উল্লেখ্য যে, বিগত সরকার আমলে ২০১৩ সালের সারা বাংলাদেশে একযোগে ১৪ হাজার স্বাস্থ্য কর্মী নিয়োগ প্রদান করা হয়। তাদের উচ্চতর প্রশিক্ষণ দেয়ার পর তাদেরকে কমিউনিটি ক্লিনিকে পদায়ন করা হয়। তখন থেকে সকল কমিউনিটি হেলথ কেয়ার প্রোভাইডার বৃন্দ অত্যন্ত সততা দক্ষতা ও বিশ্বস্ততার সহিত গ্রামের হত দরিদ্র ও গরিব অসহায় মানুষের মাঝে প্রাথমিক স্বাস্থ্য সেবা প্রদান করে আসছে।

চাকরির রাজস্ব করুন সহ দুর্নীতিবাজ কর্মকর্তাদের অপসারণের লক্ষ্যে সারা বাংলাদেশ থেকে আগত চৌদ্দ হাজার (সি এইচ সি পি) কমিউনিটি হেলথ কেয়ার প্রোভাইডারদের ঢাকা শাহবাগ- চত্বরে লাগাতার অবস্থান কর্মসূচি পালন করছে

উল্লেখ্য যে, বিগত সরকার আমলে ২০১৩ সালের সারা বাংলাদেশে একযোগে ১৪ হাজার স্বাস্থ্য কর্মী নিয়োগ প্রদান করা হয়। তাদের উচ্চতর প্রশিক্ষণ দেয়ার পর তাদেরকে কমিউনিটি ক্লিনিকে পদায়ন করা হয়। তখন থেকে সকল কমিউনিটি হেলথ কেয়ার প্রোভাইডার বৃন্দ অত্যন্ত সততা দক্ষতা ও বিশ্বস্ততার সহিত গ্রামের হত দরিদ্র ও গরিব অসহায় মানুষের মাঝে প্রাথমিক স্বাস্থ্য সেবা প্রদান করে আসছে।

কিন্তু এখন পর্যন্ত তাদের চাকরির কোন নিশ্চয়তা না পাওয়াই তারা অত্যন্ত হতাশাগ্রস্ত হয়ে পড়ে। সকল স্বাস্থ্যকর্মী দাবি জানাই তাদের চাকরি রাজস্ব করন করা হোক ‌‌। তাদের কাঙ্ক্ষিত এ দাবি পূরণ করা হলে তারা নতুনভাবে উজ্জীবিত হয়ে গ্রামীণ স্বাস্থ্য সেবায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন সাধন করতে বদ্ধপরিকর। তারা চাই বর্তমান অন্তর্ভুক্তিকালীন সরকার তাঁদের দাবি মেনে নিয়ে তাদেরকে নিশ্চিত জীবন যাপন করার সুযোগ দিবেন। এ লক্ষ্যে ঢাকা শাহবাগে সমগ্র দেশের প্রায় ১৪ হাজার স্বাস্থ্যকর্মী লাগাতার অবস্থান কর্মসূচি পালন করছে।

ইতিপূর্বে এ সকল স্বাস্থ্যকর্মীরা ২০১৮ সালে ও ঢাকার রাজপথে লাগাতার ৪২ দিন অহিংস আন্দোলন করেছিলেন। কিন্তু তদানীন্তন সরকার তাদের চাকরির রাজস্ব করণ করার আশ্বাস দিলেও তা বাস্তবায়ন করে নাই। তাই এ সকল স্বাস্থ্যকর্মীর প্রাণের দাবি, বর্তমান সরকার তাদের এই ন্যায্য দাবি মেনে নিয়ে তাদের চাকরির রাজস্ব করণ করবেন বলে তারা আশাবাদী। বৈষম বিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতৃবৃন্দ স্বাস্থ্যকর্মীর পক্ষে অবস্থান কর্মসূচিতে সম্মতি দিয়েছে। বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতৃবৃন্দের দাবি যে সকল স্বাস্থ্যকর্মীদের বৈষম্য দূরীকরণ করার জন্য তারা সরকারের কাছে দাবি জানাই, যাতে স্বাস্থ্যকর্মীদের চাকরি রাজস্ব করন করা হয়।