জনকল্যান ফাউন্ডেশনের মালিক মোঃ- আব্দুল্লা হেল বাকী গত ২০২০সালে মোহনপুর থানা মৌগাছি বাজারে হাজী মো আবুল এর বিল্ডিং এর ২য় তলায় একটি অফিস চালু করেন, এ অফিসের আওতায় স্বাস্হ্য ও সন্ঞয় প্রকল্প চালু করে ও জনবল নিয়োগ দেওয়ার কথা বলে কয়েক জন ম্যানেজার, সুপারভাইজার ও মাঠ কর্মি নিয়োগ দেন এবং এর সুবাদে সে জামানত শরুপ লক্ষ লক্ষ টাকা নেন। তাদের মধ্যে ভুক্ত ভোগী মোঃ-আরিফুল ইসলাম জুয়েল, পিতা,মৃত-গা্ন্দু সাহ্ গ্রামঃ-মোহনপুর থানার খাড়ইলে।তাকে সুপারভাইজার পদে ১,৫০,০০০/=জামানত নিয়ে নিয়োগ দেন এবং তাকে ১৫মাস এই পদে খাঠিয়ে নেন কিন্তু কোন বেতন ভাতা কিছুই দেয়নি বেতন এর কথা বললে বিভিন্ন ভাবে হুমকি দেখাইতো ও মোঃ-আসাদুজ্জামান সবুজ, পিতা,মৃত-নূর মোহাম্মদ, গ্রামঃ-মোহনপুর থানার খাড়ইল গ্রামে,তাকে ফিল্ড অফিসার হিসেবে ১,০০,০০০/=টাকা জামনত নিয়ে নিয়োগ দেওয়া হয়। তাকেও ১৫মাস বিনা বেতনে খাঠিয়ে নেয় এবং ভুক্ত ভোগী জানান বেতন এর কথা বললে তাকেও চ্যাক ও স্ট্যাপ এর জালে ফাসিয়ে দেবে বলে বিভিন্ন ধরনের হুমকি দিতো। এর পরিপেক্ষিতে ভূক্তভোগীরা মোহনপুর থানায় গত ২০২২ সালে একটি প্রতারণার অভিযোগ দায়ের করে,এতে আব্দুল আল বাকী আরো ক্ষুব্ধ হয়ে ভুক্ত ভোগীদের বিরুদ্দে রাজশাহী কোর্টে জামানতকৃত চ্যাক ও স্ট্যাম্প দিয়ে মামলা দায়ের করে।
এছাড়াও বিভিন্ন ক্যাসে ফাসিয়ে দিবে বলে ভূক্ত ভোগীদের হুমকি দিতে থাকে,।
এছাড়াও এলাকা বাসীর সুত্রে জানা যায় যে, জনকল্যান ফাউন্ডেশনের মালিক আবদুল হাল বাকী সে যখন এই গ্রামে আসে তখন তার কাছে একটি ব্যাগ ও একটি সাইকেল নিয়ে আসে এবং সে এই গ্রামে গ্রামডাক্তার হিসাবে পরিচিতি লাভ করে এখন তার সম্পদ এর পরিমান প্রাই একশত বিঘা এবং ৭০থেকে ৮০ বিঘা জলাসয়ের মালিক, গ্রামবাসী আরো বলেন সে এভাবে প্রতারনা করেই এতো জমির মালিক হয়েছে। এ সম্পর্কে মোহনপুর থানার এস.আই মোঃ- আবু বক্কর সিদ্দিক তদন্ত করে বিষয়টির সত্যতা প্রকাশ করেন।