পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রী সাবের হোসেন চৌধুরি বলেছেন, দক্ষ বন ব্যবস্থাপনা পরিকল্পনা গড়ে তুলতে এবং এবং বনজ সম্পদের টেকসই ব্যবহার নিশ্চিত করার জন্য সরকার দ্বিতীয় জাতীয় বন জরিপ করা হচ্ছে ৷ সংগৃহীত তথ্য আমাদের বনাচ্ছাদন, জীববৈচিত্র্য পরিবর্তন নীতিগত সিদ্ধান্ত গ্রহণ, আন্তর্জাতিক প্রতিবেদন এবং জাতীয় কৌশল গড়ে তোলার ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে৷
গত রবিবার (২৫ ফেব্রুয়ারি) ঢাকার হোটেল ইন্টারকন্টিনেন্টালে বাংলাদেশের দ্বিতীয় জাতীয় বন জরিপের উদ্বোধনকালে প্রধান অতিথির বক্তব্যে পরিবেশমন্ত্রী এসব কথা বলেন।
এসময় উপস্থিত ছিলেন “পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়ের সচিব ড. ফারহিনা আহমেদ; মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব (প্রশাসন) ইকবাল আবদুল্লাহ হারুন, বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন জাতিসংঘের খাদ্য ও কৃষি সংস্থার বাংলাদেশের প্রতিনিধি জিয়াওকুন শি। অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন প্রধান বন সংরক্ষক মোঃ আমির হোসেন চৌধুরি এবং স্বাগত বক্তব্য রাখেন সুফল প্রকল্পের প্রকল্প পরিচালক গোবিন্দ রায়।
অনুষ্ঠানে তিনটি মূলপ্রবন্ধ উপস্থাপন করেন উপ বন সংরক্ষক জহির ইকবাল, খাদ্য ও কৃষি সংস্থার বাংলাদেশের পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন বিষয়ক দলের প্রধান ড. ডিকি সিমোরাংকির এবং খাদ্য ও কৃষি সংস্থা বাংলাদেশের জাতীয় আর্থ-সামাজিক পরামর্শক ও রাঙ্গামাটি বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের ফরেস্ট্রি এন্ড এনভায়রনমেন্টাল সায়েন্স বিভাগের চেয়ারম্যান ড. নিখিল চাকমা।
অনুষ্ঠানে ড. নিখিল চাকমা বন জরিপে মাধ্যমে বৃক্ষ ও বনের পরিমাণ নির্ণয়, কত প্রজাতির বৃক্ষ আছে এবং স্থানীয় জনগণ কি পরিমাণ বন ও বৃক্ষের উপর নির্ভরশীল তা তুলে ধরেন।