস্তান্তর করা হয়।এ ব্যাপারে সদরপুর অফিসার্স ইনচার্জ মোঃ শফিকুল ইসলাম বলেন, এ ব্যাপারে আমরা অবগত আছি, লাশ পোস্টমর্টেমের জন্য ফরিদপুর পাঠানো হয়েছে, এবং মামলা প্রক্রিয়াধীন রয়েছে।

গুলিবিদ্ধ অবস্থায় ছয় দিন মৃত্যুর সাথে পাঞ্জা লড়ে অবশেষে মৃত্যুকে বরণ করে নিল   সদরপুরের কলেজ পড়ুয়া যুবক পলাশ ১৮।  পলাশ সদরপুরের আড়াইরশি  গ্রামের মোশাররফ হোসেনের ছেলে,  গত ৬ই আগস্ট সকালে তার বাবর হোটেলে কাজ করছিল পলাশ, এমতাবস্থায় তার দুই বন্ধু ডেকে নিয়ে যায় আড়াইরশি গ্রামের মোসলেম মাতুব্বরের বাড়ি,  সেই বাড়ির একটি রুমের ভিতর তিনজনে একত্রিত হয়ে অজ্ঞাত কারণবশত  পলাশের মাথায় রিভলভার তাকিয়ে গুলি করে।

পলাশের চিৎকার শুনে অনেকেই ছুটে যায় সেই কক্ষে,  গুলিবিদ্ধ অবস্থায় পড়ে থাকতে দেখে তারা,  প্রথমে পার্শ্ববর্তী হাসপাতাল বিশ্ব জাকের মঞ্জিল জেনারেল হাসপাতালে নেওয়া হয়,  সেখান থেকে নেয়া হয় ফরিদপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে, অবস্থার অবনতি হলে ফরিদপুর থেকে নেওয়া হয় ঢাকার নিউরো সাইন্স হাসপাতালে, ৬ দিন আইসিইউ তে চিকিৎসাধীন থাকার পর সোমবার সকাল ছয়টায় শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করে,আশেপাশের সাধারণ লোকজনের সাথে কথা বলে জানা যায়, গুলি করার রিভলবার টি  সদরপুর থানা থেকে লুট করা হয়েছিল, গত পাঁচই আগস্ট সরকার পতনের দিন  বিকেল বেলা অস্ত্রটি লুট করা হয়।

অস্ত্রটি আটরশির একটি পরিত্যক্ত ভবন থেকে উদ্ধার করে সদরপুরের আনসার বাহিনী,  এবং ফরিদপুরের সেনাবাহিনীর কাছে হস্তান্তর করা হয়।এ ব্যাপারে সদরপুর অফিসার্স ইনচার্জ মোঃ শফিকুল ইসলাম বলেন,  এ ব্যাপারে আমরা অবগত আছি,  লাশ পোস্টমর্টেমের জন্য ফরিদপুর পাঠানো হয়েছে,  এবং মামলা প্রক্রিয়াধীন রয়েছে।