নোয়াখালীতে হত্যা, ধর্ষন, ইভটিজিং সন্ত্রাসী কর্মকান্ড ক্রমেই বাড়ছিল কিশোর গ্যাং এর উৎপাত। চাঞ্চল্যকর আদিতা হত্যাকান্ডের পর অল্প বয়সি কিশোরদের ভয়ংকর চেহারা উন্মোচন হয়ে যায়। এর ফলে, জনমনে তীব্র ভয় ও নিরাপত্তা হীনতার সৃষ্টি হয়।

জনমনে স্বস্তি এনে দিতে, চলমান অবস্থা নিরশনে, নোয়াখালী জেলা  সুপার শহিদুল ইসলাম, কিশোর গ্যাং কঠোর হস্তে দমনের নির্দেশনা প্রধান করেন। নির্দেশ মোতাবেক  এক সপ্তাহে জেলার ৯ টি থানার পুলিশ ও জেলা গোয়েন্দা শাখার অভিযানে প্রয়োজন ছাড়া বাইরে ঘোরাঘুরি, আড্ডা, কিশোর গ্যাং এর সাথে জড়িত, সন্ধ্যার পর বাইরে থাকা   স্কুল কলেজ পড়ুয়া কিশোর বয়সী ছেলেদের দমনের অভিযান পরিচালিত হওয়ার, কিশোর গ্যাং এর উৎপাত ও অপরাধের হার কমায় জনমনে স্বস্তি বিরাজ করছে।  নোয়াখালীর জনগন অভিযান কে সাধুবাদ জানিয়ে, এমন মহৎ উদ্যােগের সাথে একাত্ত্বতা প্রকাশ করে পুলিশ সুপার জনাব শহিদুল ইসলামের প্রতি ধন্যবাদ ঞ্জাপন করেন।