হল গুলো সাধারণ শিক্ষার্থী ছাত্রলীগের দ্বারা বিভিন্নভাবে নির্যাতিত হয়েছে।রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় সাধারণ শিক্ষার্থীরা জুলাই মাস থেকে কোটা আন্দোলন, পরবর্তীতে ফ্যাসিবাদ সরকারের পতনে প্রত্যক্ষ ভুমিকা রেখেছে।অন্তত্বকালীন সরকার দেশ সংস্কার কাছে করে যাচ্ছে, সেই সাথে বাংলাদেশের ২র্য় সর্বোচ্চ পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয় ১৫ বছরের কালচার পরিবর্তন চায় সাধারণ শিক্ষার্থীরা।

২০২৪ সালে ছাত্রদের গণ আন্দোলনে  স্বৈরাচারী ফ্যাসিবাদ  সরকার  পতন ঘটে। এবং  পরবর্তীতে সরকার পতন  আন্দোলন বলে আখ্যয়িত হয়। গত ১৫ বছর স্বৈরাচারী  সরকার দলীয় ক্ষমতা বলে বিশ্ববিদ্যালয়  শিক্ষকসহ ছাত্রদের দলীয়ভাবে কখিভূত করে রাখে।

হল গুলো  সাধারণ শিক্ষার্থী ছাত্রলীগের দ্বারা বিভিন্নভাবে নির্যাতিত হয়েছে।রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়  সাধারণ শিক্ষার্থীরা জুলাই মাস থেকে কোটা আন্দোলন, পরবর্তীতে ফ্যাসিবাদ সরকারের  পতনে প্রত্যক্ষ ভুমিকা রেখেছে।অন্তত্বকালীন  সরকার দেশ সংস্কার কাছে করে যাচ্ছে,  সেই সাথে বাংলাদেশের ২র্য় সর্বোচ্চ পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয় ১৫ বছরের কালচার পরিবর্তন চায়  সাধারণ শিক্ষার্থীরা। 

একটি অনলাইন জরিপ মাধ্যমে শিক্ষার্থীদের দাবি উঠে আসেঃপ্রথমত - রাজনীতি মুক্ত ক্যাম্পাসের দাবি, হলগুলো রাজনীতি মুক্ত করতে হবে। দ্বিতীয়ত-রাকসু নির্বাচন দিতে হবে,রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়  হল গুলোতে   মেধাবী ও সিনিয়র  ভিত্তিতে আবাসিকতা প্রদান করতে হবে। হলের ডাইনিং খাবারে ভূর্তকি প্রদান করে খাবার মান বাড়াতে হবে।তৃতীয়ত্ব,বহিরাগতদের প্রবেশ নিষিদ্ধ করতে হবে।সকল গেটে নিরাপত্তা বাড়াতে হবে।।

চতুর্থত-গবেষণা খাতে বেশি করে বরাদ্দ দিতে হবে।পঞ্চম- পৌষ্য বিহীন ভর্তি ১০০% মেধা  ভিত্তিতে এছাড়াও  হোটেল ও দোকানগুলোতে খাবার দাম শিক্ষার্থীর নাগালে রাখতে হবে।কিছু কিছু  বিভাগে  সেশন জট নিরসন করতে স্যারদের জবাবদিহিতা নিশ্চিত   করতে হবে। সকল বিভাগ পরীক্ষা একই সাথে নিতে হবে।পরীক্ষার ফি, সনদপত্র ফি, অন্যান্য ফি প্রদান ডিজিটালইজড করতে হবে। 

লাইবেরিতে এসি প্রদান,মাদকাসক্ত বন্ধে পদক্ষেপ, বাস সিডিউল বাড়াতে হবে,এ বিষয়ে সমন্নয়কদের কাছে জানতে চাইলে তারা বলে আমরা সাধারণ শিক্ষার্থীর দাবি একটা অনলাইন  জরিপ মাধ্যমে  তথ্য ও দাবি সংগ্রহ করেছি ,আমরা লিখিত আকারে আমাদের ভিসি স্যারের কাছে দাবিগুলো পেশ করবো, আশা করি বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন আমাদের দাবি ও সমস্যাগুলো সমাধানে কাজ করে যাবে।।