আজ ১৪ আগষ্ট সকালে বাংলাদেশ প্রেস ক্লাব লক্ষ্মীপুর জেলা শাখার উদ্যোগে জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ে সম্মুখে এই মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়েছে।
মানববন্ধনে লক্ষ্মীপুর প্রেস ক্লাবের সভাপতি এবং সাধারণ সম্পাদক উপস্থিতিতে বক্তব্য রাখেন - বাংলাদেশ প্রেস ক্লাব জেলা শাখার আহ্বায়ক জনাব, ভাস্কর রায়। তিনি বলেন, সাংবাদিকদের ওপর হামলা ও হত্যাকাণ্ড শুধু ব্যক্তিকে নয়, পুরো গণমাধ্যম ও গণতন্ত্রকে আঘাত করে। দেশে মুক্ত সাংবাদিকতা টিকিয়ে রাখতে হলে সাংবাদিক সুরক্ষা আইন অবিলম্বে কার্যকর করতে হবে।
সদস্য সচিব ও সাংবাদিক নেতা জনাব, মেহেদি হাসান রাসেল বলেন, সাংবাদিকদের ওপর হামলা ও হত্যাকাণ্ডের ঘটনা প্রমাণ করে দেশে মত-প্রকাশের স্বাধীনতা আজ ভয়াবহভাবে সংকুচিত। একটি গণতান্ত্রিক রাষ্ট্রে সাংবাদিকরা নিরাপদ না থাকলে জনগণের কণ্ঠস্বরও নিরাপদ থাকে না।
গত শনিবার (৯ আগস্ট) সকালে উপজেলা হাজির হাট বাজারে কমলনগর প্রেস ক্লাব কার্যালয়ের গলির সামনেও তুহিন হত্যার মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়েছিল।
কমলনগর প্রেস ক্লাবের সাধারণ সম্পাদক মোঃ ফয়েজের সন্ঞ্চালনায় সভাপতি ইউসুফ আলি মিঠুর সভাপতিত্বে বক্তব্য রাখেন কমলনগর উপজেলা সমাজতান্ত্রিক দল জেএসডির সভাপতি আব্দুল মোতালেব বলেন, "রাষ্ট্রের প্রধান দায়িত্ব নাগরিকদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করা।কিন্ত বারবার এমন ঘটনা ঘটায় আমরা প্রশ্নবিদ্ধ হই।সাংবাদিকেরা রাষ্ট্রের চতুর্থ স্তম্ভ হিসেবে সমাজে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। অপরাধের বিচার না হলে সমাজে অশান্তি ছড়িয়ে পড়বে"।
এসময় মানববন্ধনে আরো উপস্থিত ছিলেন- বিএনপি, জামায়াতে ইসলামীসহ অন্যান্য স্থানীয় রাজনৈতিক নেতাগণ এবং পেশাজীবি জনসাধারণ।
বক্তারা বলেন, সাংবাদিক আসাদুজ্জামান তুহিন হত্যাকাণ্ড গণমাধ্যমের স্বাধীনতা ও সাংবাদিকদের নিরাপত্তার ওপর সরাসরি আঘাত। দেশে ধারাবাহিকভাবে সাংবাদিক নির্যাতন, মিথ্যা মামলা ও হয়রানির ঘটনা ঘটছে, যা গণতন্ত্রের জন্য গুরুতর হুমকি। তারা বলেন, সাংবাদিকদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে অবিলম্বে সাংবাদিক সুরক্ষা আইন প্রণয়ন ও বাস্তবায়ন করতে হবে। একই সঙ্গে তুহিন হত্যার সাথে জড়িতদের দ্রুত গ্রেপ্তার ও দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দেওয়ার দাবি জানান।
গাজীপুরের সাংবাদিক আসাদুজ্জামান তুহিন'কে হত্যা, সারাদেশে সাংবাদিক নির্যাতন ও সাংবাদিকদের সুরক্ষা আইন বাস্তবায়নের দাবিতে লক্ষ্মীপুর জেলায় মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়েছে।
আজ ১৪ আগষ্ট সকালে বাংলাদেশ প্রেস ক্লাব লক্ষ্মীপুর জেলা শাখার উদ্যোগে জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ে সম্মুখে এই মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়েছে।
মানববন্ধনে লক্ষ্মীপুর প্রেস ক্লাবের সভাপতি এবং সাধারণ সম্পাদক উপস্থিতিতে বক্তব্য রাখেন - বাংলাদেশ প্রেস ক্লাব জেলা শাখার আহ্বায়ক জনাব, ভাস্কর রায়। তিনি বলেন, সাংবাদিকদের ওপর হামলা ও হত্যাকাণ্ড শুধু ব্যক্তিকে নয়, পুরো গণমাধ্যম ও গণতন্ত্রকে আঘাত করে। দেশে মুক্ত সাংবাদিকতা টিকিয়ে রাখতে হলে সাংবাদিক সুরক্ষা আইন অবিলম্বে কার্যকর করতে হবে।
সদস্য সচিব ও সাংবাদিক নেতা জনাব, মেহেদি হাসান রাসেল বলেন, সাংবাদিকদের ওপর হামলা ও হত্যাকাণ্ডের ঘটনা প্রমাণ করে দেশে মত-প্রকাশের স্বাধীনতা আজ ভয়াবহভাবে সংকুচিত। একটি গণতান্ত্রিক রাষ্ট্রে সাংবাদিকরা নিরাপদ না থাকলে জনগণের কণ্ঠস্বরও নিরাপদ থাকে না।
গত শনিবার (৯ আগস্ট) সকালে উপজেলা হাজির হাট বাজারে কমলনগর প্রেস ক্লাব কার্যালয়ের গলির সামনেও তুহিন হত্যার মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়েছিল।
কমলনগর প্রেস ক্লাবের সাধারণ সম্পাদক মোঃ ফয়েজের সন্ঞ্চালনায় সভাপতি ইউসুফ আলি মিঠুর সভাপতিত্বে বক্তব্য রাখেন কমলনগর উপজেলা সমাজতান্ত্রিক দল জেএসডির সভাপতি আব্দুল মোতালেব বলেন, "রাষ্ট্রের প্রধান দায়িত্ব নাগরিকদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করা।কিন্ত বারবার এমন ঘটনা ঘটায় আমরা প্রশ্নবিদ্ধ হই।সাংবাদিকেরা রাষ্ট্রের চতুর্থ স্তম্ভ হিসেবে সমাজে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। অপরাধের বিচার না হলে সমাজে অশান্তি ছড়িয়ে পড়বে"।
এসময় মানববন্ধনে আরো উপস্থিত ছিলেন- বিএনপি, জামায়াতে ইসলামীসহ অন্যান্য স্থানীয় রাজনৈতিক নেতাগণ এবং পেশাজীবি জনসাধারণ।
বক্তারা বলেন, সাংবাদিক আসাদুজ্জামান তুহিন হত্যাকাণ্ড গণমাধ্যমের স্বাধীনতা ও সাংবাদিকদের নিরাপত্তার ওপর সরাসরি আঘাত। দেশে ধারাবাহিকভাবে সাংবাদিক নির্যাতন, মিথ্যা মামলা ও হয়রানির ঘটনা ঘটছে, যা গণতন্ত্রের জন্য গুরুতর হুমকি। তারা বলেন, সাংবাদিকদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে অবিলম্বে সাংবাদিক সুরক্ষা আইন প্রণয়ন ও বাস্তবায়ন করতে হবে। একই সঙ্গে তুহিন হত্যার সাথে জড়িতদের দ্রুত গ্রেপ্তার ও দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দেওয়ার দাবি জানান।