উল্লেখ্য গত ২৩.০৫.২০২৪ ইং তারিখে কুতুবদিয়ার শান্তি বাজার এলাকায় চাঞ্চল্যকর ফরহাদ হত্যা মামলার মূলহূতা শেয়ায়েত (৩৮)পিতা মৃত নজরুল ইসলাম এর বোন ইয়াছমিন আকতার (৩২)বাদী হয়ে গত ১৩.০৬.২৪ ইং তারিখে নিহত ফরহাদের পরিবারের সদস্য সহ মোট সাত(০৭)জনের বিরুদ্ধে একটি হত্যা অপচেষ্টা মামলা দায়ের করেন।যার সি.আর.নং-১৭৮/২৪। উল্লেখ্য গত ২৩.০৫.২০২৪ ইং তারিখে সংগঠিত হত্যাকান্ডে শেয়ায়েত সরাসরি জড়িত থাকার কিছু আলামত পাওয়া গেছে।একই সাথে নিহত ফরহাদের মা আমেনা বেগম এবং স্ত্রী হাফসা আকতার স্হানীয় গণমাধ্যমকে দেয়া সাক্ষাৎকারে শেয়ায়েতের নাম স্পষ্ট উল্লেখ করেন।যা এখনো বিভিন্ন সোস্যাল মিডিয়ায় ভেসে বেড়াচ্ছে।কিন্তু পরবর্তীতে নিহত ফরহাদের হত্যা মামলার এজহারে শেফায়েত সহ আরো অনেকের নাম দেখা যায় যাদের বেশির ভাগই এলাকায় ছিলেন না।তাছাড়া কোন অদৃশ্য কারণে এজহারে ঘঠনার হুতা এবং পটভুমি সহ পাল্টে যায়। এরই মধ্যে ফরহাদ হত্যা কান্ডের আরো একটি ভিডিও সোস্যাল মিডিয়ায় প্রকাশ পায়।যেখানে অনেককেই বলাবলি করতে শুনা গেছে শেয়ায়েত প্রকাশ হানফুইল্লা ফরহাদকে ছুরিকাঘাত করেছে।পরর্তীতে সেই আঘাতেই ফরহাদের মৃত্যু হয় মর্মে কুতুবদিয়া হাসপাতাল থেকে প্রাথমিক ভাবে জানানো হয়। ঘঠনা পরবর্তী উভয় পক্ষের আহত অনেককেই কুতুবদিয়া উপজেলা হাসপাতালে প্রাথমিক চিকিৎসার জন্য আনা হয়।সেখানে শেয়ায়েতের কাছ থেকে হত্যা কান্ডে ব্যবহৃত ছুরির খাপ পাওয়া যায়।যা স্হানীয় পুলিশ আলামত হিসেবে জব্দ করে।তার শারিরীক অবস্থা আশংকাজনক হওয়ায় তাকে উন্নত চিকিৎসার জন্য রেফার করে।তারপর থেকে শেফায়েত পলাতক আছে। ঘঠনার পরের দিন ২৪.০৫.২০২৪ তারিখে নিহত ফরহাদের পরিবার শেয়ায়েত সহ বার(১২)জনের নাম উল্লেখ করে আরো চার জন অজ্ঞাত রেখে একটি হত্যা মামরা রজু করেন।যেখানে শেফায়েত কে দুই(০২)নম্বর আসামি করা হয়। একই ঘঠনায় দায়ের হওয়া দুইটি মামলাই আদালতে বিচারধীন রয়েছে। এখন লোকমুখে শুনা যাচ্ছে নিহত ফরহাদের দায়েরকৃত মামলার আসামি শেয়ায়েত ও তার ভাই ভাজিতা অর্থ্যাৎ মামলার এজহার অনুযায়ী আসামী ২,৩,৪,১১,১২ নং আসামীদের চার্জ শীট হতে বাদ দেয়ার শর্তে শেফায়েতের বোন ইয়াছিন আকতাদের দায়েরকৃত মামলা প্রতাহারের দেনদরবার শুরু হয়েছে।সব ঠিকটাক থাকলে এই সপ্তায় ইয়াছমিন আকতার তার দায়েরকৃত মামলা প্রত্যাহার করবেন।যেখানে শেফায়েতের পরিবার নিহত ফরহাদের পরিবারকে মোটা অংকে টাকা প্রদানের জন্য রাজি হয়েছে বলে খবর পাওয়া যাচ্ছে। মামলা প্রত্যাহারের বিষয়ে ইয়াছমিন আকতারের সাথে যোগাযোগ করা হলে তিনি বিষয়টি এড়িয়ে যান এবং এই ব্যাপারে তিনি কোন কথা বলতে ইচ্ছুক নন বলে জানিয়ে দেন। এমন পরিস্থিতিতে হত্যাকান্ডে জড়িত প্রকৃত অপরাধীদের শাস্তি প্রাপ্তিকে প্রশ্নবিদ্ধ করবে বলে জানান এলাকার সচেতন মহল।একই সাথে ন্যায় বিচারের স্বার্থে ঘঠনায় জড়িত আসল অপরাধীকে খুজে বের করে আইনের আওতায় আনতে স্থানীয় প্রসাশনকে সজাগ দৃষ্টি রাখার সাথে সাথে সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ তদন