সমিতির ভিতর তিনটি কমিটি বিদ্যমান থাকলেও সভাপতি নাছিমা বেগম একাই কাজ করার মাধ্যমে টাকা আত্মসাত করেন। সমিতির ক্যাশিয়ার জাহানারা বেগম বলেন,আমি ক্যাশিয়ার হিসেবে আমার কাছে ক্যাশ থাকার কথা থাকলেও সভাপতি নাছিমা বেগম তার নিজের কাছে রাখেন। আমাকে কোন কাজ করতে দেয়না শুধু ব্যাংক থেকে টাকা উঠানোর সময় আমার স্বাক্ষর নেন।একই আভিযোগ করেন সমিতির আর এক ক্যাশিয়ার বৃষ্টি বেগম। তিনটা আরো বলেন সদস্যদের নামের বিপরীতে অন্য মোবাইল নাম্বার দিয়ে করোনার টাকা মেরে খেয়েছেন সভাপতি।
সমিতির সদস্য রত্না বেগম বলেন, সদস্যদের পাশ বই সদস্যদের কাছে থাকার কথা থাকলেও সভাপতি বেআইনী ভাবে নিজের কাছে রাখেন এবং সদস্যদের সন্চয়, ও কিস্তির টাকা বইতে ঠিক মত না তুলে আত্মসাৎ করেন। সমিতির অধিকাংশ সদস্য নিরক্ষর হওয়ায় তারা সঠিকভাবে হিসাব রাখতে না পেরে নিরবে দূর্নীতির স্বীকার হচ্ছেন। এই বিষয়ে ১নং শেখপুরা ক্লাস্টার,খুলনা বিভাগীয় অফিস, ঢাকা প্রধান কার্যালয়ে অভিযোগ করেও কোন ফল হয় নাই। এটি একটি অর্থ মন্ত্রণালয়ের আওতাধীন প্রজেক্ট হওয়ায় মাননীয় অর্থ মন্ত্রী সহ সরকারের উচ্চ পদস্থ কর্ম কর্তাদের দৃষ্টি আকর্ষণ করেছেন নির্যাতিত অসহায় সদস্যরা। এই সভাপতির পরিবর্তন সহ এর সুষ্ঠু সমাধান না হলে বহু কষ্টে অর্জিত অর্থ হরিয়ে নিঃস্ব হয়ে যাবে অসহায় সদস্যরা।