দীর্ঘ এই সেতুটি নির্মাণ ব্যয় হবে ৬৬,৩৫,৯৩,১৪৭ টাকা‌। ঠিকাদারী প্রতিষ্ঠানের সাথে চুক্তি মোতাবেক নির্মাণ কাজ শেষ হওয়ার সম্ভাব্য সময় ১ এপ্রিল ২০২৭ ইং । কোম্পানীগঞ্জ উপজেলা প্রকৌশলী উক্ত সেতু নির্মাণ কাজ তদারককারী কর্মকর্তা হিসেবে নিয়োজিত থাকবেন। এই সেতুটি নির্মাণ হলে সোনাগাজী উপজেলা এবং কোম্পানীগঞ্জ উপজেলার সাথে যোগাযোগ ব্যবস্থার নতুন দিগন্ত উন্মোচিত হবে। সড়ক পরিবহন ও সেতু মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বপ্রাপ্ত মাননীয় মন্ত্রী ওবায়দুল কাদের সাহেবের নির্বাচনী প্রতিশ্রুতির অংশ হিসেবে এই সেতু নির্মিত হচ্ছে‌।

পূর্বচর হাজারী বাসীর দীর্ঘদিনের লালিত স্বপ্নের সেতু ছোট ফেনী নদীর উপর নির্মিত হচ্ছে। বাংলাদেশ সরকারের সম্পূর্ণ অর্থায়নে এই সেতুটি নির্মিত হচ্ছে। সেতুটির দৈর্ঘ্য প্রায় ৫০৪.৭৫ মিটার।

দীর্ঘ এই সেতুটি নির্মাণ ব্যয় হবে ৬৬,৩৫,৯৩,১৪৭ টাকা‌। ঠিকাদারী প্রতিষ্ঠানের সাথে চুক্তি মোতাবেক নির্মাণ কাজ শেষ হওয়ার সম্ভাব্য সময় ১ এপ্রিল ২০২৭ ইং । কোম্পানীগঞ্জ উপজেলা প্রকৌশলী  উক্ত সেতু নির্মাণ কাজ  তদারককারী কর্মকর্তা হিসেবে নিয়োজিত থাকবেন। এই সেতুটি নির্মাণ হলে সোনাগাজী উপজেলা এবং কোম্পানীগঞ্জ উপজেলার সাথে যোগাযোগ ব্যবস্থার নতুন দিগন্ত উন্মোচিত হবে। সড়ক পরিবহন ও সেতু মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বপ্রাপ্ত মাননীয় মন্ত্রী ওবায়দুল কাদের সাহেবের নির্বাচনী প্রতিশ্রুতির অংশ হিসেবে এই সেতু নির্মিত হচ্ছে‌।

স্থানীয় জনসাধারণ অত্যন্ত উচ্ছ্বসিত এবং আনন্দিত। স্থানীয় জনসাধারণ এ প্রতিবেদক কে জানান সেতু নির্মাণে যাতে কোনরকম ত্রুটি পরিলক্ষিত না হয় সেদিন খেয়াল রাখার জন্যেই নির্মাণ কর্তৃপক্ষকে সজাগ দৃষ্টি রাখতে হবে। নদী পাড়ের মানুষগুলোর দীর্ঘদিনের কষ্টের অবসান হচ্ছে। একটি মাত্র সেতুর অভাবে স্থানীয় জনসাধারণকে অবর্ণনীয় দুর্ভোগ ভুকতে হয়েছিল। রাতের অন্ধকারে কোন রোগী অসুস্থ হলে তাকে হসপিটালে পর্যন্ত নিয়ে যাওয়া সম্ভব হতো না।

তাদের এই দুঃখের অবসানের জন্য  তারা আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক, মাননীয় মন্ত্রী ওবায়দুল কাদের সাহেব ও মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেছেন। দুই উপজেলার সাথে সেতুবন্ধন তৈরি করতে এ সেতু গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে বলে সাধারণ জনগণ আশা করে। সেতু নির্মিত হলে দুই উপজেলার মানুষের আত্মসামাজিক অবস্থার ব্যাপক উন্নতি হবে আশা করা যাচ্ছে।