শনিবার (২ আগস্ট) প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইংয়ের পক্ষ থেকে এই তথ্য নিশ্চিত করা হয়েছে। বলা হয়েছে, গণঅভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারী সকল পক্ষের উপস্থিতিতে এই ঘোষণাপত্র উপস্থাপন করা হবে।
জুলাই ঘোষণাপত্রটি দেশের ভবিষ্যৎ রাষ্ট্র কাঠামো, শাসন ব্যবস্থা এবং নতুন বাংলাদেশের রূপরেখা কেমন হবে, তার একটি দিকনির্দেশনা দেবে বলে ধারণা করা হচ্ছে। এটি হবে একটি গুরুত্বপূর্ণ মাইলফলক, যা গণঅভ্যুত্থানের মূল চেতনা, আকাঙ্ক্ষা এবং স্বপ্নকে ধারণ করবে।
বিশেষজ্ঞদের মতে, এই ঘোষণাপত্রটি হবে সেই লিখিত দলিল, যা '৭২-এর সংবিধানের ত্রুটিগুলো সমাধান করে একটি নতুন ব্যবস্থা চালু করবে। এর মাধ্যমে অতীতের রাজনীতি এবং ভুলগুলোর পুনরাবৃত্তি রোধ করা সম্ভব হবে।
উল্লেখ্য, অন্তর্বর্তী সরকারের তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা মাহফুজ আলম এর আগে ইঙ্গিত দিয়েছিলেন যে, জুলাই ঘোষণাপত্র ৫ই আগস্টের মধ্যেই ঘোষণা করা হবে। এই ঘোষণাটি কখন এবং কোথায় প্রকাশ করা হবে সে বিষয়ে বিস্তারিত তথ্য শিগগিরই জানানো হবে।