আন্তর্জাতিক তথ্য অধিকার দিবস-২০২২ উদযাপন
আজ ২৮ সেপ্টেম্বর, আন্তর্জাতিক তথ্য অধিকার দিবস। এ বছর দিবসটির প্রতিপাদ্য বিষয় ‘তথ্য প্রযুক্তির যুগে জনগণের তথ্য অধিকার নিশ্চিত হোক’।
বিশ্বের বিভিন্ন দেশের জনগণকে নিজ নিজ দেশের সব ধরনের তথ্য জানার অধিকারের বিষয়ে তাদের সচেতনতা বাড়াতে প্রতি বছর ২৮ অক্টোবর আন্তর্জাতিকভাবে এ দিবস পালন করা হয়। পৃথিবীর অন্যান্য দেশের মতো বাংলাদেশেও নানা কর্মসূচির মধ্যদিয়ে সরকারি ও বেসরকারি উদ্যোগে ‘আন্তর্জাতিক তথ্য অধিকার দিবস’ পালন করা হয়। আন্তর্জাতিক তথ্য অধিকার দিবস উপলক্ষে গোদাগাড়ী উপজেলা প্রসাশনের আয়োজনে আজ গোদাগাড়ী( রাজশাহী) উপজেলা পরিষদ মিলনায়তনে সকাল ১০টা ৩০ মিনিটে এক আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয় ।
আলোচনা সভায় উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মোঃ জানে আলম, এর সভাপতিত্বে আনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন মোঃ জাহাঙ্গীর আলম, চেয়ারম্যান উপজেলা পরিষদ, বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন, মোঃ সবুজ হাসান, সহকারী কমিশনার( ভূমি) গোদাগাড়ী,মোসাঃ সুফিয়া খাতুন মিলি,মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান, গোদাগাড়ী প্রেসক্লাবের সভাপতি এবিএম কামারুজ্জামানের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্য রাখেন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মোঃ জানে আলম, অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখেন মোঃ আলমগীর কবির তোতা, সভাপতি
গোদাগাড়ী উপজেলা প্রেসক্লাব, অশোক কুমার মন্ডল, মক্তিযোদ্ধা কমান্ডার, সুফিয়া খাতুন মিলি, মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান গোদাগাড়ী উপজেলা পরিষদ, মোঃ সবুজ হাসান, সহকারী কমিশনার( ভূমি), প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন মোঃ জাহাঙ্গীর আলম, চেয়ারম্যান গোদাগাড়ী উপজেলা পরিষদ, অনুষ্ঠানে বক্তারা বলেন পৃথিবীর অন্যান্য দেশের মতো বাংলাদেশেও নানা কর্মসূচির মধ্যদিয়ে সরকারি ও বেসরকারি উদ্যোগে ‘আন্তর্জাতিক তথ্য অধিকার দিবস’ পালন করা হচ্ছে। সারা দেশের মানুষকে তথ্যের অধিকার বিষয়ে আরো সচেতন করতে দেশের প্রতিটি জেলা, উপজেলায় আলোচনা সভা চলছে। তথ্য অধিকার আইনের সুফল জনগণের দোরগোড়ায় পৌঁছাতে সরকারের পাশাপাশি আমাদের সকলকে কাজ করতে হবে।
তথ্য অধিকার আইন জনগণের কল্যাণে প্রণীত। তথ্যের অবাধ প্রকাশ জনগণ ও রাষ্ট্রের মধ্যে আস্থার সম্পর্ক সমুন্নত থাকবে। তারা আরও বলেন, ‘তথ্যের অবাধ, সঠিক ও সময়োচিত প্রকাশ একদিকে যেমন জনগণের মধ্যে সচেতনতা বৃদ্ধি করবে, অন্যদিকে কর্তৃপক্ষের সুশাসন নিশ্চিত হবে, জনগণ ও রাষ্ট্রের মধ্যে আস্থার সম্পর্ক সৃষ্টি হবে, সরকারি-বেসরকারি প্রতিষ্ঠান কর্তৃক বিভিন্ন মাধ্যমে স্বপ্রণোদিত তথ্য প্রকাশের পরিমাণ ক্রমান্বয়ে বৃদ্ধি পাচ্ছে। জনগণ যত তথ্য পাবে, তাদের জীবনমানের তত উন্নয়ন ঘটবে। আলোচনা সভায় অংশ নেয় বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের প্রধানগণ, ইসলামিক ফাউন্ডেশনের শিক্ষক শিক্ষিকা, বিভিন্ন মসজিদের ইমাম ও খতিবগণ, জনপ্রতিনিধি, সাংবাদিক ও সুশীল সমাজের লোকজন।