নিহত মোঃ ফজলে আলমের ভাতিজা মোঃ শামসুজ্জামান বলেন, গোলাম আজম রাজশাহী ইউনির্ভাসিটি অফ ইঞ্জিনিয়ারিং টেকনোলজি (রুয়েট) থেকে সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ারিং এ পড়াশোনা শেষ করে ঢাকায় একটি ব্যাংকে কর্মরত ছিলেন। তারপর সে মানসিক ভাবে অসুস্থ হয়ে যাওয়ার পর চাকরী ছেড়ে বাসায় চলে আসেন৷ তারপর পাশ্ববর্তী জেলা দিনাজপুরে একটি আইটি কোম্পানিতে কর্মরত ছিলেন৷ গত রাতে চাচার রুমের পাশাপাশি রুমে সে শুয়ে ছিল।
আর কেউ বাসায় ছিলেন না। রাতের বেলা সে চাচার রুমে লাইট অন করে মাথায় আঘাত করে। তারপর তার হাতে থাকা চাকু দিয়ে কয়েক জায়গায় আঘাত করে। চাচা মারা যাওয়ার পর সে নিজেই থানায় চলে যায় ৷ পরে এই ঘটনার বিষয়টি নিশ্চিত করে ঠাকুরগাঁও সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোঃ কামাল হোসেন. এবং তিনি বলেন, ছেলের হাতে বাবা খুন হওয়ার ঘটনাটি সত্য। বাবাকে খুন করার পর ছেলে গোলাম আজম নিজেই থানায় চলে আসেন৷ আরও বলেন লাশ ময়নাতদন্তের জন্য পাঠানো হবে৷ পরবর্তীতে আইনানুগত ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।