সকাল ১১টায় ফায়ার সার্ভিসের ঢাকা বিভাগের উপপরিচালক মোঃ ছালেহ উদ্দিন উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন। এ সময় স্বাগত বক্তব্য রাখেন ফায়ার সার্ভিসের সহকারী পরিচালক কাজী নজমুজ্জামান এবং শান্তা হোল্ডিংসের পক্ষে বক্তব্য দেন চিফ প্রজেক্ট ম্যানেজমেন্ট অফিসার মেজর (অব.) হাফিজ আল আসাদ।
প্রশিক্ষণে পাওয়ার পয়েন্ট প্রেজেন্টেশনের মাধ্যমে সেপটিক ট্যাংকের ঝুঁকি, প্রতিরোধমূলক ব্যবস্থা ও জরুরি পরিস্থিতিতে করণীয় বিষয় আলোচনা করা হয়। দুপুরে ব্যবহারিক অনুশীলনে স্মোক ইজেক্টর ও এয়ার ভেন্টিলেটরের মাধ্যমে সেপটিক ট্যাংক থেকে বিষাক্ত গ্যাস অপসারণের পদ্ধতি প্রদর্শন করা হয়। এছাড়া অগ্নিনির্বাপক যন্ত্র ও গ্যাস সিলিন্ডারের আগুন নেভানোর কৌশলও দেখানো হয়।
ফায়ার সার্ভিস জানায়, গত ৩১ আগস্ট মুন্সীগঞ্জে সেপটিক ট্যাংক পরিষ্কার করতে গিয়ে ৩ জন শ্রমিকের মৃত্যু হয়। সংস্থার পরিসংখ্যান অনুযায়ী গত ৫ বছরে সেপটিক ট্যাংক ও সুয়ারেজ লাইন দুর্ঘটনায় ২২৮ জন নিহত হয়েছেন।
ফায়ার সার্ভিসের কর্মকর্তারা বলেন, সচেতনতা বৃদ্ধি এবং নিরাপত্তা নির্দেশনা মেনে চললেই এসব দুর্ঘটনা উল্লেখযোগ্যভাবে কমানো সম্ভব।