চট্টগ্রাম জেলার চন্দনাইশ উপজেলায় অবস্থিত হাসিমপুর এম,এ,করে,ইউ উচ্চ বিদ্যালয়ের ৪ জন MPO ভুক্ত শিক্ষকের বিরুদ্ধে অবৈধ কোচিং বাণিজ্যের অভিযোগ করা হয়েছে। সরেজমিনে দেখা যায়, আগেও বিভিন্ন পএিকায় তাদের কোচিং এ-র বিরুদ্ধে অভিযোগ উঠলেও প্রধান শিক্ষক নোমান শফি কে মাসিক মাসোহারা দিয়ে কোচিং চালাচ্ছে।

চট্টগ্রাম জেলার চন্দনাইশ উপজেলায় অবস্থিত হাসিমপুর এম,এ,করে,ইউ উচ্চ বিদ্যালয়ের ৪ জন MPO ভুক্ত শিক্ষকের বিরুদ্ধে অবৈধ কোচিং বাণিজ্যের অভিযোগ করা হয়েছে। সরেজমিনে দেখা যায়, আগেও বিভিন্ন পএিকায় তাদের কোচিং এ-র বিরুদ্ধে অভিযোগ উঠলেও প্রধান শিক্ষক নোমান শফি কে মাসিক মাসোহারা দিয়ে কোচিং চালাচ্ছে। উল্লেখ্য প্রধান শিক্ষকের বিরুদ্ধে বিদ্যালয়ের প্রাক্তন শিক্ষাথী ও বর্তমান শিক্ষাথী একজোট হয়ে উপজেলা নির্বাহী অফিসার বরাবর অভিযোগ দায়ের করেন। সরেজমিনে দেখা যায়, MPO ভুক্ত শিক্ষকদের কোচিং অবৈধ হলেও বিদ্যালয়ের পাশে সহকারী প্রধান অশোক কান্তি দে, বিপিএড শিক্ষক শওকত হোসেন মুরাদ, লাইব্রেরিয়ান মো হোসেন সাগর, ল্যাব সহকারী মিজানুর রহমান কোচিং পরিচালনা করে আসছে।বছরের শুরু থেকে ক্লাস রুমে পড়ানোর পরিবর্তে তাদের কোচিং এ পড়ার জন্য হুমকি দিয়ে আসছে, কোচিং এ না পড়লে পরীক্ষায় ফেইল করানোর হুমকি দিয়ে আসছে। নিরুপায় হয়ে ছাত্র -ছাত্রীরা তাদের কাছে জিম্মি হয়ে আছে বলে সরজমিনে জানা যায়। প্রধান শিক্ষকের মদদে কোচিংটা পরিচালনা হচ্ছে বলে স্থানীয়রা জানায়। উপজেলা শিক্ষা সুপার ভাইজার বিপিন চন্দ রায়কে বিষয়টা সম্পর্কে জানতে চাইলে তিনি জানান, অনেকে মোবাইলে অভিযোগ করলেও লিখিতভাবে কেউ অভিযোগ করছেনা বিধায় তিনি কোন ব্যবস্থা নিতে পারছেনা। নাম প্রকাশ না করার শর্তে  একজন ছাত্র জানায়, আসন্ন টেস্ট পরীক্ষার প্রশ্নটা ইতিমধ্যেই কোচিং এ পড়া ছাএ- ছাএীদের দিয়ে দেওয়া হয়েছে এবং বার্ষিক পরীক্ষার প্রশ্নও কোচিং পড়ুয়াদের দিয়ে দেওয়া হবে। অভিভাবক ও স্থানীয়রা যথাযথ কতৃপক্ষের সাহায্যে কামনা করছেন