গোয়াইনঘাট উপজেলার প্রভাব শালী আওয়ামী লীগের কিছু নেতাদের নামে জুলাই বিপ্লবে  বিজ্ঞ অতিরিক্ত চীফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালত, সিলেট এ মামলা দায়ের করা হয়। কোতোয়ালী সি.আর মামলা নং: ০৮/২০২৪ ইংরেজী।

ধারা: ১৯০৮ সালের বিস্ফোরক দ্রব্যাদি আইনের ৩/৪ তৎ সহ ১৪৮/১৪৯/৩২৩/৩২৫/৩২৬/৩০৭/১০৯/১১৪ পেনাল কোড: ১৮৬০।

বাদীঃ মুমিনুর রহমান তানিম (৪৪), পিতা- মশিউর রহমান, সাং- বাসা' নং- তুলসী-১১৯, কামালগড়, থানা- কোতয়ালী, জেলা- সিলেট। মোবা: ০১৬৮০-০০২৬৪৮ N.I.D-1477904284। 
উক্ত মামলার আসামি, মামুন পারভেজ (৪০), পিতা: ময়নুল ইসলাম, সাং: বাঙ্গারপাড়, ডালারপার, থানা: গোয়াইনঘাট, জেলা: সিলেট, আহবায়ক, পশ্চিম জাফলং ইউ/পি।
 রমজান (২৫), পিতা: আব্দুল মতিন, সাং: ঠাকুরবাড়ী, আহারকান্দি, থানা: レ গোয়াইনঘাট, জেলা: সিলেট, পশ্চিম জাফলং ইউ/পি নেতা।

মাস্টার আব্দুস শহিদ (৫৮), পিতাঃ অজ্ঞাত, সাং ঠাকুরবাড়ী, থানা: গোয়াইনঘাট, জেলাঃ সিলেট, প্রচার সম্পাদক গোয়াইনঘাট উপজেলা আওয়ামীলীগ। ইমরান আহমদ সুজন ( জামাই সুমন)। 

কিন্তু এই আসামি গুলা প্রতিনিয়ত প্রশাসনের লোকদের সাথে মিশে থাকার পরেও এরেস্ট না করায় জনমনে আইন শৃঙ্খলা বাহিনীর প্রতি একটি নেতিবাচক মনোভাব পোষণ করছে। কোন এক প্রোগ্রামে মামুন পারভেজের সাথে একই স্টেজে গোয়াইনঘাট থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তাকে দেখা গিয়েছিল। অপর দিকে মামলার অন্য আসামি শহীদ মাস্টারের উপর এলাকার মানুষের অভিযোগের শেষ নেই। পশ্চিম জাফলং উচ্চ বিদ্যালয়ে প্রধান শিক্ষক তিনি প্রায় ২৫ বছর থেকে। এর সুবাদে সৈরাচার সরকারের প্রভাব খাটিয়ে স্কুলকে গড়ে তুলেছেন নিজের পরিবার।নিজের  পরিবারের ৭ জনকে নিয়োগ দিয়ে গড়ে তুলেছে দুর্নীতির স্বর্গ রাজ্য। নিজের স্ত্রী অফিস সহকারী এবং নিজে প্রধান শিক্ষক। পাশাপাশি দলিয় প্রভাব খাটিয়ে হয়েছেন উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষক সমিতির সভাপতি। যার ফলে প্রতিবছর কামিয়েছেন প্রকাশনার নিকট হতে লক্ষ লক্ষ টাকা।

অন্য আসামি জামাই সুমন হয়ে উঠেছিলো অপরাধ জগতের আরেক সম্রাট। তার কারণে গোয়াইনঘাট উপজেলার অন্য মনা মানুষের ব্যবসা উঠেছিলো লাটে।

উপজেলার সাধারণ মানুষ, ছাত্র - জনতার দাবি মামলার এজহার ভুক্তি দাগি আসামিদের অতি দ্রুত আইনের আওতায় আনা হউক।