গত ৭ বছর আগে বকশিপুর পরিবার নিয়ে বসবাস করেন। ওই মেয়ের বিয়ে হয়েছে কামালপুরে।পারিবারিক দ্বন্দ্বের জের ধরে গতকাল সকাল ১০ টার দিকে তার নাতি আকুল কে ফ্লেক্সিলোড করতে বলে কিন্তু নাতি-আকুল নীরব থাকায় সানোয়ার হোসেন আকুলের প্রতি হাসুয়া দ্বারা কোপ মারতে গেলে হাতে বাধা দিলে সাথে সাথে নাতি আকুলের দুটি আঙ্গুল কেটে পড়ে যায়। এতে তার মা ববিতা বেগম ঘটনা স্থলে গিয়ে পিতার সাথে তর্ক শুরু হয় এক পর্যায়ে পিতা সানোয়ার হোসেন মেয়ের মাথায় হাসুয়া দ্বারা আঘাত করলে মাথা কেটে রক্তাক্ত জখম হয়।
এই অবস্থায় ববিতা বেগমের সাথে তার পিতা সানোয়ারের সাথে ধস্তাধস্তি হয়। একপর্যায়ে মেয়ের হাতের ধাক্কায় পিতা সানোয়ার হোসেন বাড়ির উঠানে ইটের গাদার উপর পড়ে যায় এতে সানোয়ার হোসেন মাথায় গুরুতর আঘাত পান। তাকে মুমূর্ষ অবস্থায় প্রথমে হারদী হেলথ কমপ্লেক্সে ভর্তি করা হয়। তার অবস্থার অবনতি হলে ডাক্তার কুষ্টিয়া সদর হাসপাতালে রেফার্ড করেন।
সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় আহত সানোয়ার হোসেন বেলা ১টার দিকে মৃত্যু হয়। এই সংবাদ আলমডাঙ্গা থানা পুলিশ পেলে ঘটনায়স্থল থেকে আনোয়ার হোসেনের মেয়ে ববিতা বেগমকে আটক করে থানায় নিয়ে আসে। লাশ কুষ্টিয়া সদর হাসপাতালের মর্গে ময়না তদন্তের জন্য রাখা হয়েছে। গ্রেফতারকৃত ববিতা খাতুন কে থানা পুলিশ জিজ্ঞাসাবাদ অব্যাহত রেখেছে। আলমডাঙ্গা থানা অফিসার ইনচার্জ সাইফুল ইসলাম জানান তদন্ত চলছে তদন্তের শেষে মামলা রুজু করা হবে।বিষয় টি এলাকায় সমালোচনার ঝড় বইছে।