পর্যটন নগরী কক্সবাজারের নবগঠিত উপজেলা ঈদগাঁও থানা থেকে লুন্ঠিত অস্ত্র ও বিভিন্ন সরঞ্জাম উদ্ধার করেছে পুলিশ।
শনিবার (১২ এপ্রিল) ভোররাত ২টার দিকে ঈদগাঁও উপজেলার ইসলামাবাদ ইউনিয়নের ৯ নং ওয়ার্ডের পশ্চিম গজালিয়া ব্রিজের নীচ থেকে এসব অস্ত্র উদ্ধার করা হয় বলে জানা গেছে।
ঈদগাঁও থানার অফিসার ইনচার্জ ( ওসি) মোঃ মছিউর রহমান বলেন, ইসলামাবাদ ইউনিয়নের ৮নং ওয়ার্ড ইউপি সদস্য নাঈমুল ইসলামের দেয়া তথ্যের ভিত্তিতে উপরোক্ত স্থান থেকে পরিত্যক্ত অবস্থায় বস্তাভর্তি এসব অস্ত্র ও সরঞ্জাম উদ্ধার করা হয়।
এসব অস্ত্রের মধ্যে রয়েছে ১ টি দুনলা বন্দুক, ১টি হেলার, ১টি গ্যাস মাস্ক, ২টি গামবুট, ১টি রেলিংপাইপ, ১টি লেগগার্ড ও অস্ত্রের ২ টি সিনিং।
এলাকাবাসীর মতে,জুলাই বিপ্লবের শেষদিনে গত ৫ আগস্ট পুলিশের গুলিতে ঈদগাঁও থানার সামনে অসংখ্য বিক্ষোভকারী আহত হন। এরপর বিক্ষুব্ধ জনতা থানায় হামলা, ভাঙচুর, লুটপাট ও অগ্নিসংযোগ করে। একপর্যায়ে নুরুল মোস্তফা নামে এক বিক্ষোভকারী নিহত হন।
এ ঘটনার পর অজ্ঞাতনামা ৪ হাজার জনকে আসামী করে মামলা করে পুলিশ।
এদিকে ৯ নং ওয়ার্ডের গজালিয়া সংলগ্ন ব্রীজের নীচ থেকে এতদিন পর থানার লুন্ঠিত অস্ত্র ও বিভিন্ন সরন্জাম পরিত্যক্ত অবস্থায় উদ্ধার নিয়ে রহস্যের সৃষ্টি হয়েছে।
ওসি মোঃ মছিউর রহমান আরো বলেন, উপরোক্ত মামলার আলামত হিসাবে অস্ত্রগুলো জব্দ করা হয়েছে এবং তদন্ত পুর্বক এর রহস্য উদঘাটন করা হবে বলেও জানান। উল্লেখ্য জুলাই গণ-অভ্যুত্থানে সারা দেশের ন্যায় ঈদগাঁওতেও ছাত্র-জনতা ব্যাপক আন্দোলন গড়ে তুলেছিলেন। বিপ্লবের শেষদিন একজন মারা গেলে বিক্ষুদ্ধ জনতা থানায় হামলা করে। উদ্ধারকৃত অস্ত্র ও সরঞ্জাম তখনকার লুন্ঠিন মালামাল বলে ধারণা পুলিশের।
শনিবার (১২ এপ্রিল) ভোররাত ২টার দিকে ঈদগাঁও উপজেলার ইসলামাবাদ ইউনিয়নের ৯ নং ওয়ার্ডের পশ্চিম গজালিয়া ব্রিজের নীচ থেকে এসব অস্ত্র উদ্ধার করা হয় বলে জানা গেছে।
ঈদগাঁও থানার অফিসার ইনচার্জ ( ওসি) মোঃ মছিউর রহমান বলেন, ইসলামাবাদ ইউনিয়নের ৮নং ওয়ার্ড ইউপি সদস্য নাঈমুল ইসলামের দেয়া তথ্যের ভিত্তিতে উপরোক্ত স্থান থেকে পরিত্যক্ত অবস্থায় বস্তাভর্তি এসব অস্ত্র ও সরঞ্জাম উদ্ধার করা হয়।
এসব অস্ত্রের মধ্যে রয়েছে ১ টি দুনলা বন্দুক, ১টি হেলার, ১টি গ্যাস মাস্ক, ২টি গামবুট, ১টি রেলিংপাইপ, ১টি লেগগার্ড ও অস্ত্রের ২ টি সিনিং।
এলাকাবাসীর মতে,জুলাই বিপ্লবের শেষদিনে গত ৫ আগস্ট পুলিশের গুলিতে ঈদগাঁও থানার সামনে অসংখ্য বিক্ষোভকারী আহত হন। এরপর বিক্ষুব্ধ জনতা থানায় হামলা, ভাঙচুর, লুটপাট ও অগ্নিসংযোগ করে। একপর্যায়ে নুরুল মোস্তফা নামে এক বিক্ষোভকারী নিহত হন।
এ ঘটনার পর অজ্ঞাতনামা ৪ হাজার জনকে আসামী করে মামলা করে পুলিশ।
এদিকে ৯ নং ওয়ার্ডের গজালিয়া সংলগ্ন ব্রীজের নীচ থেকে এতদিন পর থানার লুন্ঠিত অস্ত্র ও বিভিন্ন সরন্জাম পরিত্যক্ত অবস্থায় উদ্ধার নিয়ে রহস্যের সৃষ্টি হয়েছে।
ওসি মোঃ মছিউর রহমান আরো বলেন, উপরোক্ত মামলার আলামত হিসাবে অস্ত্রগুলো জব্দ করা হয়েছে এবং তদন্ত পুর্বক এর রহস্য উদঘাটন করা হবে বলেও জানান। উল্লেখ্য জুলাই গণ-অভ্যুত্থানে সারা দেশের ন্যায় ঈদগাঁওতেও ছাত্র-জনতা ব্যাপক আন্দোলন গড়ে তুলেছিলেন। বিপ্লবের শেষদিন একজন মারা গেলে বিক্ষুদ্ধ জনতা থানায় হামলা করে। উদ্ধারকৃত অস্ত্র ও সরঞ্জাম তখনকার লুন্ঠিন মালামাল বলে ধারণা পুলিশের।