পাঁচলাইশ মডেল থানার এসআই (নিঃ)/রিয়াদ উছ সালেহীন সঙ্গীয় অফিসার ও ফোর্সসহ অদ্য ইং ১০/০৫/২৫ তারিখে পাঁচলাইশ মডেল থানাধীন ষোলশহর ২নং গেইট বিপ্লব উদ্যান সংলগ্ন ফিনলে স্কয়ার এর সামনে অভিযান পরিচালনা করে কিশোর গ্যাংয়ের সদস্য কর্তৃক দলবদ্ধভাবে অস্ত্র-শস্ত্রে সজ্জিত হয়ে এলাকায় ত্রাস সৃষ্টি করে শক্তি প্রর্দশন সহ মহড়া কালে আসামী ১। জয় দাস (১৯), ২। মোঃ জাহিদ হাসান (২০), ৩। আফতাহি রহমান ফারহান (২১), ৪। নাদিমুল হক (২০), ৫। তামিম মাহামুদ (১৯), ৬। মাইজ উদ্দিন সিদ্দীকি আকিল (১৯), ৭। মোঃ আরমান (১৯), ৮। ইফসান (১৯), ৯। ফজলে রাব্বি মৃদুল (১৯), ১০। ইমরান হোসেন ইমন (১৯), ১১। মোঃ নয়ন (২০), ১২। সৈকত দাস (২০) দের গ্রেফতার করে এবং পুলিশের উপস্থিতি টের পেয়ে ঘটনাস্থল হতে আসামী ১৩। মঈন প্রঃ ব্ল্যাক মঈন (২১), ১৪। রাইসু (২০), ১৫। জসিম (২০), ১৬। সাগর (১৯), ১৭। নাজিম (১৯), ১৮। জুনায়েদ (২০), ১৯। জাহাঙ্গীর (১৯), ২০। মোবারক (২০), ২১। সাগর (১৮), ২২। জুনায়েদ হোসেন (১৮), ২৩। মোঃ সাগর (২০), ২৪। নাইম (১৮), ২৫। মোঃ সুমন (১৯), ২৬। মোঃ ওয়াসিম (১৯), ২৭। মোঃ হাসান (১৮), ২৮। মোঃ সজীব (১৯), ২৯। রাসেল (১৮), ৩০। আলিফ (১৯), ৩১। ধ্রুব (১৮), ৩২। প্রান্ত (১৯) সহ অজ্ঞাতনামা ৩০/৩৫ জন গন কৌশলে পালাইয়া যায়। গ্রেফতার কৃত আসামীদের হেফাজতে ছিনতাই সহ বিভিন্ন অপরাধে ব্যবহৃত মোট ১২ (বারো) টি ছোরা উদ্ধারপূর্বক জব্দ করা হয়। গ্রেফতারকৃত ও পলাতক আসামীগণ KB, NS, 999, MBS, X-Mark, Blackhole নামীয় বিভিন্ন কিশোর গ্যাংয়ের সদস্য বলে জানা যায়। উক্ত আসামীরা পলাতক ও অজ্ঞাতনামা সহযোগী আসামীসহ পাঁচলাইশ থানা এলাকায় বিভিন্ন পয়েন্টে যাত্রী ও পথচারীদেরকে ছোরার ভয়ভীতি দেখিয়ে মূলবান জিনিসপত্র টাকা পয়সা লুট করে আসছিল। ধৃত আসামীরা পেশাদার ছিনতাইকারী এবং ছিনতাইকারী দলের সক্রিয় সদস্য। বর্ণিত আসামীদের বিরুদ্ধে দ্রুত বিচার আইনে ব্যবস্থা প্রক্রিয়াধীন।
সিএমপি'র পাঁচলাইশ মডেল থানা পুলিশ কর্তৃক থানা এলাকায় ত্রাস সৃষ্টিকালে কিশোর গ্যাংয়ের ১২ জন সদস্য গ্রেফতার



