কাছের মানুষ চিরবিদায় নেওয়ার পর যে শূন্যতা গ্রাস করে , তার ভার স্বাভাবিকভাবে বহন করার শক্তি খুব কম মানুষেরই থাকে।

বি-পাড়া উপজেলা  সংবাদদাতা: ইবরাহীম (মুুতি) সাহেব জন্ম্য গ্রহন করেন কুমিল্লা জেলার বি-পাড়া উপজেলার নাগাইশ গ্রামে ওনার জন্ম ৩১ মার্চ ১৯৩৭ইং সালে, তিনি মৃত্যু বরণ করেন ১১ জানুয়ারি ২০২২ইং সালে। ওনার বাবা ছিলে একজন শিক্ষক তারা পাচঁ ভাই চার বোন, তিনি ছিলেন সবার বড় সন্তান। ওনার সন্তানরা বাবার প্রথম মৃত্যুবার্ষিকীতে ওনার আত্মার মাগফিরাতের জন্য মিলাদ ও ধোয়ার আয়োজন করেন, এবং আর্থিক ভাবে পিছিয়ে পড়া এলাকার বেশকিছু দুঃস্থ মানুষদের মধ্যে শীতবস্ত্র বিতরণ করলেন । কম্বল বিতরণী অনুষ্টান মরহুমের নিজ বাড়িতে অনুষ্টিত হয়েছিল। ওনার বড় ছেলে মো: ইলিয়াস ( প্রধান শিক্ষক, চৌব্বাস জাহানারা উচ্চ বিদ্যালয়) তিনি বলেন, প্রিয়জনের বিয়োগজনিত ব্যথার থেকে বড় শোক বোধহয় আর কিছুই হয় না। ওনার মেঝো ছেলে কামাল হেসেন ( সি ই ও - মাষ্টার প্রিন্ট, প্রাক্তন সহ- সভাপতি , কৃষকলীগ, প্রতিষ্ঠাতা, মেজর আব্দুল গনি ফাউন্ডেশন) তিনি বলেন একজন বাবাকে হারানো একজন ব্যক্তির জীবনে সবচেয়ে বেদনাদায়ক আঘাতের একটি । আমার বাবা আমাদের একজন পরামর্শদাতা, একজন শিক্ষক এবং একজন বন্ধু ছিলেন যাকে আমরা মৃত্যুর হিমশীতল খপ্পরে হারাতে হয়েছে। ওনার ছোট ছেলে হারুনোর রশিদ ( ব্যবস্থাপনা পরিচালক-দৈনিক ডাকঘর, ডিরেক্টর- মাষ্টার প্রিন্ট) তিনি বলেন যেদিন থেকে সময়ের সূত্রপাত ঘটেছে সেদিন থেকেই মানুষ মৃত্যু বিষয়ে নানাভাবে তার চিন্তাভাবনা প্রকাশ করে এসেছে। একজন বাবর মৃত্যু অত্যন্ত বেদনাদায়ক এবং আত্মা-বিধ্বংসী অভিজ্ঞতা। ওনার বড় নাতি মো: সাইদুল ইসলাম সাইদ ( সম্পাদক দৈনিক ডাকঘর, সহ- সম্পাদক দৈনিক দেশসেবা, ভার্তা সম্পাদক মর্নিংপোষ্ট) তিনি বলেন, দাদা নেই এই কথাটা মনে পরলেই ভিতর কেঁপে উঠে। কাছের মানুষ চিরবিদায় নেওয়ার পর যে শূন্যতা গ্রাস করে , তার ভার স্বাভাবিকভাবে বহন করার শক্তি খুব কম মানুষেরই থাকে। মৃত্যু হল জীবনের সবথেকে নির্মম একটি সত্য । মৃত্যু মানুষের জীবনের এমন এক কঠিন বাস্তব যা অবধারিত কিন্তু মেনে নেওয়া খুব কষ্টসাধ্য ।সবাই ধোয়া করবেন আমার দাদা কে যেন আলাহ্ তায়ালা জান্নাতের পাখি করে রাখেন-আমিন।